ঢাকা ১১:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫

স্মার্টফোনের ব্যাটারি ভালো রাখার ৯ টিপস

  • আপডেট সময় : ০৯:২৯:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ৯২ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ বেশ কয়েকটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। যেমন ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ্লিকেশনের সংখ্যা, ব্যবহারের ধরন ইত্যাদি। তবে ফোনের ব্যাটারি ঠিক না থাকলে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ বাড়ানোর জন্য বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। চলুন জেনে নেই, আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ বাড়ানোর ৯টি টিপস-
স্ক্রিন ব্রাইটনেস: স্ক্রিন ব্রাইটনেস বাড়ানো থাকলে সাধারণত সর্বাধিক শক্তি খরচ করে এবং এটি দ্রুত ব্যাটারি লাইফ কমে যাওয়ার অন্যতম বড় কারণ। স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখলে ব্যাটারির শক্তি কম খরচ হয়। যা অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ব্যাটারি লাইফ বাড়িয়ে তুলতে পারে।
স্ক্রিনের টার্ন-অফ টাইম কমানো: স্মার্টফোনে ব্যবহারকারীদের জন্য ইন্টারভাল টাইম দেওয়া থাকে। সে সময়ে ফোনের স্ক্রিন নিজেই বন্ধ হয়ে যায়। এটি যত কমিয়ে আনা যায় ফোনের ব্যাটারি তত ভালো থাকে।
ব্রাইটনেস লেভেল অটোমেটিক রাখুন: বর্তমানে আধুনিক স্মার্টফোনে একটি অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সর রয়েছে যা আশপাশের আলোর ওপর ভিত্তি করে স্ক্রিনের উজ্জ্বলতা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সামঞ্জস্য বজায় রাখে। যার ফলে আশে পাশের আলো অনুযায়ী ফোনের ব্রাইটনেস কাজ করে। যা ব্যাটারি লাইফকে ঠিক রাখে এবং চার্জ অনেক সময় পর্যন্ত কমে যায় না। ফোনের ভাইব্রেশন বন্ধ রাখুন: রিংটোনের চেয়ে ভাইব্রেশনে বেশি শক্তি অপচয় হয়। তাই যতটুকু সম্ভব ফোনের ভাইব্রেশন বন্ধ রেখে রিংটোন ব্যবহার করাই ভালো। এটি ব্যাটারি লাইফকে উন্নত রাখবে।
ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ বন্ধ রাখুন: ব্যাকগ্রাউন্ডে ব্যবহৃত অনেক অ্যাপ রয়েছে যা উচ্চ মাত্রায় ব্যাটারি খরচ করে। এইগুলো বন্ধ করে রাখার জন্য স্মার্টফোনে অপশন রয়েছে। ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ বন্ধ রাখুন। এটি আপনার ব্যাটারি লাইফ ঠিক রাখতে বেশ কার্যকরী।
পাওয়ার সেভিং মোড ব্যবহার করুন: অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট-ফোনগুলোতে পাওয়ার-সেভিং মোড থাকে। এটি ব্যাকগ্রাউন্ড পরিষেবাগুলো বন্ধ করে, স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কম রাখে এবং কিছু ক্ষেত্রে সিপিইউ কর্মক্ষমতা হ্রাস করে ব্যাটারি লাইফ বাড়িয়ে তোলে।
অব্যবহৃত অ্যাপ বন্ধ রাখুন: একসঙ্গে অনেক গুলো অ্যাপ ব্যবহার করলে ব্যাটারির ওপর চাপ পরে। যা ব্যাটারির লাইফ কমিয়ে আনে। তাই যেসব অ্যাপ ব্যবহার করছেন না সেইগুলো ক্লোজ করে দিন।
সিল্ক সেটিংস: ইমেইল এবং সোশ্যাল মিডিয়া আপডেটের মতো ডেটা সিল্ক প্রচুর শক্তি ব্যবহার করে। ওয়াই ফাই সংযুক্ত থাকাকালীন ঘন ঘন সিঙ্ক বন্ধ রাখুন।
ডার্ক মোড ব্যবহার করুন: ডার্ক মোড ব্যবহার করাব হলে ব্যাটারি অপচয় কম হয়ে থাকে। তাই ডার্ক মোডে ফোন ব্যবহার করতে পারেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

স্মার্টফোনের ব্যাটারি ভালো রাখার ৯ টিপস

আপডেট সময় : ০৯:২৯:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

প্রযুক্তি ডেস্ক : স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ বেশ কয়েকটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। যেমন ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ্লিকেশনের সংখ্যা, ব্যবহারের ধরন ইত্যাদি। তবে ফোনের ব্যাটারি ঠিক না থাকলে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ বাড়ানোর জন্য বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। চলুন জেনে নেই, আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ বাড়ানোর ৯টি টিপস-
স্ক্রিন ব্রাইটনেস: স্ক্রিন ব্রাইটনেস বাড়ানো থাকলে সাধারণত সর্বাধিক শক্তি খরচ করে এবং এটি দ্রুত ব্যাটারি লাইফ কমে যাওয়ার অন্যতম বড় কারণ। স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখলে ব্যাটারির শক্তি কম খরচ হয়। যা অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ব্যাটারি লাইফ বাড়িয়ে তুলতে পারে।
স্ক্রিনের টার্ন-অফ টাইম কমানো: স্মার্টফোনে ব্যবহারকারীদের জন্য ইন্টারভাল টাইম দেওয়া থাকে। সে সময়ে ফোনের স্ক্রিন নিজেই বন্ধ হয়ে যায়। এটি যত কমিয়ে আনা যায় ফোনের ব্যাটারি তত ভালো থাকে।
ব্রাইটনেস লেভেল অটোমেটিক রাখুন: বর্তমানে আধুনিক স্মার্টফোনে একটি অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সর রয়েছে যা আশপাশের আলোর ওপর ভিত্তি করে স্ক্রিনের উজ্জ্বলতা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সামঞ্জস্য বজায় রাখে। যার ফলে আশে পাশের আলো অনুযায়ী ফোনের ব্রাইটনেস কাজ করে। যা ব্যাটারি লাইফকে ঠিক রাখে এবং চার্জ অনেক সময় পর্যন্ত কমে যায় না। ফোনের ভাইব্রেশন বন্ধ রাখুন: রিংটোনের চেয়ে ভাইব্রেশনে বেশি শক্তি অপচয় হয়। তাই যতটুকু সম্ভব ফোনের ভাইব্রেশন বন্ধ রেখে রিংটোন ব্যবহার করাই ভালো। এটি ব্যাটারি লাইফকে উন্নত রাখবে।
ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ বন্ধ রাখুন: ব্যাকগ্রাউন্ডে ব্যবহৃত অনেক অ্যাপ রয়েছে যা উচ্চ মাত্রায় ব্যাটারি খরচ করে। এইগুলো বন্ধ করে রাখার জন্য স্মার্টফোনে অপশন রয়েছে। ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ বন্ধ রাখুন। এটি আপনার ব্যাটারি লাইফ ঠিক রাখতে বেশ কার্যকরী।
পাওয়ার সেভিং মোড ব্যবহার করুন: অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট-ফোনগুলোতে পাওয়ার-সেভিং মোড থাকে। এটি ব্যাকগ্রাউন্ড পরিষেবাগুলো বন্ধ করে, স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কম রাখে এবং কিছু ক্ষেত্রে সিপিইউ কর্মক্ষমতা হ্রাস করে ব্যাটারি লাইফ বাড়িয়ে তোলে।
অব্যবহৃত অ্যাপ বন্ধ রাখুন: একসঙ্গে অনেক গুলো অ্যাপ ব্যবহার করলে ব্যাটারির ওপর চাপ পরে। যা ব্যাটারির লাইফ কমিয়ে আনে। তাই যেসব অ্যাপ ব্যবহার করছেন না সেইগুলো ক্লোজ করে দিন।
সিল্ক সেটিংস: ইমেইল এবং সোশ্যাল মিডিয়া আপডেটের মতো ডেটা সিল্ক প্রচুর শক্তি ব্যবহার করে। ওয়াই ফাই সংযুক্ত থাকাকালীন ঘন ঘন সিঙ্ক বন্ধ রাখুন।
ডার্ক মোড ব্যবহার করুন: ডার্ক মোড ব্যবহার করাব হলে ব্যাটারি অপচয় কম হয়ে থাকে। তাই ডার্ক মোডে ফোন ব্যবহার করতে পারেন।