ঢাকা ০২:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

শরতে ত্বকের যতেœ

  • আপডেট সময় : ০৯:২৬:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ অক্টোবর ২০২৩
  • ১১৯ বার পড়া হয়েছে

লাইফস্টাইল ডেস্ক: প্রকৃতিতে এখন শরতের ছোঁয়া। আচমকা বৃষ্টি কদিন আবার কদিন পর ভ্যাপসা গরম, এভাবেই শরতপর্ব এগিয়ে চলে। শরতে ত্বকের যতেœ তাই কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। তাছাড়া শরতে ত্বককে শীতের জন্য আলাদাভাবে প্রস্তুত করতে হয়। শরত মূলত বছরের ক্রান্তিকাল। শীতের রুক্ষতা থেকে ত্বককে বাঁচানোর জন্য কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়।
প্রথমে জানা যাক, শরতে ত্বকের কি সমস্যা হতে পারে?
শরতে প্রথম সমস্যা আর্দ্রতা। এই সময়ে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার দরকার। তবে শরতের আবহাওয়া এমন থাকে যে অনেকেই মনে করেন তার প্রয়োজন নেই। কিন্তু শীতের আগে এই সময়ে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখা জরুরি। তবে একেক জনের ত্বক একেক রকম। ত্বকের ধরণ বিবেচনা করে ব্যবহার করতে হবে প্রসাধনী।
শরতে ত্বকের যতেœ করণীয়
শরতে আপনার ত্বকের আর্দ্রতা ধরা নিয়েই শুরু করতে হয়। এ ক্ষেত্রে যা করণীয়: স্বাভাবিক ত্বকে আলফা হাইড্রা এসিডযুক্ত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা ভালো। যাদের ত্বকে এক্সিমা কিংবা শুষ্কপ্রবণ সেসব ত্বকে ফ্যাটি অ্যাসিড ও সেরামাইডের মতো উপাদান থাকলে ভালো। তৈলাক্ত ত্বকে জোজোবা অয়েল কিংবা টি ট্রি অয়েল রয়েছে এমন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার ভালো। দ্রæত ত্বকে মিশে যায় এমন ময়েশ্চারাইজার উপকারি। টাইমলেস ময়েশ্চারাইজারও ভালো। এই ময়েশ্চারাইজার অনেকক্ষণ ত্বকে থাকবে। শরতের আবহাওয়া এমন যে অনেক সময় মুখ ধুয়ে ফেলতে হয়। টাইমলেস ময়েশ্চারাইজার ত্বক ধুয়ে ফেলার পরও থাকে। অ্যালোভেরাতে কোনো অ্যালার্জি না থাকলে পানির সঙ্গে মিশিয়ে স্প্রে বানিয়ে নেয়া যায়। বাইরে বের হওয়ার সময় ত্বকে স্প্রে করলে ভালো হয়।
স্প্রিং ওয়াতার কিংবা থার্মাল ওয়াটারও ত্বকে স্প্রে করা যায়। তাহলে ত্বকের প্রটোলাইটিক এনজাইম ত্বকের আর্দ্রতা হারাতে দেয় না। শরতে ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের সংজোযক হিসেবে এক্সফোলিয়েটর কার্যকর। এটি এক ধরনের স্ক্রাব। কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবেন এটি মাইক্রোবিট মুক্ত কিনা। শুষ্ক ত্বকে কফি বা অলিভ ওয়েলের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে বা চালের গুঁড়া, মুলতানি মাটি এগুলো মিশিয়েও কিন্তু স্ক্রাবার তৈরি করতে পারেন। এক্সফোলিয়েটর ত্বকভেদে আলাদা হতে পারে। আপনার ত্বকের সঙ্গে সংবেদনশীল হলে ব্যবহার না করাই ভালো। হাতের কনুই, পায়ের গোড়ালি, ঠোঁট। এগুলোর যতœ আসলে তেমন করে হয় না, তাই স্বাভাবিকভাবেই শুষ্ক থাকে। আর এখানে মৃতকোষ তৈরি করার ক্ষমতাটাও বেশি। তাই এসব অংশেও বাড়তি যতœ নেওয়া প্রয়োজন।

শরতে ত্বকের যতেœ
লাইফস্টাইল ডেস্ক: প্রকৃতিতে এখন শরতের ছোঁয়া। আচমকা বৃষ্টি কদিন আবার কদিন পর ভ্যাপসা গরম, এভাবেই শরতপর্ব এগিয়ে চলে। শরতে ত্বকের যতেœ তাই কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। তাছাড়া শরতে ত্বককে শীতের জন্য আলাদাভাবে প্রস্তুত করতে হয়। শরত মূলত বছরের ক্রান্তিকাল। শীতের রুক্ষতা থেকে ত্বককে বাঁচানোর জন্য কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়।
প্রথমে জানা যাক, শরতে ত্বকের কি সমস্যা হতে পারে?
শরতে প্রথম সমস্যা আর্দ্রতা। এই সময়ে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার দরকার। তবে শরতের আবহাওয়া এমন থাকে যে অনেকেই মনে করেন তার প্রয়োজন নেই। কিন্তু শীতের আগে এই সময়ে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখা জরুরি। তবে একেক জনের ত্বক একেক রকম। ত্বকের ধরণ বিবেচনা করে ব্যবহার করতে হবে প্রসাধনী।
শরতে ত্বকের যতেœ করণীয়
শরতে আপনার ত্বকের আর্দ্রতা ধরা নিয়েই শুরু করতে হয়। এ ক্ষেত্রে যা করণীয়: স্বাভাবিক ত্বকে আলফা হাইড্রা এসিডযুক্ত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা ভালো। যাদের ত্বকে এক্সিমা কিংবা শুষ্কপ্রবণ সেসব ত্বকে ফ্যাটি অ্যাসিড ও সেরামাইডের মতো উপাদান থাকলে ভালো। তৈলাক্ত ত্বকে জোজোবা অয়েল কিংবা টি ট্রি অয়েল রয়েছে এমন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার ভালো। দ্রæত ত্বকে মিশে যায় এমন ময়েশ্চারাইজার উপকারি। টাইমলেস ময়েশ্চারাইজারও ভালো। এই ময়েশ্চারাইজার অনেকক্ষণ ত্বকে থাকবে। শরতের আবহাওয়া এমন যে অনেক সময় মুখ ধুয়ে ফেলতে হয়। টাইমলেস ময়েশ্চারাইজার ত্বক ধুয়ে ফেলার পরও থাকে। অ্যালোভেরাতে কোনো অ্যালার্জি না থাকলে পানির সঙ্গে মিশিয়ে স্প্রে বানিয়ে নেয়া যায়। বাইরে বের হওয়ার সময় ত্বকে স্প্রে করলে ভালো হয়।
স্প্রিং ওয়াতার কিংবা থার্মাল ওয়াটারও ত্বকে স্প্রে করা যায়। তাহলে ত্বকের প্রটোলাইটিক এনজাইম ত্বকের আর্দ্রতা হারাতে দেয় না। শরতে ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের সংজোযক হিসেবে এক্সফোলিয়েটর কার্যকর। এটি এক ধরনের স্ক্রাব। কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবেন এটি মাইক্রোবিট মুক্ত কিনা। শুষ্ক ত্বকে কফি বা অলিভ ওয়েলের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে বা চালের গুঁড়া, মুলতানি মাটি এগুলো মিশিয়েও কিন্তু স্ক্রাবার তৈরি করতে পারেন। এক্সফোলিয়েটর ত্বকভেদে আলাদা হতে পারে। আপনার ত্বকের সঙ্গে সংবেদনশীল হলে ব্যবহার না করাই ভালো। হাতের কনুই, পায়ের গোড়ালি, ঠোঁট। এগুলোর যতœ আসলে তেমন করে হয় না, তাই স্বাভাবিকভাবেই শুষ্ক থাকে। আর এখানে মৃতকোষ তৈরি করার ক্ষমতাটাও বেশি। তাই এসব অংশেও বাড়তি যতœ নেওয়া প্রয়োজন।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

শরতে ত্বকের যতেœ

আপডেট সময় : ০৯:২৬:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ অক্টোবর ২০২৩

লাইফস্টাইল ডেস্ক: প্রকৃতিতে এখন শরতের ছোঁয়া। আচমকা বৃষ্টি কদিন আবার কদিন পর ভ্যাপসা গরম, এভাবেই শরতপর্ব এগিয়ে চলে। শরতে ত্বকের যতেœ তাই কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। তাছাড়া শরতে ত্বককে শীতের জন্য আলাদাভাবে প্রস্তুত করতে হয়। শরত মূলত বছরের ক্রান্তিকাল। শীতের রুক্ষতা থেকে ত্বককে বাঁচানোর জন্য কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়।
প্রথমে জানা যাক, শরতে ত্বকের কি সমস্যা হতে পারে?
শরতে প্রথম সমস্যা আর্দ্রতা। এই সময়ে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার দরকার। তবে শরতের আবহাওয়া এমন থাকে যে অনেকেই মনে করেন তার প্রয়োজন নেই। কিন্তু শীতের আগে এই সময়ে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখা জরুরি। তবে একেক জনের ত্বক একেক রকম। ত্বকের ধরণ বিবেচনা করে ব্যবহার করতে হবে প্রসাধনী।
শরতে ত্বকের যতেœ করণীয়
শরতে আপনার ত্বকের আর্দ্রতা ধরা নিয়েই শুরু করতে হয়। এ ক্ষেত্রে যা করণীয়: স্বাভাবিক ত্বকে আলফা হাইড্রা এসিডযুক্ত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা ভালো। যাদের ত্বকে এক্সিমা কিংবা শুষ্কপ্রবণ সেসব ত্বকে ফ্যাটি অ্যাসিড ও সেরামাইডের মতো উপাদান থাকলে ভালো। তৈলাক্ত ত্বকে জোজোবা অয়েল কিংবা টি ট্রি অয়েল রয়েছে এমন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার ভালো। দ্রæত ত্বকে মিশে যায় এমন ময়েশ্চারাইজার উপকারি। টাইমলেস ময়েশ্চারাইজারও ভালো। এই ময়েশ্চারাইজার অনেকক্ষণ ত্বকে থাকবে। শরতের আবহাওয়া এমন যে অনেক সময় মুখ ধুয়ে ফেলতে হয়। টাইমলেস ময়েশ্চারাইজার ত্বক ধুয়ে ফেলার পরও থাকে। অ্যালোভেরাতে কোনো অ্যালার্জি না থাকলে পানির সঙ্গে মিশিয়ে স্প্রে বানিয়ে নেয়া যায়। বাইরে বের হওয়ার সময় ত্বকে স্প্রে করলে ভালো হয়।
স্প্রিং ওয়াতার কিংবা থার্মাল ওয়াটারও ত্বকে স্প্রে করা যায়। তাহলে ত্বকের প্রটোলাইটিক এনজাইম ত্বকের আর্দ্রতা হারাতে দেয় না। শরতে ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের সংজোযক হিসেবে এক্সফোলিয়েটর কার্যকর। এটি এক ধরনের স্ক্রাব। কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবেন এটি মাইক্রোবিট মুক্ত কিনা। শুষ্ক ত্বকে কফি বা অলিভ ওয়েলের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে বা চালের গুঁড়া, মুলতানি মাটি এগুলো মিশিয়েও কিন্তু স্ক্রাবার তৈরি করতে পারেন। এক্সফোলিয়েটর ত্বকভেদে আলাদা হতে পারে। আপনার ত্বকের সঙ্গে সংবেদনশীল হলে ব্যবহার না করাই ভালো। হাতের কনুই, পায়ের গোড়ালি, ঠোঁট। এগুলোর যতœ আসলে তেমন করে হয় না, তাই স্বাভাবিকভাবেই শুষ্ক থাকে। আর এখানে মৃতকোষ তৈরি করার ক্ষমতাটাও বেশি। তাই এসব অংশেও বাড়তি যতœ নেওয়া প্রয়োজন।

শরতে ত্বকের যতেœ
লাইফস্টাইল ডেস্ক: প্রকৃতিতে এখন শরতের ছোঁয়া। আচমকা বৃষ্টি কদিন আবার কদিন পর ভ্যাপসা গরম, এভাবেই শরতপর্ব এগিয়ে চলে। শরতে ত্বকের যতেœ তাই কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। তাছাড়া শরতে ত্বককে শীতের জন্য আলাদাভাবে প্রস্তুত করতে হয়। শরত মূলত বছরের ক্রান্তিকাল। শীতের রুক্ষতা থেকে ত্বককে বাঁচানোর জন্য কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়।
প্রথমে জানা যাক, শরতে ত্বকের কি সমস্যা হতে পারে?
শরতে প্রথম সমস্যা আর্দ্রতা। এই সময়ে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার দরকার। তবে শরতের আবহাওয়া এমন থাকে যে অনেকেই মনে করেন তার প্রয়োজন নেই। কিন্তু শীতের আগে এই সময়ে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখা জরুরি। তবে একেক জনের ত্বক একেক রকম। ত্বকের ধরণ বিবেচনা করে ব্যবহার করতে হবে প্রসাধনী।
শরতে ত্বকের যতেœ করণীয়
শরতে আপনার ত্বকের আর্দ্রতা ধরা নিয়েই শুরু করতে হয়। এ ক্ষেত্রে যা করণীয়: স্বাভাবিক ত্বকে আলফা হাইড্রা এসিডযুক্ত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা ভালো। যাদের ত্বকে এক্সিমা কিংবা শুষ্কপ্রবণ সেসব ত্বকে ফ্যাটি অ্যাসিড ও সেরামাইডের মতো উপাদান থাকলে ভালো। তৈলাক্ত ত্বকে জোজোবা অয়েল কিংবা টি ট্রি অয়েল রয়েছে এমন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার ভালো। দ্রæত ত্বকে মিশে যায় এমন ময়েশ্চারাইজার উপকারি। টাইমলেস ময়েশ্চারাইজারও ভালো। এই ময়েশ্চারাইজার অনেকক্ষণ ত্বকে থাকবে। শরতের আবহাওয়া এমন যে অনেক সময় মুখ ধুয়ে ফেলতে হয়। টাইমলেস ময়েশ্চারাইজার ত্বক ধুয়ে ফেলার পরও থাকে। অ্যালোভেরাতে কোনো অ্যালার্জি না থাকলে পানির সঙ্গে মিশিয়ে স্প্রে বানিয়ে নেয়া যায়। বাইরে বের হওয়ার সময় ত্বকে স্প্রে করলে ভালো হয়।
স্প্রিং ওয়াতার কিংবা থার্মাল ওয়াটারও ত্বকে স্প্রে করা যায়। তাহলে ত্বকের প্রটোলাইটিক এনজাইম ত্বকের আর্দ্রতা হারাতে দেয় না। শরতে ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের সংজোযক হিসেবে এক্সফোলিয়েটর কার্যকর। এটি এক ধরনের স্ক্রাব। কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবেন এটি মাইক্রোবিট মুক্ত কিনা। শুষ্ক ত্বকে কফি বা অলিভ ওয়েলের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে বা চালের গুঁড়া, মুলতানি মাটি এগুলো মিশিয়েও কিন্তু স্ক্রাবার তৈরি করতে পারেন। এক্সফোলিয়েটর ত্বকভেদে আলাদা হতে পারে। আপনার ত্বকের সঙ্গে সংবেদনশীল হলে ব্যবহার না করাই ভালো। হাতের কনুই, পায়ের গোড়ালি, ঠোঁট। এগুলোর যতœ আসলে তেমন করে হয় না, তাই স্বাভাবিকভাবেই শুষ্ক থাকে। আর এখানে মৃতকোষ তৈরি করার ক্ষমতাটাও বেশি। তাই এসব অংশেও বাড়তি যতœ নেওয়া প্রয়োজন।