নিজস্ব প্রতিবেদক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. জাহিদ মালেক জানিয়েছেন , বিভিন্ন উৎস থেকে আমরা যে ভ্যাকসিনের প্রতিশ্রুতি পেয়েছি এবং কিনেছি তার সংখ্যা ২১ কোটি। অর্থাৎ এখন পর্যন্ত ২১ কোটি ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা করেছি। সময়মতো পেলে বাংলাদেশ কোনও দেশ থেকে ভ্যাকসিনে পিছিয়ে থাকবে না। যথাসময়ে ৮০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় আনা যাবে।
গতকাল শনিবার বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিক্যাল কলেজ অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যভুক্ত প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, রাশিয়ার ১ কোটি ডোজ স্পুটনিক ভি, চীনের সিনোফার্মের ৩ কোটি ডোজ, অ্যাস্ট্রাজেনেকার ৩ কোটি, কোভ্যাক্সের আওতায় ৭ কোটি ও জনসন অ্যান্ড জনসনের ৭ কোটি ডোজ টিকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আগামী ২৬ বা ২৭ জুলাইয়ের মধ্যে আরও ৩০ লাখ ডোজ সিনোফার্মের টিকা দেশে আসবে। টিকা সংরক্ষণে ২৬টি কোল্ড ফ্রিজার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে আনা হয়েছে। এগুলোয় মাইনাস ৭০ ডিগ্রিতে রাখার মতো টিকাও সংরক্ষণ করা যাবে। বিভিন্ন দেশ থেকে নতুন করে আরও যে টিকা আসবে, সেগুলো সংরক্ষণ করতে কোনও সমস্যা হবে না।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এ বি এম খুরশিদ আলম, বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিক্যাল কলেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এম এ মুবিন খান ও সাধারণ সম্পাদক ড. আনোয়ার হোসেন খান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
২১ কোটি ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা করা হয়েছে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ