ঢাকা ০২:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

৯০ বছর বয়সে স্নাতক পাস

  • আপডেট সময় : ০১:৪২:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২২
  • ৯৩ বার পড়া হয়েছে

সিএনএন : অবশেষে স্নাতকের ডিগ্রি নিতে মঞ্চে যাচ্ছেন ৯০ বছর বয়সী এক নারী। কলেজ জীবন শুরু করার ৭১ বছর পরেই এই সনদ পাচ্ছেন তিনি। ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রের।
জয়েস ডিফাউ নামের এই নারী ১৯৫১ সালে উত্তর ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে গার্হস্থ্য অর্থনীতিতে ভর্তি হয়েছিলেন স্নাতক করার জন্য। কিন্তু গীর্জায় এক বিষেশ ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর ডিফাউ তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করনে। কারণ গীর্জার ওই ব্যক্তি তার হৃদয় চুরি করেছিল। এ ব্যাপারে ডিফাউ জানিয়েছেন, আমি সাড়ে তিন বছর বিশ্ববিদ্যলয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু তার সঙ্গে দেখা হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেই। ওই বিশেষ ব্যক্তির নাম ডন ফ্রিম্যান। ১৯৫৫ সালে তারা দুইজনে বিয়ে করেন। ফ্রিম্যান মারা যাওয়ার আগে তিন সন্তানের জন্ম দেন ডিফাউ। এরপর পাঁচ বছর তিনি বিধবা থাকেন। পরে রয় ডিফাউ নামের একজনের সঙ্গে দ্বিতীয় বিবাহে আবদ্ধ হন এই নারী। এখানে ছয় সন্তানের জন্ম দেন। যার মধ্যে যমজ সন্তান হয় দুইবার। নাতি-নতনিদের নিয়ে তারপরিবার এখন অনেক বড়। তিনি ২০১৯ সালে শিক্ষাজীবনে ফিরে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন। ডিফাউ বলেন, স্নাতক শেষ না করতে পারায় আমি হতাশ ছিলাম। তাছাড়া পড়াশোনা পুনরায় শুরু করতে উৎসাহিত করেন সন্তানরা। তারপর উত্তর ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যাই ও ক্লাস করা শুরু করি বলেও জানান তিনি।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

৯০ বছর বয়সে স্নাতক পাস

আপডেট সময় : ০১:৪২:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২২

সিএনএন : অবশেষে স্নাতকের ডিগ্রি নিতে মঞ্চে যাচ্ছেন ৯০ বছর বয়সী এক নারী। কলেজ জীবন শুরু করার ৭১ বছর পরেই এই সনদ পাচ্ছেন তিনি। ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রের।
জয়েস ডিফাউ নামের এই নারী ১৯৫১ সালে উত্তর ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে গার্হস্থ্য অর্থনীতিতে ভর্তি হয়েছিলেন স্নাতক করার জন্য। কিন্তু গীর্জায় এক বিষেশ ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর ডিফাউ তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করনে। কারণ গীর্জার ওই ব্যক্তি তার হৃদয় চুরি করেছিল। এ ব্যাপারে ডিফাউ জানিয়েছেন, আমি সাড়ে তিন বছর বিশ্ববিদ্যলয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু তার সঙ্গে দেখা হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেই। ওই বিশেষ ব্যক্তির নাম ডন ফ্রিম্যান। ১৯৫৫ সালে তারা দুইজনে বিয়ে করেন। ফ্রিম্যান মারা যাওয়ার আগে তিন সন্তানের জন্ম দেন ডিফাউ। এরপর পাঁচ বছর তিনি বিধবা থাকেন। পরে রয় ডিফাউ নামের একজনের সঙ্গে দ্বিতীয় বিবাহে আবদ্ধ হন এই নারী। এখানে ছয় সন্তানের জন্ম দেন। যার মধ্যে যমজ সন্তান হয় দুইবার। নাতি-নতনিদের নিয়ে তারপরিবার এখন অনেক বড়। তিনি ২০১৯ সালে শিক্ষাজীবনে ফিরে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন। ডিফাউ বলেন, স্নাতক শেষ না করতে পারায় আমি হতাশ ছিলাম। তাছাড়া পড়াশোনা পুনরায় শুরু করতে উৎসাহিত করেন সন্তানরা। তারপর উত্তর ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যাই ও ক্লাস করা শুরু করি বলেও জানান তিনি।