ঢাকা ১০:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫

চালকরা নিজেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, অন্যদেরও ক্ষতিগ্রস্ত করছেন

  • আপডেট সময় : ০১:৫৪:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার বলেছেন, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে প্রায় শতভাগ মানুষের শ্রবণে সমস্যা হবে। গাড়ির চালকরা অপ্রয়োজনে অতিরিক্ত শব্দ সৃষ্টির মাধ্যমে নিজেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন অন্যদেরও ক্ষতিগ্রস্ত করছেন। এখনো সময় আছে সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। সবাই একযোগে কাজ করতে পারলে আমরা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবো।
গতকাল মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) শব্দদূষণ রোধে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ সচিবালয়ের সামনের রাস্তায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত বিশেষ কর্মসূচি চলাকালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপমন্ত্রী এ কথা বলেন। এসময় মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেন, শব্দদূষণের কারণে যে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তা অনেকে জানে না। চালকদেরকে সচেতন করতে পারলে তারা শব্দ সৃষ্টি করা থেকে বিরত থাকবে। তিনি বলেন, এক গবেষণায় দেখা গেছে, শব্দদূষণের কারণে দুই শতাংশ কর্মঘণ্টা নষ্ট হয়, মানুষের স্বাস্থ্যহানি ঘটে, প্রতিবন্ধী সন্তানের জন্ম হয়, নবজাতকদের বিকাশে বাধাগ্রস্ত হওয়াসহ অনেক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। নিজেদের টিকে থাকার জন্য, পরিবেশের মান উন্নয়নের জন্য শব্দ দূষণ রোধ করতেই হবে। কর্মসূচি চলাকালে মন্ত্রণালয়ের সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব মো. মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডক্টর আবদুল হামিদসহ মন্ত্রণালয় ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্ল্যাকার্ড নিয়ে সচিবালয়ের গেটে অবস্থান নেন। এসময় তারা চালকদের অপ্রয়োজনীয় শব্দ সৃষ্টি না করতে অনুরোধ করেন এবং বিভিন্ন গাড়িতে শব্দদূষণ রোধে সচেতনতামূলক স্টিকার বিতরণ করেন।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

‘ক্ষমতায় থাকতে’ ইউনূস মৌলবাদীদের ‘একখানে করেছেন’: গয়েশ্বর

চালকরা নিজেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, অন্যদেরও ক্ষতিগ্রস্ত করছেন

আপডেট সময় : ০১:৫৪:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার বলেছেন, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে প্রায় শতভাগ মানুষের শ্রবণে সমস্যা হবে। গাড়ির চালকরা অপ্রয়োজনে অতিরিক্ত শব্দ সৃষ্টির মাধ্যমে নিজেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন অন্যদেরও ক্ষতিগ্রস্ত করছেন। এখনো সময় আছে সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। সবাই একযোগে কাজ করতে পারলে আমরা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবো।
গতকাল মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) শব্দদূষণ রোধে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ সচিবালয়ের সামনের রাস্তায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত বিশেষ কর্মসূচি চলাকালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপমন্ত্রী এ কথা বলেন। এসময় মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেন, শব্দদূষণের কারণে যে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তা অনেকে জানে না। চালকদেরকে সচেতন করতে পারলে তারা শব্দ সৃষ্টি করা থেকে বিরত থাকবে। তিনি বলেন, এক গবেষণায় দেখা গেছে, শব্দদূষণের কারণে দুই শতাংশ কর্মঘণ্টা নষ্ট হয়, মানুষের স্বাস্থ্যহানি ঘটে, প্রতিবন্ধী সন্তানের জন্ম হয়, নবজাতকদের বিকাশে বাধাগ্রস্ত হওয়াসহ অনেক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। নিজেদের টিকে থাকার জন্য, পরিবেশের মান উন্নয়নের জন্য শব্দ দূষণ রোধ করতেই হবে। কর্মসূচি চলাকালে মন্ত্রণালয়ের সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব মো. মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডক্টর আবদুল হামিদসহ মন্ত্রণালয় ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্ল্যাকার্ড নিয়ে সচিবালয়ের গেটে অবস্থান নেন। এসময় তারা চালকদের অপ্রয়োজনীয় শব্দ সৃষ্টি না করতে অনুরোধ করেন এবং বিভিন্ন গাড়িতে শব্দদূষণ রোধে সচেতনতামূলক স্টিকার বিতরণ করেন।