ঢাকা ০২:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫

ব্রিটনির পাশে এলেন মাস্ক

  • আপডেট সময় : ১১:০২:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ জুলাই ২০২১
  • ৯৭ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : মার্কিন পপতারকা ব্রিটনি স্পিয়ার্স তার বাবার বিরুদ্ধে তাকে বন্দি করে রাখার অভিযোগ করেছেন আদালতে। এবার গায়িকার সমর্থনে টুইট করলেন ধনকুবের তথা টেসলা সিইও এলেন মাস্ক।

প্রায় ১৩ বছর ধরে ব্রিটনির জীবনযাত্রা ও আর্থিক সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন তার বাবা জিমি। যুক্তরাষ্ট্রের কনজারভেটরশিপ আইনের অধীনে এই ক্ষমতা দেওয়া হয় জিমিকে। যদিও দ্রুত এই ‘ অপমানজনক’ বন্দিত্ব থেকে তিনি মুক্তি চান ব্রিটনি, এই আর্জিই জানিয়েছেন আদালতে।

৩৯ বছরের মার্কিন তারকা জানিয়েছেন তার ইচ্ছের বিরুদ্ধে তাকে জন্মনিয়ন্ত্রণে বাধ্য করা হচ্ছে। এমনকি প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে করতে ও আরেক সন্তান নিতেও তাকে বাধা দেওয়া হচ্ছে। লসঅ্যাঞ্জেলেসের আদালতে তিনি আবেদন করেছেন।

বিচারককে ব্রিটনি স্পিয়ার্স বলেন, এসবের কারণে তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন এবং দিনের পর দিন কেঁদেছেন। তার জীবনযাত্রায় ভয়ংকর প্রভাবও পড়েছে এই ঘটনার জেরে৷

প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে আদালতের এক আদেশে জেমিকে ব্রিটনির যাবতীয় সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার দেওয়া হয়। এদিকে, এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই ফ্রি ব্রিটনি হ্যাশট্যাগে ছেয়ে গিয়েছে সোশাল মিডিয়া। এলেন মাস্কও এই হ্যাশট্যাগকে সমর্থন করেছেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ব্রিটনির পাশে এলেন মাস্ক

আপডেট সময় : ১১:০২:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ জুলাই ২০২১

প্রযুক্তি ডেস্ক : মার্কিন পপতারকা ব্রিটনি স্পিয়ার্স তার বাবার বিরুদ্ধে তাকে বন্দি করে রাখার অভিযোগ করেছেন আদালতে। এবার গায়িকার সমর্থনে টুইট করলেন ধনকুবের তথা টেসলা সিইও এলেন মাস্ক।

প্রায় ১৩ বছর ধরে ব্রিটনির জীবনযাত্রা ও আর্থিক সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন তার বাবা জিমি। যুক্তরাষ্ট্রের কনজারভেটরশিপ আইনের অধীনে এই ক্ষমতা দেওয়া হয় জিমিকে। যদিও দ্রুত এই ‘ অপমানজনক’ বন্দিত্ব থেকে তিনি মুক্তি চান ব্রিটনি, এই আর্জিই জানিয়েছেন আদালতে।

৩৯ বছরের মার্কিন তারকা জানিয়েছেন তার ইচ্ছের বিরুদ্ধে তাকে জন্মনিয়ন্ত্রণে বাধ্য করা হচ্ছে। এমনকি প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে করতে ও আরেক সন্তান নিতেও তাকে বাধা দেওয়া হচ্ছে। লসঅ্যাঞ্জেলেসের আদালতে তিনি আবেদন করেছেন।

বিচারককে ব্রিটনি স্পিয়ার্স বলেন, এসবের কারণে তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন এবং দিনের পর দিন কেঁদেছেন। তার জীবনযাত্রায় ভয়ংকর প্রভাবও পড়েছে এই ঘটনার জেরে৷

প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে আদালতের এক আদেশে জেমিকে ব্রিটনির যাবতীয় সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার দেওয়া হয়। এদিকে, এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই ফ্রি ব্রিটনি হ্যাশট্যাগে ছেয়ে গিয়েছে সোশাল মিডিয়া। এলেন মাস্কও এই হ্যাশট্যাগকে সমর্থন করেছেন।