ঢাকা ০৮:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫

১৮.৫ ইঞ্চি লেজের বিড়ালটি গিনেস রেকর্ডসে স্থান পেলো

  • আপডেট সময় : ০৫:৪৬:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
  • ৮১ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক: রুপালি রঙের মেইন কুন প্রজাতির বিড়ালটির লেজের দৈর্ঘ্য ১৮ দশমিক ৫ ইঞ্চি। এই প্রজাতির জীবন্ত কোনো বিড়ালের লেজ তার মতো এতটা লম্বা নেই। তাই গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান করে নিয়েছে বিড়ালটি।

বিড়ালটির মালিক আমান্ডা ক্যামেরন বলেন, তাঁর পরিবারের এই বিড়ালের বয়স দুই বছর। এটির নাম দেওয়া হয়েছে পাগস্লে অ্যাডামস। জন্মের শুরু থেকেই তার লেজ তুলনামূলক লম্বা। পশুচিকিৎসকের কাছে তাকে প্রথম নিয়ে যাওয়া হলে তার লম্বা লেজের বিষয়টি উঠে আসে।

ক্যামেরন বলেন, আবার ছয় মাস পর পশুচিকিৎসকের কাছে নেওয়া হলে পাগস্লের লেজের বিষয়টি উঠে আসে। তখন তাঁর ছেলে এই বিড়ালের লেজ নিয়ে উৎসাহী হয়ে গবেষণা শুরু করেন। জীবন্ত বিড়ালের লেজের সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য কত, তা নিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে খোঁজখবর করা হয়।

ক্যামেরন বলেন, ‘নানাভাবে খোঁজখবর নিয়ে আমরা যা জানলাম, তা আমাদের বড় ধাক্কা দিল। পাগস্লের লেজ সবার চেয়ে লম্বা।’

ক্যামেরন বলেন, পাগস্লে এমনিতে যে কারও সঙ্গে মিশে যেতে পারে এবং সে বেশ বন্ধুভাবাপন্ন। ক্যামেরন বলেন, ‘সবাই তাকে দেখতে চায়। তার শান্ত আচরণের কারণে সবাই তাকে আদর করে। প্রাণী হলেও তার কাণ্ডজ্ঞান বেশ ভালোই বলতে হবে। এমনকি যেকোনো নতুন পরিস্থিতিতে সে অন্য বিড়ালদের জন্য ভীতি সৃষ্টির কারণ হতে পারে।’

বিড়ালটির এই মালিক আরো বলেন, পাগস্লে বেশ নরম প্রকৃতির এবং সব সময় সে শব্দ করে। সবকিছু মিলিয়ে সে দারুণ এক প্রাণী। প্রায়ই আমরা যখন তাকে নিয়ে বাইরে যাই, তখন সবাই তাকে ‘লোকাল সেলেব্রিটি’ বলে ডাকে। পাগস্লে যখন বাড়িতে তার ক্যাট ট্রিতে চড়ে বা তার বিড়াল বোন উইনি ও ডাচেস এবং ভাই গোমেজের সঙ্গে খেলা করে, তখনো সে নিজের অনন্য লেজের বিষয়ে সচেতন থাকে। ক্যামেরন বলছিলেন, পাগস্লের বয়স মাত্র দুই বছর। সে এখনো বড় হচ্ছে। কিন্তু এই সময়েও নিজের লেজ নিয়ে সে খুবই সচেতন।

 

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

গভীর সংস্কার না করলে স্বৈরাচার ফিরে আসবে

১৮.৫ ইঞ্চি লেজের বিড়ালটি গিনেস রেকর্ডসে স্থান পেলো

আপডেট সময় : ০৫:৪৬:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫

প্রত্যাশা ডেস্ক: রুপালি রঙের মেইন কুন প্রজাতির বিড়ালটির লেজের দৈর্ঘ্য ১৮ দশমিক ৫ ইঞ্চি। এই প্রজাতির জীবন্ত কোনো বিড়ালের লেজ তার মতো এতটা লম্বা নেই। তাই গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান করে নিয়েছে বিড়ালটি।

বিড়ালটির মালিক আমান্ডা ক্যামেরন বলেন, তাঁর পরিবারের এই বিড়ালের বয়স দুই বছর। এটির নাম দেওয়া হয়েছে পাগস্লে অ্যাডামস। জন্মের শুরু থেকেই তার লেজ তুলনামূলক লম্বা। পশুচিকিৎসকের কাছে তাকে প্রথম নিয়ে যাওয়া হলে তার লম্বা লেজের বিষয়টি উঠে আসে।

ক্যামেরন বলেন, আবার ছয় মাস পর পশুচিকিৎসকের কাছে নেওয়া হলে পাগস্লের লেজের বিষয়টি উঠে আসে। তখন তাঁর ছেলে এই বিড়ালের লেজ নিয়ে উৎসাহী হয়ে গবেষণা শুরু করেন। জীবন্ত বিড়ালের লেজের সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য কত, তা নিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে খোঁজখবর করা হয়।

ক্যামেরন বলেন, ‘নানাভাবে খোঁজখবর নিয়ে আমরা যা জানলাম, তা আমাদের বড় ধাক্কা দিল। পাগস্লের লেজ সবার চেয়ে লম্বা।’

ক্যামেরন বলেন, পাগস্লে এমনিতে যে কারও সঙ্গে মিশে যেতে পারে এবং সে বেশ বন্ধুভাবাপন্ন। ক্যামেরন বলেন, ‘সবাই তাকে দেখতে চায়। তার শান্ত আচরণের কারণে সবাই তাকে আদর করে। প্রাণী হলেও তার কাণ্ডজ্ঞান বেশ ভালোই বলতে হবে। এমনকি যেকোনো নতুন পরিস্থিতিতে সে অন্য বিড়ালদের জন্য ভীতি সৃষ্টির কারণ হতে পারে।’

বিড়ালটির এই মালিক আরো বলেন, পাগস্লে বেশ নরম প্রকৃতির এবং সব সময় সে শব্দ করে। সবকিছু মিলিয়ে সে দারুণ এক প্রাণী। প্রায়ই আমরা যখন তাকে নিয়ে বাইরে যাই, তখন সবাই তাকে ‘লোকাল সেলেব্রিটি’ বলে ডাকে। পাগস্লে যখন বাড়িতে তার ক্যাট ট্রিতে চড়ে বা তার বিড়াল বোন উইনি ও ডাচেস এবং ভাই গোমেজের সঙ্গে খেলা করে, তখনো সে নিজের অনন্য লেজের বিষয়ে সচেতন থাকে। ক্যামেরন বলছিলেন, পাগস্লের বয়স মাত্র দুই বছর। সে এখনো বড় হচ্ছে। কিন্তু এই সময়েও নিজের লেজ নিয়ে সে খুবই সচেতন।