ঢাকা ০১:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫

সিজারিয়ানের মাধ্যমে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে অপারেশন শুরু

  • আপডেট সময় : ১০:২০:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই ২০২৩
  • ১৪৩ বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা ডেস্ক: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে অপারেশন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বুধবার (৫ জুলাই) সকালে হাসপাতালটির প্রসূতি ও স্ত্রী রোগ বিভাগের উদ্যোগে একজন প্রসূতি মায়ের সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে অপারেশন শুরু হয়েছে। এর মধ্যে হাসপাতালের অন্তঃবিভাগ কার্যক্রমও চালু হয়েছে। এদিন বেলা সাড়ে ১১টায় সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে হাসপাতালটির আন্তঃবিভাগ ও অপারেশন কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় তিনি বলেন, আমরা আজ সকালে একজন প্রসূতি মায়ের সিজারের মাধ্যমে অপারেশন কার্যক্রম শুরু করেছি। এছাড়াও আজ সকালে গাইনিতে ৫টি অপারেশন হয়েছে। ব্রেস্ট সার্জারি হয়েছে ২টি, ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি হয়েছে একটি।
গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের অবকাঠামো উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ২৭ ডিসেম্বর থেকে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে ১৪টি বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক (অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক) নিয়মিত রোগী দেখছেন। দক্ষ জনবলের কাছ থেকে সেবা নিয়ে সন্তুষ্টি জানিয়েছেন সেবা গ্রহীতারা। এখানে ল্যাবরেটরি প্যাথলজি পরীক্ষার পাশাপাশি এমআরআই, সিটি স্ক্যান করা হচ্ছে। তিনি বলেন, কিছু কারণে আন্তঃবিভাগ এবং অপারেশন চালু করতে দেরি হয়েছে। এর কারণ ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে কিছু যন্ত্রপাতি আসেনি। তবে আমরা আউটডোর এবং প্যাথলজি বিভাগের কার্যক্রম আরও আগেই শুরু করেছি। ‘আমাদের আরও জনবল লাগবে। হাসপাতালটি পরিচালনা করতে ১৮০০ মতো জনবল প্রয়োজন। এরই মধ্যে ৪০ হাজারের মতো পরীক্ষা হয়েছে। ২০ হাজারের বেশি রোগী চিকিৎসা নিয়েছে। এমআরআই ৫৫৬টি, সিটি স্ক্যান ৩১৩টি, বিএমডি ১১টি, বায়োকেমিস্ট্রি টেস্ট ২০ হাজার ৩৭৫টি, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড ইমিউনোলজি ৩ হাজার ৪৭৬টি, ভাইরোলজি ২ হাজার ২৫০টি, হেমাটোলজি ২ হাজার ৯টি, ল্যাবরেটরি মেডিসিন ৪ হাজার ৯৮৩টি অর্থাৎ মোট ৩৩ হাজার ৯৩টি টেস্ট করা হয়েছে। এ ছাড়া ইসিজি ৮১টি, ইটিটি ৯টি সম্পন্ন করা হয়েছে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

গণভোটে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব অন্তুর্ভুক্ত করার দাবি জামায়াতের

সিজারিয়ানের মাধ্যমে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে অপারেশন শুরু

আপডেট সময় : ১০:২০:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই ২০২৩

স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা ডেস্ক: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে অপারেশন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বুধবার (৫ জুলাই) সকালে হাসপাতালটির প্রসূতি ও স্ত্রী রোগ বিভাগের উদ্যোগে একজন প্রসূতি মায়ের সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে অপারেশন শুরু হয়েছে। এর মধ্যে হাসপাতালের অন্তঃবিভাগ কার্যক্রমও চালু হয়েছে। এদিন বেলা সাড়ে ১১টায় সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে হাসপাতালটির আন্তঃবিভাগ ও অপারেশন কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় তিনি বলেন, আমরা আজ সকালে একজন প্রসূতি মায়ের সিজারের মাধ্যমে অপারেশন কার্যক্রম শুরু করেছি। এছাড়াও আজ সকালে গাইনিতে ৫টি অপারেশন হয়েছে। ব্রেস্ট সার্জারি হয়েছে ২টি, ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি হয়েছে একটি।
গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের অবকাঠামো উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ২৭ ডিসেম্বর থেকে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে ১৪টি বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক (অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক) নিয়মিত রোগী দেখছেন। দক্ষ জনবলের কাছ থেকে সেবা নিয়ে সন্তুষ্টি জানিয়েছেন সেবা গ্রহীতারা। এখানে ল্যাবরেটরি প্যাথলজি পরীক্ষার পাশাপাশি এমআরআই, সিটি স্ক্যান করা হচ্ছে। তিনি বলেন, কিছু কারণে আন্তঃবিভাগ এবং অপারেশন চালু করতে দেরি হয়েছে। এর কারণ ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে কিছু যন্ত্রপাতি আসেনি। তবে আমরা আউটডোর এবং প্যাথলজি বিভাগের কার্যক্রম আরও আগেই শুরু করেছি। ‘আমাদের আরও জনবল লাগবে। হাসপাতালটি পরিচালনা করতে ১৮০০ মতো জনবল প্রয়োজন। এরই মধ্যে ৪০ হাজারের মতো পরীক্ষা হয়েছে। ২০ হাজারের বেশি রোগী চিকিৎসা নিয়েছে। এমআরআই ৫৫৬টি, সিটি স্ক্যান ৩১৩টি, বিএমডি ১১টি, বায়োকেমিস্ট্রি টেস্ট ২০ হাজার ৩৭৫টি, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড ইমিউনোলজি ৩ হাজার ৪৭৬টি, ভাইরোলজি ২ হাজার ২৫০টি, হেমাটোলজি ২ হাজার ৯টি, ল্যাবরেটরি মেডিসিন ৪ হাজার ৯৮৩টি অর্থাৎ মোট ৩৩ হাজার ৯৩টি টেস্ট করা হয়েছে। এ ছাড়া ইসিজি ৮১টি, ইটিটি ৯টি সম্পন্ন করা হয়েছে।