ঢাকা ১০:৪৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গাড়ি আনলো রোলস রয়েস

  • আপডেট সময় : ১১:৪৯:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৩
  • ১১৫ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা সংস্থা রোলস রয়েস। তাদের সব গাড়ি যেমন দেখতে অন্যান্য গাড়ির চেয়ে আলাদা তেমনি দামেও এগিয়ে। এবার বিশ্বের সবচেয়ে গাড়ি আনলো রোলস রয়েস। সংস্থার নতুন গাড়ি রোলস রয়েস লা রোস নয়ের ড্রপটেল গাড়িটি বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দামি গাড়ি।
ফ্রান্সের বিরল কালো বাকারা রঙের গোলাপ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে গাড়িটি ডিজাইন করেছে ব্রিটিশ সংস্থাটি। ফ্রান্সের এই কালো গোলাপের একটি বিশেষত্ব রয়েছে। এই ফুলের একটি গাঢ় লক রং রয়েছে। এটি ছায়ায় পড়লে কালো রঙের দেখায়। সেইরকম কিছুটা ডিজাইন রয়েছে রোলস রয়েসের এই বিলাসবহুল চার চাকায়।
সংস্থার কথায় এই গাড়ি হলো একটা গোলাপ ফুল। পেইন্টের পাশাপাশি গাড়ির সরঞ্জামেও রয়েছে বিলাসিতার ছোঁয়া। বিশ্বের সবথেকে ধনী ব্যক্তিদের জন্য এই গাড়ি বানিয়েছে রোলস রয়েস। এই গাড়িতে দেওয়া হয়েছে রয়েছে দুটি দরজা এবং দুটি আসন। ১৫০টির বেশি বৈচিত্র্য পরীক্ষা করার পর গাড়ির এক্সটিরিয়র নির্ধারণ করা হয়েছে। গাড়িতে রয়েছে লা টোন-যুক্ত বার্নিশের ৫টি স্তর। এ থেকেই বোঝা যাচ্ছে কতটা মনোযোগ এবং সূক্ষ্ম কারুকার্য দিয়ে বিকাশ করা হয়েছে গাড়িটি। হাতে তৈরি ১৬০০টির বেশি কাঠের টুকরা রয়েছে গাড়ির ইন্টিরিয়র ডিজাইনে। যা প্রসেস এবং গাড়িতে স্থাপন করতে সময় লেগেছে ২ বছর। প্রায় ৫ বছর ধরে গাড়িটি ডিজাইন করছে রোলস রয়েসের সেরা ইঞ্জিনিয়াররা। গাড়ির ড্যাশবোর্ডে রয়েছে অডমার্স পিগুয়েট রয়্যাল ওয়াক কনসেপ্টের ঘড়ি। গাড়িটিতে রয়েছে পরিবর্তন করা যায় এমন কার্বন ফাইবার এবং ইলেক্ট্রোক্রোমিক হার্ডটপ বা রুফ। এতে দেওয়া হয়েছে ৬.৭৫ লিটার ভি১২ ইঞ্জিন যা ৫৬৩ হর্সপাওয়ার এবং ৮২০ নিউটন মিটার টর্ক তৈরি করতে পারে। এবার আসুন এর দাম জেনে নেওয়া যাক, রোলস রয়েস লা রোস নয়ের ড্রপটেল গাড়িটির দাম রাখা হয়েছে ৩০ মিলিয়ন ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩২৮ কোটি টাকা। এর আগে সংস্থার সবচেয়ে দামি গাড়ি ছিল রোলস রয়েস বোট টেল যার দাম ছিল ২৮ মিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৯৪ কোটি টাকা। সূত্র: দ্য ইকোনোমিক টাইমস

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

সংগঠনের প্রতি উমামার কমিটমেন্ট ছিল কি না, প্রশ্ন রিফাতের

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গাড়ি আনলো রোলস রয়েস

আপডেট সময় : ১১:৪৯:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৩

প্রযুক্তি ডেস্ক : বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা সংস্থা রোলস রয়েস। তাদের সব গাড়ি যেমন দেখতে অন্যান্য গাড়ির চেয়ে আলাদা তেমনি দামেও এগিয়ে। এবার বিশ্বের সবচেয়ে গাড়ি আনলো রোলস রয়েস। সংস্থার নতুন গাড়ি রোলস রয়েস লা রোস নয়ের ড্রপটেল গাড়িটি বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দামি গাড়ি।
ফ্রান্সের বিরল কালো বাকারা রঙের গোলাপ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে গাড়িটি ডিজাইন করেছে ব্রিটিশ সংস্থাটি। ফ্রান্সের এই কালো গোলাপের একটি বিশেষত্ব রয়েছে। এই ফুলের একটি গাঢ় লক রং রয়েছে। এটি ছায়ায় পড়লে কালো রঙের দেখায়। সেইরকম কিছুটা ডিজাইন রয়েছে রোলস রয়েসের এই বিলাসবহুল চার চাকায়।
সংস্থার কথায় এই গাড়ি হলো একটা গোলাপ ফুল। পেইন্টের পাশাপাশি গাড়ির সরঞ্জামেও রয়েছে বিলাসিতার ছোঁয়া। বিশ্বের সবথেকে ধনী ব্যক্তিদের জন্য এই গাড়ি বানিয়েছে রোলস রয়েস। এই গাড়িতে দেওয়া হয়েছে রয়েছে দুটি দরজা এবং দুটি আসন। ১৫০টির বেশি বৈচিত্র্য পরীক্ষা করার পর গাড়ির এক্সটিরিয়র নির্ধারণ করা হয়েছে। গাড়িতে রয়েছে লা টোন-যুক্ত বার্নিশের ৫টি স্তর। এ থেকেই বোঝা যাচ্ছে কতটা মনোযোগ এবং সূক্ষ্ম কারুকার্য দিয়ে বিকাশ করা হয়েছে গাড়িটি। হাতে তৈরি ১৬০০টির বেশি কাঠের টুকরা রয়েছে গাড়ির ইন্টিরিয়র ডিজাইনে। যা প্রসেস এবং গাড়িতে স্থাপন করতে সময় লেগেছে ২ বছর। প্রায় ৫ বছর ধরে গাড়িটি ডিজাইন করছে রোলস রয়েসের সেরা ইঞ্জিনিয়াররা। গাড়ির ড্যাশবোর্ডে রয়েছে অডমার্স পিগুয়েট রয়্যাল ওয়াক কনসেপ্টের ঘড়ি। গাড়িটিতে রয়েছে পরিবর্তন করা যায় এমন কার্বন ফাইবার এবং ইলেক্ট্রোক্রোমিক হার্ডটপ বা রুফ। এতে দেওয়া হয়েছে ৬.৭৫ লিটার ভি১২ ইঞ্জিন যা ৫৬৩ হর্সপাওয়ার এবং ৮২০ নিউটন মিটার টর্ক তৈরি করতে পারে। এবার আসুন এর দাম জেনে নেওয়া যাক, রোলস রয়েস লা রোস নয়ের ড্রপটেল গাড়িটির দাম রাখা হয়েছে ৩০ মিলিয়ন ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩২৮ কোটি টাকা। এর আগে সংস্থার সবচেয়ে দামি গাড়ি ছিল রোলস রয়েস বোট টেল যার দাম ছিল ২৮ মিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৯৪ কোটি টাকা। সূত্র: দ্য ইকোনোমিক টাইমস