ঢাকা ০৮:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫

২০২৯ সালের পর থাকছে না জিএসপি সুবিধা

  • আপডেট সময় : ০১:১৪:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই ২০২২
  • ৫৮ বার পড়া হয়েছে

অর্থনৈতিক প্রতিবেদক : ২০২৯ সালের পর নতুন করে জিএসপি সুবিধা বাড়ানোর চিন্তা করছে না ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (ডিক্যাব) আয়োজিত আলোচনা সভায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ইইউ’র প্রতিনিধি দলের সদস্য হেইডি হাওটালা। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আপাতত আমরা নতুন করে জিএসপি সুবিধা বাড়ানোর চিন্তা-ভাবনা করছি না। যেহেতু বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই স্বল্পন্নোত দেশ থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে প্রবেশ করেছে, ২০২৬ সালের মধ্যে এটি পুরোপুরি বাস্তবায়ন হবে। ফলে এ বিষয়ে আমাদেরকে সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এক বছর আগে বাংলাদেশ সরকার জিএসপি প্লাসের রোডম্যাপ দিয়েছে। সেটি বাস্তবায়নে আমরা কিছু শর্ত এবং নির্দেশনা দিয়েছি। দেখা যাক, আপনাদের (বাংলাদেশ) সরকার সে শর্ত কতটুকু বাস্তবায়ন করতে পারে।
বাংলাদেশে ওষুধ শিল্পের উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধির প্রশংসা করে তিনি বলেন, সম্প্রতি আমরা বাংলাদেশের বিভিন্ন ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কারখানা পরিদর্শন করেছি। এটি সত্যিই প্রশংসনীয় যে ওষুধ কারখানাগুলোতে উৎপাদন বাড়ছে, একই সঙ্গে রপ্তানিও। আমরাও বাংলাদেশে উৎপাদিত ওষুধের ভোক্তা হিসেবে আনন্দিত। জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় ইইউ’র প্রতিনিধি দলের সদস্য ম্যাক্সিমিলান ক্রে, মার্টিন ক্লস, বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি ও সিনিয়র সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

২০২৯ সালের পর থাকছে না জিএসপি সুবিধা

আপডেট সময় : ০১:১৪:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই ২০২২

অর্থনৈতিক প্রতিবেদক : ২০২৯ সালের পর নতুন করে জিএসপি সুবিধা বাড়ানোর চিন্তা করছে না ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (ডিক্যাব) আয়োজিত আলোচনা সভায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ইইউ’র প্রতিনিধি দলের সদস্য হেইডি হাওটালা। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আপাতত আমরা নতুন করে জিএসপি সুবিধা বাড়ানোর চিন্তা-ভাবনা করছি না। যেহেতু বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই স্বল্পন্নোত দেশ থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে প্রবেশ করেছে, ২০২৬ সালের মধ্যে এটি পুরোপুরি বাস্তবায়ন হবে। ফলে এ বিষয়ে আমাদেরকে সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এক বছর আগে বাংলাদেশ সরকার জিএসপি প্লাসের রোডম্যাপ দিয়েছে। সেটি বাস্তবায়নে আমরা কিছু শর্ত এবং নির্দেশনা দিয়েছি। দেখা যাক, আপনাদের (বাংলাদেশ) সরকার সে শর্ত কতটুকু বাস্তবায়ন করতে পারে।
বাংলাদেশে ওষুধ শিল্পের উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধির প্রশংসা করে তিনি বলেন, সম্প্রতি আমরা বাংলাদেশের বিভিন্ন ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কারখানা পরিদর্শন করেছি। এটি সত্যিই প্রশংসনীয় যে ওষুধ কারখানাগুলোতে উৎপাদন বাড়ছে, একই সঙ্গে রপ্তানিও। আমরাও বাংলাদেশে উৎপাদিত ওষুধের ভোক্তা হিসেবে আনন্দিত। জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় ইইউ’র প্রতিনিধি দলের সদস্য ম্যাক্সিমিলান ক্রে, মার্টিন ক্লস, বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি ও সিনিয়র সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।