ঢাকা ০৪:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ মে ২০২৫

শিশুর সঠিক খাদ্যাভ্যাস

  • আপডেট সময় : ০১:৫৪:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুলাই ২০২৩
  • ১১৮ বার পড়া হয়েছে

নারী ও শিশু ডেস্ক: বাচ্চাদের ঠিকঠাক খাওয়ানো নিয়ে সমস্যা আছে অনেকেরই। বিশেষত ব্যস্ত পরিবারে এই সমস্যা বেশি হয়। কিন্তু শিশুর বা বাচ্চাদের বিকাশের জন্যে ঠিকঠাক খাবার খাওয়া নিশ্চিত করতে হবে। কাজটি সহজ নয়। আমাদের মধ্যে আছে নানাবিধ ভুল ও ভ্রান্ত ধারণা। যেমন:
জোর করে খাওয়াবেন না
বাচ্চাদের কখনই জোর করে খাওয়াবেন না। সচরাচর বাচ্চারা প্রাপ্তবয়স্কদের মতো নিয়ম করে খাবার খেতে পারে না। তাই নিজের রুটিনের হিসেব করে জোর করে খাওয়াবেন না। বরং চেষ্টা করুন তাদের বোঝার।
বাচ্চাদের অংশগ্রহণ করান খাবারে
খাবারে অংশগ্রহণ করানো মানে শুধু খাবার খাওয়ার সময়ে নয়। বরং কি ধরণের খাবার তারা পছন্দ করে জেনে নিন। প্রতিদিন কি রান্না করা উচিত সে ব্যাপারে তাদেরও মতামত নিন। অবশ্যই রান্না করার সময়ে রান্নাঘরের সঙ্গে তাদের পরিচয় করিয়ে দিন। এভাবে অভিজ্ঞতার মাধ্যমে খাবারের প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ান।
বাচ্চাদের বুঝুন
পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত বাচ্চারা খুঁতখুঁতে হয়। এজন্যে এটুকু নিশ্চিত করুন তারা খাবারের সময় প্রতিটি পদেরই কিছু না কিছু খেয়েছেন। এতে তারা মোটামুটি সকল পুষ্টি পাবে।
বাচ্চাদের পরিচিত করান
হয়তো বাচ্চারা কোনো খাবার খেতে পছন্দ করে না। তাই তাদের চারপাশে ওই খাবারের ব্যাপারে প্রশংসা, বা কোনো চমকপ্রদ গল্প বানান। আগ্রহ সৃষ্টি হলে তারা খাবে।
স্ন্যাকস দেবেন না
বাচ্চাদের খুব বেশি স্ন্যাকস দেবেন না। চিপস, কোক, ক্যান্ডি দিয়ে পেট ভরাবেন না। এসব খেলে সচরাচর খিদে কমে যায়।
পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি
এটা খেলে ওটা দেবো এসব কখনো করবেন না। এতে বাচ্চাদের খাবারের অভ্যাস আরো নষ্ট হয়।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

‘ক্ষমতায় থাকতে’ ইউনূস মৌলবাদীদের ‘একখানে করেছেন’: গয়েশ্বর

শিশুর সঠিক খাদ্যাভ্যাস

আপডেট সময় : ০১:৫৪:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুলাই ২০২৩

নারী ও শিশু ডেস্ক: বাচ্চাদের ঠিকঠাক খাওয়ানো নিয়ে সমস্যা আছে অনেকেরই। বিশেষত ব্যস্ত পরিবারে এই সমস্যা বেশি হয়। কিন্তু শিশুর বা বাচ্চাদের বিকাশের জন্যে ঠিকঠাক খাবার খাওয়া নিশ্চিত করতে হবে। কাজটি সহজ নয়। আমাদের মধ্যে আছে নানাবিধ ভুল ও ভ্রান্ত ধারণা। যেমন:
জোর করে খাওয়াবেন না
বাচ্চাদের কখনই জোর করে খাওয়াবেন না। সচরাচর বাচ্চারা প্রাপ্তবয়স্কদের মতো নিয়ম করে খাবার খেতে পারে না। তাই নিজের রুটিনের হিসেব করে জোর করে খাওয়াবেন না। বরং চেষ্টা করুন তাদের বোঝার।
বাচ্চাদের অংশগ্রহণ করান খাবারে
খাবারে অংশগ্রহণ করানো মানে শুধু খাবার খাওয়ার সময়ে নয়। বরং কি ধরণের খাবার তারা পছন্দ করে জেনে নিন। প্রতিদিন কি রান্না করা উচিত সে ব্যাপারে তাদেরও মতামত নিন। অবশ্যই রান্না করার সময়ে রান্নাঘরের সঙ্গে তাদের পরিচয় করিয়ে দিন। এভাবে অভিজ্ঞতার মাধ্যমে খাবারের প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ান।
বাচ্চাদের বুঝুন
পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত বাচ্চারা খুঁতখুঁতে হয়। এজন্যে এটুকু নিশ্চিত করুন তারা খাবারের সময় প্রতিটি পদেরই কিছু না কিছু খেয়েছেন। এতে তারা মোটামুটি সকল পুষ্টি পাবে।
বাচ্চাদের পরিচিত করান
হয়তো বাচ্চারা কোনো খাবার খেতে পছন্দ করে না। তাই তাদের চারপাশে ওই খাবারের ব্যাপারে প্রশংসা, বা কোনো চমকপ্রদ গল্প বানান। আগ্রহ সৃষ্টি হলে তারা খাবে।
স্ন্যাকস দেবেন না
বাচ্চাদের খুব বেশি স্ন্যাকস দেবেন না। চিপস, কোক, ক্যান্ডি দিয়ে পেট ভরাবেন না। এসব খেলে সচরাচর খিদে কমে যায়।
পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি
এটা খেলে ওটা দেবো এসব কখনো করবেন না। এতে বাচ্চাদের খাবারের অভ্যাস আরো নষ্ট হয়।