ঢাকা ০৬:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

৪০ লাখ টনেরও বেশি শস্য রফতানি করেছে ইউক্রেন

  • আপডেট সময় : ০২:৪৫:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ২২ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : ইস্তাম্বুল শস্য চুক্তির আওতায় ইউক্রেনের বন্দর থেকে এখন পর্যন্ত ৪০ লাখ টনেরও বেশি শস্য রফতানি করা হয়েছে। এই রফতানি প্রক্রিয়া এখনও অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ইস্তাম্বুলে জুমার নামাজের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ান। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউক্রেনের পাশাপাশি রাশিয়ার শস্য ও সার রফতানির গুরুত্বের ওপরও জোর দেন এরদোয়ান। তিনি বলেন, এটি দরিদ্র দেশগুলোকে সাহায্য করবে। গত ফেব্রুয়ারিতে রুশ আগ্রাসনের ঘটনায় ইউক্রেনীয় শস্য রফতানি মুখ থুবড়ে পড়ে। দীর্ঘ অচলাবস্থা কাটতে গত ২২ জুলাই জাতিসংঘ ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় মস্কোর সঙ্গে চুক্তিতে উপনীত হয় কিয়েভ। আনুষ্ঠানিকভাবে ব্ল্যাক সি গ্রেইন ইনিশিয়েটিভ বলা হলেও এটি ইস্তাম্বুল শস্য চুক্তি নামে পরিচিতি পায়। এর আওতায় ইউক্রেনের কৃষ্ণ সাগর উপকূলীয় বন্দর ছাড়তে শুরু করে শস্যবাহী বিভিন্ন জাহাজ। চুক্তিতে ইউক্রেনীয় খাদ্যশস্যের পাশাপাশি রাশিয়ায় উৎপাদিত খাদ্যশস্য এবং সারও বিশ্ববাজারে আনার কথা বলা হয়েছে। শুক্রবার এ বিষয়টির ওপর জোর দেন এরদোয়ান।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার লার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

৪০ লাখ টনেরও বেশি শস্য রফতানি করেছে ইউক্রেন

আপডেট সময় : ০২:৪৫:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : ইস্তাম্বুল শস্য চুক্তির আওতায় ইউক্রেনের বন্দর থেকে এখন পর্যন্ত ৪০ লাখ টনেরও বেশি শস্য রফতানি করা হয়েছে। এই রফতানি প্রক্রিয়া এখনও অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ইস্তাম্বুলে জুমার নামাজের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ান। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউক্রেনের পাশাপাশি রাশিয়ার শস্য ও সার রফতানির গুরুত্বের ওপরও জোর দেন এরদোয়ান। তিনি বলেন, এটি দরিদ্র দেশগুলোকে সাহায্য করবে। গত ফেব্রুয়ারিতে রুশ আগ্রাসনের ঘটনায় ইউক্রেনীয় শস্য রফতানি মুখ থুবড়ে পড়ে। দীর্ঘ অচলাবস্থা কাটতে গত ২২ জুলাই জাতিসংঘ ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় মস্কোর সঙ্গে চুক্তিতে উপনীত হয় কিয়েভ। আনুষ্ঠানিকভাবে ব্ল্যাক সি গ্রেইন ইনিশিয়েটিভ বলা হলেও এটি ইস্তাম্বুল শস্য চুক্তি নামে পরিচিতি পায়। এর আওতায় ইউক্রেনের কৃষ্ণ সাগর উপকূলীয় বন্দর ছাড়তে শুরু করে শস্যবাহী বিভিন্ন জাহাজ। চুক্তিতে ইউক্রেনীয় খাদ্যশস্যের পাশাপাশি রাশিয়ায় উৎপাদিত খাদ্যশস্য এবং সারও বিশ্ববাজারে আনার কথা বলা হয়েছে। শুক্রবার এ বিষয়টির ওপর জোর দেন এরদোয়ান।