ঢাকা ০৩:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫

ডিজিটাল যুগের সম্ভাবনাকে সুদৃঢ় করার প্রচেষ্টায় অনুষ্ঠিত হলো ‘ডিজিটাল সামিট-২০২২’

  • আপডেট সময় : ১০:৪৩:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২২
  • ৯৫ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : ডিজিটাল যুগের সম্ভাবনাকে সুদৃঢ় করার প্রচেষ্ঠায় বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো ‘ডিজিটাল সামিট-২০২২’। গত শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। চারটি কি নোট সেশন, চারটি প্যানেল আলোচনা, দুটি ইনসাইট সেশন এবং একটি কেস স্টাডির সমন্বয়ে এই বছরের ডিজিটাল সামিট পরিচালিত হয়। দেশ-বিদেশের বিশেষজ্ঞ বক্তাদের অংশগ্রহণ এবং আলোচনা ও মতামত বিনিময়ের একটি অন্যতম উপলক্ষ হয়ে উঠে নবম ডিজিটাল সামিট।
সামিটের স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের ডিরেক্টর এবং ক্রিয়েটিভ এডিটর নাজিয়া আন্দালিব প্রিমা বলেন, ‘কোভিড পরবর্তী বাস্তবতা ডিজিটাল বিশ্বের প্রকৃত সম্ভাবনাকে আমাদের কাছে উন্মোচন করেছে। তাই এখনই উপযুক্ত সময় ডিজিটাল বিশ্বের সুবিধা গুলোকে সঠিকভাবে প্রয়োগ করা। তবে কোনো সুবিধাই কিছু চ্যালেঞ্জ ছাড়া আসে না। তাই বিশেষজ্ঞদের একটি প্রধান দায়িত্ব থাকবে এই চ্যালেঞ্জগুলোকে সঠিকভাবে মোকাবেলা করা।’
দিনব্যাপী ইভেন্টের বিভিন্ন আলোচনায় প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠে ডিজিটালি বিভক্ত এই সময়ে ক্রিয়েটিভিটি এবং স্ট্রাটেজির গুরুত্ব, মার্কেটারের কাজে অ্যাসেট হিসেবে ডেটার গুরুত্ব, দীর্ঘকালীন ইনফ্লুয়েন্সার পার্টনারশিপের অপরিহার্যতা এবং মেটাভার্সে ব্র্যান্ড মার্কেটিংয়ের সমূহ সম্ভাবনা।
প্রাইভেসি নিয়ে আলোচনায় প্রথম কিনোট সেশনে ম্যাথিউ ব্রুনিয়ার বলেন, “প্রাইভেসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, ব্যবহারকারীরা এই ব্যাপারে সচেতন। ৬৪% ব্যবহারকারীই ডেটার বিষয়ে কম্পানী প্রদেয় তথ্যে নির্ভর করে না। প্রাসঙ্গিক এবং প্রয়োজনীয় ইউজার এক্সপেরিয়েন্সের জন্য ডেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।”
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম ২০১৪ সালে ডিজিটাল সামিটের সূচনা করে। ধারাবাহিক সফলতার মাধ্যমে, ডিজিটাল সামিট দেশের ডিজিটাল মার্কেটারদের জন্য শীর্ষ একটি প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। এই বছরের সামিটে ৩৫০ জনেরও বেশি পেশাদার ব্যক্তিত্ব অংশগ্রহণ করেছেন। এ বছরের সামিটের প্রধান লক্ষ্য ছিলো ডিজিটাল মার্কেটিং ইন্ড্রাস্টির চ্যালেঞ্জগুলোকে বিশেষজ্ঞ আলোচনার মাধ্যমে তুলে ধরা এবং অভিজ্ঞতা, জ্ঞান ও মত বিনিময়ের মাধ্যমে সম্ভাবনাময় এই ইন্ডাস্ট্রিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ধারা বজায় রাখা।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গাজায় ত্রাণকে ‘অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহার বন্ধ করো: ইসরায়েলের প্রতি শতাধিক সংস্থার আহ্বান

ডিজিটাল যুগের সম্ভাবনাকে সুদৃঢ় করার প্রচেষ্টায় অনুষ্ঠিত হলো ‘ডিজিটাল সামিট-২০২২’

আপডেট সময় : ১০:৪৩:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২২

প্রযুক্তি ডেস্ক : ডিজিটাল যুগের সম্ভাবনাকে সুদৃঢ় করার প্রচেষ্ঠায় বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো ‘ডিজিটাল সামিট-২০২২’। গত শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। চারটি কি নোট সেশন, চারটি প্যানেল আলোচনা, দুটি ইনসাইট সেশন এবং একটি কেস স্টাডির সমন্বয়ে এই বছরের ডিজিটাল সামিট পরিচালিত হয়। দেশ-বিদেশের বিশেষজ্ঞ বক্তাদের অংশগ্রহণ এবং আলোচনা ও মতামত বিনিময়ের একটি অন্যতম উপলক্ষ হয়ে উঠে নবম ডিজিটাল সামিট।
সামিটের স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের ডিরেক্টর এবং ক্রিয়েটিভ এডিটর নাজিয়া আন্দালিব প্রিমা বলেন, ‘কোভিড পরবর্তী বাস্তবতা ডিজিটাল বিশ্বের প্রকৃত সম্ভাবনাকে আমাদের কাছে উন্মোচন করেছে। তাই এখনই উপযুক্ত সময় ডিজিটাল বিশ্বের সুবিধা গুলোকে সঠিকভাবে প্রয়োগ করা। তবে কোনো সুবিধাই কিছু চ্যালেঞ্জ ছাড়া আসে না। তাই বিশেষজ্ঞদের একটি প্রধান দায়িত্ব থাকবে এই চ্যালেঞ্জগুলোকে সঠিকভাবে মোকাবেলা করা।’
দিনব্যাপী ইভেন্টের বিভিন্ন আলোচনায় প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠে ডিজিটালি বিভক্ত এই সময়ে ক্রিয়েটিভিটি এবং স্ট্রাটেজির গুরুত্ব, মার্কেটারের কাজে অ্যাসেট হিসেবে ডেটার গুরুত্ব, দীর্ঘকালীন ইনফ্লুয়েন্সার পার্টনারশিপের অপরিহার্যতা এবং মেটাভার্সে ব্র্যান্ড মার্কেটিংয়ের সমূহ সম্ভাবনা।
প্রাইভেসি নিয়ে আলোচনায় প্রথম কিনোট সেশনে ম্যাথিউ ব্রুনিয়ার বলেন, “প্রাইভেসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, ব্যবহারকারীরা এই ব্যাপারে সচেতন। ৬৪% ব্যবহারকারীই ডেটার বিষয়ে কম্পানী প্রদেয় তথ্যে নির্ভর করে না। প্রাসঙ্গিক এবং প্রয়োজনীয় ইউজার এক্সপেরিয়েন্সের জন্য ডেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।”
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম ২০১৪ সালে ডিজিটাল সামিটের সূচনা করে। ধারাবাহিক সফলতার মাধ্যমে, ডিজিটাল সামিট দেশের ডিজিটাল মার্কেটারদের জন্য শীর্ষ একটি প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। এই বছরের সামিটে ৩৫০ জনেরও বেশি পেশাদার ব্যক্তিত্ব অংশগ্রহণ করেছেন। এ বছরের সামিটের প্রধান লক্ষ্য ছিলো ডিজিটাল মার্কেটিং ইন্ড্রাস্টির চ্যালেঞ্জগুলোকে বিশেষজ্ঞ আলোচনার মাধ্যমে তুলে ধরা এবং অভিজ্ঞতা, জ্ঞান ও মত বিনিময়ের মাধ্যমে সম্ভাবনাময় এই ইন্ডাস্ট্রিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ধারা বজায় রাখা।