ঢাকা ০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫

কম্পিউটার হ্যাক হয়েছে কি না বোঝার উপায়

  • আপডেট সময় : ০৯:৫৯:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৩
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : হ্যাকাররা নানাভাবে ব্যবহারকারীদের ডিভাইসে ভাইরাস ঢুকিয়ে দেয়। এরপর সেখান থেকে ব্যক্তিগত তথ্য, ছবি চুরি করে, হাতিয়ে নেয় ব্যাংকের টাকা। যারা স্মার্টফোন, কম্পিউটার ব্যবহার করেন নিয়মিত তাদের প্রায়ই এই সমস্যায় পড়তে হয়।
প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে, ততই দৌরাত্ম্য বাড়ছে সাইবার ক্রাইমের। দৌরাত্ম্য বাড়ছে ডার্ক ওয়েবের। আমাদের ল্যাপটপ, স্মার্টফোনে থাকছে নানান গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। এর সুরক্ষার জন্য ব্যবহারকারীকেই সতর্ক হতে হবে। কোনো অচেনা লিঙ্ক, অথবা অচেনা এসএমএসে ক্লিক করলে মুহূর্তের মধ্যে হয়ে খালি যেতে পারে আপনার অ্যাকাউন্ট। অথবা হ্যাক হয়ে যাবে আপনার স্মার্টফোন অথবা কম্পিউটার। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণ করছেন ল্যাপটপ অথবা পার্সোনাল কম্পিউটারে। যে কোনো মুহূর্তে তা হ্যাক হতে পারে। তবে কিছু উপায়ে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটারটি হ্যাক হয়েছে কি না। দেখে নিন সেসব-
১ম পদ্ধতি: এজন্য প্রথমেই রান বক্সে যান। কিবোর্ডে একসঙ্গে উইন্ডোজ কির এবং জ ক্লিক করুন। তাহলেই খুলে যাবে কম্পিউটারের রান কমান্ড বক্স। এবার টাইপ করুন হবঃঢ়ষরিু। এই কমান্ড দিলে আপনার কম্পিউটারের নেটওয়ার্ক প্লেস উইজার্ড খুলে যাবে। সেখান থেকে দেখতে পারবেন, আপনার কম্পিউটারের ব্যবহারকারীর প্রোফাইল। অর্থাৎ কতজন আপনার কম্পিউটারটি অ্যাক্সেস করতে পারছেন। সেই তালিকায় যদি অচেনা কোনো ব্যবহারকারীকে দেখতে পান, তাহলে আপনাকে বুঝে নিতে হবে আপনার কম্পিউটার হ্যাক হয়েছে। এমনটা দেখলে, তৎক্ষণাৎ ওই ব্যবহারকারীকে সিলেক্ট করে রিমুভ করে দিন।
২য় পদ্ধতি: এই পদ্ধতিতে আপনার কম্পিউটার থেকে হ্যাকারদের রেড কার্ড দেখাতে সাহায্য করবে। এক্ষেত্রে প্রথমে রান উইজার্ড খুলতে হবে। তারপর সেখানে টাইপ করুন গজঞ। এবার মাইক্রোসফটের ভাইরাস রিমুভার প্রোগ্রাম খুলে যাবে। তারপর পরবর্তী ধাপগুলো অনুসরণ করলে, এই প্রোগ্রামটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার কম্পিউটারে থাকা ম্যালওয়্যার ভাইরাস খুঁজে সেগুলোকে রিমুভ করে দেবে। ফলে আপনার কম্পিউটারের তথ্য চুরি হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে অনেকাংশে। সূত্র: মেক ইউজ অব

 

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

সংগঠনের প্রতি উমামার কমিটমেন্ট ছিল কি না, প্রশ্ন রিফাতের

কম্পিউটার হ্যাক হয়েছে কি না বোঝার উপায়

আপডেট সময় : ০৯:৫৯:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৩

প্রযুক্তি ডেস্ক : হ্যাকাররা নানাভাবে ব্যবহারকারীদের ডিভাইসে ভাইরাস ঢুকিয়ে দেয়। এরপর সেখান থেকে ব্যক্তিগত তথ্য, ছবি চুরি করে, হাতিয়ে নেয় ব্যাংকের টাকা। যারা স্মার্টফোন, কম্পিউটার ব্যবহার করেন নিয়মিত তাদের প্রায়ই এই সমস্যায় পড়তে হয়।
প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে, ততই দৌরাত্ম্য বাড়ছে সাইবার ক্রাইমের। দৌরাত্ম্য বাড়ছে ডার্ক ওয়েবের। আমাদের ল্যাপটপ, স্মার্টফোনে থাকছে নানান গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। এর সুরক্ষার জন্য ব্যবহারকারীকেই সতর্ক হতে হবে। কোনো অচেনা লিঙ্ক, অথবা অচেনা এসএমএসে ক্লিক করলে মুহূর্তের মধ্যে হয়ে খালি যেতে পারে আপনার অ্যাকাউন্ট। অথবা হ্যাক হয়ে যাবে আপনার স্মার্টফোন অথবা কম্পিউটার। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণ করছেন ল্যাপটপ অথবা পার্সোনাল কম্পিউটারে। যে কোনো মুহূর্তে তা হ্যাক হতে পারে। তবে কিছু উপায়ে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটারটি হ্যাক হয়েছে কি না। দেখে নিন সেসব-
১ম পদ্ধতি: এজন্য প্রথমেই রান বক্সে যান। কিবোর্ডে একসঙ্গে উইন্ডোজ কির এবং জ ক্লিক করুন। তাহলেই খুলে যাবে কম্পিউটারের রান কমান্ড বক্স। এবার টাইপ করুন হবঃঢ়ষরিু। এই কমান্ড দিলে আপনার কম্পিউটারের নেটওয়ার্ক প্লেস উইজার্ড খুলে যাবে। সেখান থেকে দেখতে পারবেন, আপনার কম্পিউটারের ব্যবহারকারীর প্রোফাইল। অর্থাৎ কতজন আপনার কম্পিউটারটি অ্যাক্সেস করতে পারছেন। সেই তালিকায় যদি অচেনা কোনো ব্যবহারকারীকে দেখতে পান, তাহলে আপনাকে বুঝে নিতে হবে আপনার কম্পিউটার হ্যাক হয়েছে। এমনটা দেখলে, তৎক্ষণাৎ ওই ব্যবহারকারীকে সিলেক্ট করে রিমুভ করে দিন।
২য় পদ্ধতি: এই পদ্ধতিতে আপনার কম্পিউটার থেকে হ্যাকারদের রেড কার্ড দেখাতে সাহায্য করবে। এক্ষেত্রে প্রথমে রান উইজার্ড খুলতে হবে। তারপর সেখানে টাইপ করুন গজঞ। এবার মাইক্রোসফটের ভাইরাস রিমুভার প্রোগ্রাম খুলে যাবে। তারপর পরবর্তী ধাপগুলো অনুসরণ করলে, এই প্রোগ্রামটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার কম্পিউটারে থাকা ম্যালওয়্যার ভাইরাস খুঁজে সেগুলোকে রিমুভ করে দেবে। ফলে আপনার কম্পিউটারের তথ্য চুরি হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে অনেকাংশে। সূত্র: মেক ইউজ অব