ঢাকা ০৪:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জুন ২০২৫

৬ ডিসেম্বর মুক্তি পাচ্ছেন মৌসুমীর ‘বেদনার বালু চরে’

  • আপডেট সময় : ০৫:৩৫:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪
  • ৫২ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক: সাম্প্রতিক সময়ে ভালোই দুশ্চিন্তার জন্ম দিয়েছেন মৌসুমী। কথা বলেছেন সংসার বিচ্ছেদ ইস্যুতে। বেশিরভাগই ধরে নিয়েছিলেন, এই বুঝি ভাঙলো সদ্য বিবাহিত মৌসুমীর ঘর! পরে জানা গেলো, অভিনেত্রী কথা বলেছেন নিজেকে ছাপিয়ে সামগ্রিক অর্থে। চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি ভালোবেসে লেখক-নির্মাতা আবু সাইয়িদ রানাকে বিয়ে করেন অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ। দু’জনে দারুণ সময় কাটাচ্ছেন, ফেসবুক দেয়ালে যুগল ছবি প্রকাশ করে সেটিও নিশ্চিত করে চলেছেন মৌসুমী। বিচ্ছেদ পর্ব সামলে এবার মুক্তির খবর দিলেন মৌসুমী হামিদ! জানালেন, বিজয়ের মাসেই মুক্তি পাচ্ছেন তিনি; তথা তার অভিনীত সিনেমা ‘নয়া মানুষ’। বানভাসি মানুষের গল্পে নির্মিত সিনেমা ‘নয়া মানুষ’। চরের মেহনতি মানুষের জীবন ও প্রকৃতির খেয়ালিপনার বিভিন্ন দিক নিয়ে আ. মা. ম. হাসানুজ্জামানের ‘বেদনার বালু চরে’ গল্প অবলম্বনে মাসুম রেজার চিত্রনাট্যে সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন সোহেল রানা বয়াতি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সিনেমাটির অফিসিয়াল পোস্টার প্রকাশ করে নির্মাতা জানিয়েছেন, আগামী ৬ ডিসেম্বর দেশজুড়ে ‘নয়া মানুষ’ মুক্তি পাবে। নির্মাতা বয়াতি বলেন, ‘‘বানভাসি মানুষের গল্প ‘নয়া মানুষ’। গল্পের মতোই নানা দুর্যোগ মোকাবেলা করে চলচ্চিত্রটি আনকাট মুক্তির অনুমতি পেয়েছে। নির্মাণের বিভিন্ন পর্যায়ে যারা পাশে ছিলেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। বিজয়ের মাসে সিনেমাটি দর্শকরা উপভোগ করতে পারবেন। প্রথম সিনেমাটি নিয়ে আমি বেশ আশাবাদী।’’
সিনেমাটির বিভিন্ন চরিত্রে মৌসুমী ছাড়াও অভিনয় করেছেন আশীষ খন্দকার, ঝুনা চৌধুরী, রওনক হাসান, নিলুফার ওয়াহিদ, বদরুদ্দোজা, স্মরণ সাহা, শিখা কর্মকার, মাহিন রহমান, মেহারান সানজানা, পারভীন পারু, মেরি ও শিশুশিল্পী ঊষশী প্রমুখ। জি-সিরিজ’র ব্যানারে নান্দনিক ফিল্মসের প্রযোজনায় নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি। ২০২২ সালের অক্টোবরে চলচ্চিত্রটির চিত্রধারণ শুরু হয়। কিন্তু সুপার সাইক্লোন সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে শুটিং সেট চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ২০২৩ সালের ৬ এপ্রিল থেকে আবার নতুন করে শুরু হয় চলচ্চিত্রটির কাজ, শেষ হয় ১২ এপ্রিল। পোস্ট প্রোডাকশন শেষ করে গত ১৮ সেপ্টেম্বর সার্টিফিকেশন বোর্ডে জমা হয় এবং ২ অক্টোবর সদস্যরা সিনেমাটি দেখে ২৩ অক্টোবর আনকাট সনদ নথিভুক্ত করেন।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

বাংলাদেশের জন্য আরো ৬১১৮ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন করলো বিশ্বব্যাংক

৬ ডিসেম্বর মুক্তি পাচ্ছেন মৌসুমীর ‘বেদনার বালু চরে’

আপডেট সময় : ০৫:৩৫:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

বিনোদন ডেস্ক: সাম্প্রতিক সময়ে ভালোই দুশ্চিন্তার জন্ম দিয়েছেন মৌসুমী। কথা বলেছেন সংসার বিচ্ছেদ ইস্যুতে। বেশিরভাগই ধরে নিয়েছিলেন, এই বুঝি ভাঙলো সদ্য বিবাহিত মৌসুমীর ঘর! পরে জানা গেলো, অভিনেত্রী কথা বলেছেন নিজেকে ছাপিয়ে সামগ্রিক অর্থে। চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি ভালোবেসে লেখক-নির্মাতা আবু সাইয়িদ রানাকে বিয়ে করেন অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ। দু’জনে দারুণ সময় কাটাচ্ছেন, ফেসবুক দেয়ালে যুগল ছবি প্রকাশ করে সেটিও নিশ্চিত করে চলেছেন মৌসুমী। বিচ্ছেদ পর্ব সামলে এবার মুক্তির খবর দিলেন মৌসুমী হামিদ! জানালেন, বিজয়ের মাসেই মুক্তি পাচ্ছেন তিনি; তথা তার অভিনীত সিনেমা ‘নয়া মানুষ’। বানভাসি মানুষের গল্পে নির্মিত সিনেমা ‘নয়া মানুষ’। চরের মেহনতি মানুষের জীবন ও প্রকৃতির খেয়ালিপনার বিভিন্ন দিক নিয়ে আ. মা. ম. হাসানুজ্জামানের ‘বেদনার বালু চরে’ গল্প অবলম্বনে মাসুম রেজার চিত্রনাট্যে সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন সোহেল রানা বয়াতি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সিনেমাটির অফিসিয়াল পোস্টার প্রকাশ করে নির্মাতা জানিয়েছেন, আগামী ৬ ডিসেম্বর দেশজুড়ে ‘নয়া মানুষ’ মুক্তি পাবে। নির্মাতা বয়াতি বলেন, ‘‘বানভাসি মানুষের গল্প ‘নয়া মানুষ’। গল্পের মতোই নানা দুর্যোগ মোকাবেলা করে চলচ্চিত্রটি আনকাট মুক্তির অনুমতি পেয়েছে। নির্মাণের বিভিন্ন পর্যায়ে যারা পাশে ছিলেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। বিজয়ের মাসে সিনেমাটি দর্শকরা উপভোগ করতে পারবেন। প্রথম সিনেমাটি নিয়ে আমি বেশ আশাবাদী।’’
সিনেমাটির বিভিন্ন চরিত্রে মৌসুমী ছাড়াও অভিনয় করেছেন আশীষ খন্দকার, ঝুনা চৌধুরী, রওনক হাসান, নিলুফার ওয়াহিদ, বদরুদ্দোজা, স্মরণ সাহা, শিখা কর্মকার, মাহিন রহমান, মেহারান সানজানা, পারভীন পারু, মেরি ও শিশুশিল্পী ঊষশী প্রমুখ। জি-সিরিজ’র ব্যানারে নান্দনিক ফিল্মসের প্রযোজনায় নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি। ২০২২ সালের অক্টোবরে চলচ্চিত্রটির চিত্রধারণ শুরু হয়। কিন্তু সুপার সাইক্লোন সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে শুটিং সেট চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ২০২৩ সালের ৬ এপ্রিল থেকে আবার নতুন করে শুরু হয় চলচ্চিত্রটির কাজ, শেষ হয় ১২ এপ্রিল। পোস্ট প্রোডাকশন শেষ করে গত ১৮ সেপ্টেম্বর সার্টিফিকেশন বোর্ডে জমা হয় এবং ২ অক্টোবর সদস্যরা সিনেমাটি দেখে ২৩ অক্টোবর আনকাট সনদ নথিভুক্ত করেন।