ঢাকা ০৯:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

ঠান্ডা-কাশি সারাবে তুলসী

  • আপডেট সময় : ১২:৩৫:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ৭৭ বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা ডেস্ক : মধু ও তুলসী পাতা ঠান্ডা-কাশির অস্বস্তি দূর করতে পারে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এই ভেষজ শিশুদের ঠান্ডা সারাতেও বেশ কাজে আসে। এছাড়াও নানা উপকারিতা রয়েছে ঔষধি গুণ সম্পন্ন তুলসী পাতার। জেনে নিন সেগুলো কী কী। প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই ঠান্ডা, কাশি সারাতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে তুলসী পাতা। তুলসী পাতা ও মধু একসাথে নিয়মিত কয়েকদিন খেলে ঠান্ডা কিংবা কাশি সেরে যায় খুব সহজেই।
শ্বাসতন্ত্রের রোগ প্রতিরোধে রয়েছে তুলসী পাতার ভূমিকা। এই ভেষজে রয়েছে লিনোলেয়িক অ্যাসিড যা আমাদের শ্বাসতন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়া এই অ্যাসিড ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী।
যাদের ব্রণের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য দারুণ একটি টোটকা হলো তুলসী পাউডার। তুলসী পাউডারের সঙ্গে নিম অথবা হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
ক্লিনিং ও ডিটক্সিফাইং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে তুলসী। এতে উপস্থিত নানা ধরনের ফাইটোকেমিক্যালস ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস মূলত এই ভূমিকা পালন করে থাকে।
তুলসী চা পান করলে দূর হবে ক্লান্তি। এছাড়া এই চা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখবে।
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি রয়েছে তুলসী পাতায়। আমাদের সুস্থতার জন্য আবশ্যক এসব ভিটামিন।
তুলসীতে থাকা বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা পালন করে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ড. ইউনূসের পদত্যাগ নিয়ে বিশেষ সহকারীর পোস্ট ডিলিট, যা জানা গেল

ঠান্ডা-কাশি সারাবে তুলসী

আপডেট সময় : ১২:৩৫:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা ডেস্ক : মধু ও তুলসী পাতা ঠান্ডা-কাশির অস্বস্তি দূর করতে পারে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এই ভেষজ শিশুদের ঠান্ডা সারাতেও বেশ কাজে আসে। এছাড়াও নানা উপকারিতা রয়েছে ঔষধি গুণ সম্পন্ন তুলসী পাতার। জেনে নিন সেগুলো কী কী। প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই ঠান্ডা, কাশি সারাতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে তুলসী পাতা। তুলসী পাতা ও মধু একসাথে নিয়মিত কয়েকদিন খেলে ঠান্ডা কিংবা কাশি সেরে যায় খুব সহজেই।
শ্বাসতন্ত্রের রোগ প্রতিরোধে রয়েছে তুলসী পাতার ভূমিকা। এই ভেষজে রয়েছে লিনোলেয়িক অ্যাসিড যা আমাদের শ্বাসতন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়া এই অ্যাসিড ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী।
যাদের ব্রণের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য দারুণ একটি টোটকা হলো তুলসী পাউডার। তুলসী পাউডারের সঙ্গে নিম অথবা হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
ক্লিনিং ও ডিটক্সিফাইং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে তুলসী। এতে উপস্থিত নানা ধরনের ফাইটোকেমিক্যালস ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস মূলত এই ভূমিকা পালন করে থাকে।
তুলসী চা পান করলে দূর হবে ক্লান্তি। এছাড়া এই চা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখবে।
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি রয়েছে তুলসী পাতায়। আমাদের সুস্থতার জন্য আবশ্যক এসব ভিটামিন।
তুলসীতে থাকা বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা পালন করে।