ঢাকা ১২:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫

২০০ মিটারে সেরা কানাডার দি গ্রাস

  • আপডেট সময় : ১০:৫০:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ অগাস্ট ২০২১
  • ৬৯ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া ডেস্ক : শেষ দিকে বুলেট গতির এক ছুটে ছিটকে দিলেন বাকিদের। টোকিও অলিম্পিকসের ২০০ মিটার স্প্রিন্টে বাজিমাত করলেন কানাডার আন্দ্রে দি গ্রাস। টোকিও অলিম্পিক স্টেডিয়ামের ট্র্যাকে বুধবার ১৯ দশমিক ৬২ সেকেন্ড সময় নিয়ে সেরা হন গ্রাস। ১৯ দশমিক ৬৮ সেকেন্ড সময় নিয়ে রুপা পান যুক্তরাষ্ট্রের কেনেথ বেডনারেক। ব্রোঞ্জ জয়ী যুক্তরাষ্ট্রেরই নোয়াহ লিলেস, ১৯ দশমিক ৭৪ সেকেন্ডে। অলিম্পিকসের ইতিহাসে পুরুষ ২০০ মিটার ফাইনালে খেলা সবচেয়ে কম বয়সী প্রতিযোগী এরিয়ন নাইটন হয়েছেন চতুর্থ। যুক্তরাষ্ট্রের এই ১৭ বছর বয়সী অ্যাথলেট দৌড় শেষ করেন ১৯ দশমিক ৯৩ সেকেন্ডে। ১০০ মিটারে সেরা হতে না পারার ক্ষতে কিছুটা হলেও প্রলেপ দিতে পারলেন গ্রাস। অ্যাথলেটিক্সের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইভেন্ট ১০০ মিটারে ৯ দশমিক ৮৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ব্রোঞ্জ পেয়েছিলেন তিনি। টোকিওতে তো বটেই, অলিম্পিকসে এই প্রথম সোনার পদক পেলেন দ্রি গ্রাস। ২৬ বছর বয়সী এই অ্যাথলেট ২০১৬ সালের রিও দে জেনেইরো অলিম্পিকসে উসাইন বোল্টের পেছনে থেকে পেয়েছিলেন রুপা। ওই আসরে দুটি ব্রোঞ্জও পেয়েছিলেন তিনি।
এ ইভেন্টে উসাইন বোল্টের গড়া বিশ্ব রেকর্ড ও অলিম্পিক রেকর্ড দুটোই অক্ষত থাকল। ২০০৮ সালের বেইজিং অলিম্পিকসে ১৯ দশমিক ৩০ সেকেন্ড সময় নিয়ে অলিম্পিকের রেকর্ড গড়ে সোনা জিতেছিলেন জ্যামাইকান কিংবদন্তি। পরের বছর জার্মানির বার্লিনের ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ্সে ১৯ দশমিক ১৯ সেকেন্ড টাইমিং করে গড়েছিলেন বিশ্ব রেকর্ড। রিওর আসরের পর হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে ভুগেছিলেন। ট্র্যাকের ভেতরে বাইরে সময়টা যাচ্ছিল না ভালো। সব প্রতিবন্ধকতাকে টোকিওতে হারাতে পেরে দারুণ খুশি গ্রাস। “ট্র্যাক ও ট্র্যাকের বাইরে গত পাঁচ বছরে আমি অনেক সমস্যার মধ্যে দিয়ে গিয়েছি। ২০১৬ সালে আমি অল্প বয়সী এবং অনভিজ্ঞ ছিলাম, কিন্তু আগামীতে পদক জয়ের ব্যাপারে আমার প্রত্যাশা অনেক। বিশ্বকে দেখাতে চেয়েছিলাম, চোটকে পেছনে ফেলেছি এবং পদক নিয়ে আমি ফিরতে পারি।”

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

প্রধান উপদেষ্টা হতাশ-ক্ষুব্ধ, ‘পদত্যাগ’ নিয়ে আলোচনা

২০০ মিটারে সেরা কানাডার দি গ্রাস

আপডেট সময় : ১০:৫০:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ অগাস্ট ২০২১

ক্রীড়া ডেস্ক : শেষ দিকে বুলেট গতির এক ছুটে ছিটকে দিলেন বাকিদের। টোকিও অলিম্পিকসের ২০০ মিটার স্প্রিন্টে বাজিমাত করলেন কানাডার আন্দ্রে দি গ্রাস। টোকিও অলিম্পিক স্টেডিয়ামের ট্র্যাকে বুধবার ১৯ দশমিক ৬২ সেকেন্ড সময় নিয়ে সেরা হন গ্রাস। ১৯ দশমিক ৬৮ সেকেন্ড সময় নিয়ে রুপা পান যুক্তরাষ্ট্রের কেনেথ বেডনারেক। ব্রোঞ্জ জয়ী যুক্তরাষ্ট্রেরই নোয়াহ লিলেস, ১৯ দশমিক ৭৪ সেকেন্ডে। অলিম্পিকসের ইতিহাসে পুরুষ ২০০ মিটার ফাইনালে খেলা সবচেয়ে কম বয়সী প্রতিযোগী এরিয়ন নাইটন হয়েছেন চতুর্থ। যুক্তরাষ্ট্রের এই ১৭ বছর বয়সী অ্যাথলেট দৌড় শেষ করেন ১৯ দশমিক ৯৩ সেকেন্ডে। ১০০ মিটারে সেরা হতে না পারার ক্ষতে কিছুটা হলেও প্রলেপ দিতে পারলেন গ্রাস। অ্যাথলেটিক্সের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইভেন্ট ১০০ মিটারে ৯ দশমিক ৮৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ব্রোঞ্জ পেয়েছিলেন তিনি। টোকিওতে তো বটেই, অলিম্পিকসে এই প্রথম সোনার পদক পেলেন দ্রি গ্রাস। ২৬ বছর বয়সী এই অ্যাথলেট ২০১৬ সালের রিও দে জেনেইরো অলিম্পিকসে উসাইন বোল্টের পেছনে থেকে পেয়েছিলেন রুপা। ওই আসরে দুটি ব্রোঞ্জও পেয়েছিলেন তিনি।
এ ইভেন্টে উসাইন বোল্টের গড়া বিশ্ব রেকর্ড ও অলিম্পিক রেকর্ড দুটোই অক্ষত থাকল। ২০০৮ সালের বেইজিং অলিম্পিকসে ১৯ দশমিক ৩০ সেকেন্ড সময় নিয়ে অলিম্পিকের রেকর্ড গড়ে সোনা জিতেছিলেন জ্যামাইকান কিংবদন্তি। পরের বছর জার্মানির বার্লিনের ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ্সে ১৯ দশমিক ১৯ সেকেন্ড টাইমিং করে গড়েছিলেন বিশ্ব রেকর্ড। রিওর আসরের পর হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে ভুগেছিলেন। ট্র্যাকের ভেতরে বাইরে সময়টা যাচ্ছিল না ভালো। সব প্রতিবন্ধকতাকে টোকিওতে হারাতে পেরে দারুণ খুশি গ্রাস। “ট্র্যাক ও ট্র্যাকের বাইরে গত পাঁচ বছরে আমি অনেক সমস্যার মধ্যে দিয়ে গিয়েছি। ২০১৬ সালে আমি অল্প বয়সী এবং অনভিজ্ঞ ছিলাম, কিন্তু আগামীতে পদক জয়ের ব্যাপারে আমার প্রত্যাশা অনেক। বিশ্বকে দেখাতে চেয়েছিলাম, চোটকে পেছনে ফেলেছি এবং পদক নিয়ে আমি ফিরতে পারি।”