ঢাকা ০৪:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫

রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে ওআইসিকে পদক্ষেপের আহŸান

  • আপডেট সময় : ০২:২২:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থাকে (ওআইসি) পদক্ষেপ গ্রহণের আহŸান জানিয়েছে বাংলাদেশ। নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ে ওআইসি কন্টাক্ট গ্রæপের সভায় এ আহŸান জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিয়ানমারের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা মুসলিমদের বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়ার পর ছয় বছর ধরে যে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে তা তুলে ধরেন। মোমেন বলেন, বাংলাদেশ মানবিক কারণে প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে। কিন্তু তাদের নিজ দেশে প্রত্যাবাসন বিলম্বিত হওয়ার ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি, জনসংখ্যা এবং পরিবেশের ওপর মারাত্মক চাপ সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবাসনে ২০১৭ এবং ২০১৮ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষর করা সত্তে¡ও উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি হয়নি। প্রত্যাবাসনকে ঘিরে অনিশ্চয়তার কারণে রোহিঙ্গা জনগণ হতাশায় ভুগছে এবং ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকার নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে, যা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মোমেন বলেন, রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের টেকসই ও স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে এ সংকটের স্থায়ী সমাধান করা বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের সুবিধার্থে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সঙ্গে কাজ করছে। বৈশ্বিক বিভিন্ন সংকটের কারণে রোহিঙ্গা সংকটের প্রতি আন্তর্জাতিক স¤প্রদায়ের মনোযোগ ও সমর্থন কমে যাচ্ছে। ২০২৩ সালের জন্য রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তার প্রয়োজনীয় তহবিলের মাত্র ৩০ শতাংশ পাওয়া গেছে। ফলে তাদের জন্য খাদ্য রেশন কমে গেছে। তিনি ওআইসি সদস্য দেশগুলোর মানবিক সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন না হওয়া পর্যন্ত তাদের সহায়তা অব্যাহত রাখার আহŸান জানান। ড. মোমেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের মাধ্যমে মিয়ানমারের জবাবদিহিতার জন্য গাম্বিয়ার উদ্যোগের প্রশংসা করেন, যেখানে মামলার বিষয়ে মিয়ানমারের আপত্তি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, কানাডা, নেদারল্যান্ডস, যুক্তরাজ্য, জার্মানি এবং ফ্রান্সসহ অন্য দেশগুলো এ মামলায় অংশ নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সভায় গাম্বিয়ার আইনমন্ত্রী মামলার সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে অবহিত করেন। মোমেন বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের দুর্দশা লাঘবে ওআইসিকে আরও সক্রিয় ভ‚মিকা পালনের আহŸান জানান এবং টেকসই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য মিয়ানমারে উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে সমন্বিত প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সভা পরিচালনা করেন ওআইসির মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহা। সভায় তুরস্ক, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, গাম্বিয়া, জিবুতি, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ব্রæনেই ও সেনেগাল আলোচনায় অংশ নেয়।
বাংলাদেশের মিশন চাইল সিয়েরা লিওন: পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওন দেশটিতে বাংলাদেশের মিশন স্থাপনের অনুরোধ করেছে। পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে একসঙ্গে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে উভয় দেশ। নিউইয়র্কে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনের ফাঁকে বৈঠক করেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং সিয়েরা লিওনের পররাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিষয়ক মন্ত্রী তিমোথি মুসা কাব্বা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মিশন স্থাপন নিয়ে সিয়েরা লিওনের মন্ত্রীর অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ড. মোমেন জানান, আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদারে বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে এবং অনেকগুলো উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে। দুই মন্ত্রী দু’দেশের বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও গভীর করার সম্ভাব্য বিভিন্ন ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করেন। সিয়েরা লিওনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের কৃষি খাতের সার্বিক উন্নয়ন এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে অভ‚তপূর্ব অর্জনের ভ‚য়সী প্রশংসা করেন। তিনি এসব খাতে উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের সহযোগিতা কামনা করেন। কাব্বা সিয়েরা লিওনে বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীর অবদানের জন্য ধন্যবাদ জানান। ড. মোমেন বাংলাকে সিয়েরা লিওনের অন্যতম ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ায় ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন, সিয়েরা লিওনের জনগণের প্রতি বাংলাদেশের জনগণের আন্তরিক ভালোবাসা রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের অভ‚তপূর্ব আর্থসামাজিক উন্নয়নের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শুধু কৃষি খাত নয়, তৈরি পোশাক, ফার্মাসিউটিক্যালস, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতেও ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে। বাংলাদেশ কৃষি খাত ছাড়াও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে সিয়েরা লিওনকে সহায়তা করতে আগ্রহী। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সিয়েরা লিওনের মন্ত্রীকে ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলসহ ঢাকা সফরের আমন্ত্রণ জানান।

 

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে ওআইসিকে পদক্ষেপের আহŸান

আপডেট সময় : ০২:২২:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

প্রত্যাশা ডেস্ক : রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থাকে (ওআইসি) পদক্ষেপ গ্রহণের আহŸান জানিয়েছে বাংলাদেশ। নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ে ওআইসি কন্টাক্ট গ্রæপের সভায় এ আহŸান জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিয়ানমারের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা মুসলিমদের বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়ার পর ছয় বছর ধরে যে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে তা তুলে ধরেন। মোমেন বলেন, বাংলাদেশ মানবিক কারণে প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে। কিন্তু তাদের নিজ দেশে প্রত্যাবাসন বিলম্বিত হওয়ার ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি, জনসংখ্যা এবং পরিবেশের ওপর মারাত্মক চাপ সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবাসনে ২০১৭ এবং ২০১৮ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষর করা সত্তে¡ও উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি হয়নি। প্রত্যাবাসনকে ঘিরে অনিশ্চয়তার কারণে রোহিঙ্গা জনগণ হতাশায় ভুগছে এবং ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকার নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে, যা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মোমেন বলেন, রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের টেকসই ও স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে এ সংকটের স্থায়ী সমাধান করা বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের সুবিধার্থে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সঙ্গে কাজ করছে। বৈশ্বিক বিভিন্ন সংকটের কারণে রোহিঙ্গা সংকটের প্রতি আন্তর্জাতিক স¤প্রদায়ের মনোযোগ ও সমর্থন কমে যাচ্ছে। ২০২৩ সালের জন্য রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তার প্রয়োজনীয় তহবিলের মাত্র ৩০ শতাংশ পাওয়া গেছে। ফলে তাদের জন্য খাদ্য রেশন কমে গেছে। তিনি ওআইসি সদস্য দেশগুলোর মানবিক সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন না হওয়া পর্যন্ত তাদের সহায়তা অব্যাহত রাখার আহŸান জানান। ড. মোমেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের মাধ্যমে মিয়ানমারের জবাবদিহিতার জন্য গাম্বিয়ার উদ্যোগের প্রশংসা করেন, যেখানে মামলার বিষয়ে মিয়ানমারের আপত্তি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, কানাডা, নেদারল্যান্ডস, যুক্তরাজ্য, জার্মানি এবং ফ্রান্সসহ অন্য দেশগুলো এ মামলায় অংশ নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সভায় গাম্বিয়ার আইনমন্ত্রী মামলার সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে অবহিত করেন। মোমেন বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের দুর্দশা লাঘবে ওআইসিকে আরও সক্রিয় ভ‚মিকা পালনের আহŸান জানান এবং টেকসই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য মিয়ানমারে উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে সমন্বিত প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সভা পরিচালনা করেন ওআইসির মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহা। সভায় তুরস্ক, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, গাম্বিয়া, জিবুতি, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ব্রæনেই ও সেনেগাল আলোচনায় অংশ নেয়।
বাংলাদেশের মিশন চাইল সিয়েরা লিওন: পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওন দেশটিতে বাংলাদেশের মিশন স্থাপনের অনুরোধ করেছে। পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে একসঙ্গে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে উভয় দেশ। নিউইয়র্কে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনের ফাঁকে বৈঠক করেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং সিয়েরা লিওনের পররাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিষয়ক মন্ত্রী তিমোথি মুসা কাব্বা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মিশন স্থাপন নিয়ে সিয়েরা লিওনের মন্ত্রীর অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ড. মোমেন জানান, আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদারে বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে এবং অনেকগুলো উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে। দুই মন্ত্রী দু’দেশের বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও গভীর করার সম্ভাব্য বিভিন্ন ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করেন। সিয়েরা লিওনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের কৃষি খাতের সার্বিক উন্নয়ন এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে অভ‚তপূর্ব অর্জনের ভ‚য়সী প্রশংসা করেন। তিনি এসব খাতে উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের সহযোগিতা কামনা করেন। কাব্বা সিয়েরা লিওনে বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীর অবদানের জন্য ধন্যবাদ জানান। ড. মোমেন বাংলাকে সিয়েরা লিওনের অন্যতম ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ায় ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন, সিয়েরা লিওনের জনগণের প্রতি বাংলাদেশের জনগণের আন্তরিক ভালোবাসা রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের অভ‚তপূর্ব আর্থসামাজিক উন্নয়নের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শুধু কৃষি খাত নয়, তৈরি পোশাক, ফার্মাসিউটিক্যালস, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতেও ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে। বাংলাদেশ কৃষি খাত ছাড়াও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে সিয়েরা লিওনকে সহায়তা করতে আগ্রহী। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সিয়েরা লিওনের মন্ত্রীকে ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলসহ ঢাকা সফরের আমন্ত্রণ জানান।