ঢাকা ০১:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫

সাইবার নিরাপত্তা আইন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতোই : যুক্তরাষ্ট্র

  • আপডেট সময় : ০২:৩৮:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ৭৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাইবার নিরাপত্তা আইন (সিএসএ) অনেক দিক দিয়ে আগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো বলে মনে করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস এক বিবৃতিতে সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে এ মতামত প্রকাশ করে। বিবৃতেতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সংসদে নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইন পাসের বিষয়টি লক্ষ্য করেছে। নতুন আইনটির আন্তর্জাতিক মানদÐ নিশ্চিতে বাংলাদেশ সরকার অংশীজনদের এটি পর্যালোচনা এবং তাদের মতামত অন্তর্ভুক্ত করার পর্যাপ্ত সুযোগ দেয়নি। দুর্ভাগ্যবশত, সাইবার নিরাপত্তা আইন অনেক দিক দিয়ে আগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো। এ আইনেও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। জামিন অযোগ্য ধারা বহাল রাখা হয়েছে এবং সমালোচকদের গ্রেপ্তার, আটক ও কণ্ঠরোধ করতে খুব সহজেই এ আইনের অপব্যবহার হতে পারে বলে মনে করছে যুক্তরাষ্ট্র।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

সাইবার নিরাপত্তা আইন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতোই : যুক্তরাষ্ট্র

আপডেট সময় : ০২:৩৮:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাইবার নিরাপত্তা আইন (সিএসএ) অনেক দিক দিয়ে আগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো বলে মনে করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস এক বিবৃতিতে সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে এ মতামত প্রকাশ করে। বিবৃতেতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সংসদে নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইন পাসের বিষয়টি লক্ষ্য করেছে। নতুন আইনটির আন্তর্জাতিক মানদÐ নিশ্চিতে বাংলাদেশ সরকার অংশীজনদের এটি পর্যালোচনা এবং তাদের মতামত অন্তর্ভুক্ত করার পর্যাপ্ত সুযোগ দেয়নি। দুর্ভাগ্যবশত, সাইবার নিরাপত্তা আইন অনেক দিক দিয়ে আগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো। এ আইনেও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। জামিন অযোগ্য ধারা বহাল রাখা হয়েছে এবং সমালোচকদের গ্রেপ্তার, আটক ও কণ্ঠরোধ করতে খুব সহজেই এ আইনের অপব্যবহার হতে পারে বলে মনে করছে যুক্তরাষ্ট্র।