ঢাকা ০৩:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫

১৩ বছরে বিশ্বে তেলের দাম সর্বোচ্চ

  • আপডেট সময় : ১২:৩৪:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ মার্চ ২০২২
  • ৯৪ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : ২০০৮ সালের পর তেলের দাম প্রতি ব্যারেল ১৩৯ ডলার ছুঁয়েছে। গত ১৩ বছরে যা সর্বোচ্চ। রয়টার্স জানায়, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার তেল ও গ্যাসের উপর নিষেধাজ্ঞার পরিকল্পনা করছে। এ বিষয়ে ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গেও আলোচনা চলছে বলে জানায় ওয়াশিংটন। তারপরই বিশ্বে এক লাফে তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ১৩৯ ডলার ছুঁয়েছে। প্রায় দুই সপ্তাহ সামরিক অভিযান চললেও তেল, গ্যাসের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি। কারণ রাশিয়ার তেল ও গ্যাসের ওপর ইউরোপ সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। ফলে রাশিয়ার তেল ও গ্যাসের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলে ইউরোপে জ্বালানি সংকট তৈরি হওয়ার আশঙ্কায় এতদিন তেল ও গ্যাসের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত থেকে বিরত ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তেল ও গ্যাস রাশিয়ার প্রধান রপ্তানি পণ্য। যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্ররা নজিরবিহীন নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরও রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান বন্ধ করছে না। বরং রুশ সেনাদের অভিযান ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। একারণেই কঠোর নিষেধাজ্ঞার পরিকল্পনা করছে পশ্চিমা বিশ্ব। রাশিয়ার বিকল্প হিসেবে ইরানের সঙ্গে দ্রুত নতুন পারমাণবিক চুক্তির চেষ্টা করছে পশ্চিমা বিশ্ব। তাহলে ইরান থেকে তেল বাজারে আসলে দাম কমানো সম্ভব হবে। যদিও কবে নাগাদ ইরানের সঙ্গে নতুন চুক্তি সম্ভব হবে তা নিশ্চিত না।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

১৩ বছরে বিশ্বে তেলের দাম সর্বোচ্চ

আপডেট সময় : ১২:৩৪:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ মার্চ ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : ২০০৮ সালের পর তেলের দাম প্রতি ব্যারেল ১৩৯ ডলার ছুঁয়েছে। গত ১৩ বছরে যা সর্বোচ্চ। রয়টার্স জানায়, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার তেল ও গ্যাসের উপর নিষেধাজ্ঞার পরিকল্পনা করছে। এ বিষয়ে ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গেও আলোচনা চলছে বলে জানায় ওয়াশিংটন। তারপরই বিশ্বে এক লাফে তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ১৩৯ ডলার ছুঁয়েছে। প্রায় দুই সপ্তাহ সামরিক অভিযান চললেও তেল, গ্যাসের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি। কারণ রাশিয়ার তেল ও গ্যাসের ওপর ইউরোপ সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। ফলে রাশিয়ার তেল ও গ্যাসের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলে ইউরোপে জ্বালানি সংকট তৈরি হওয়ার আশঙ্কায় এতদিন তেল ও গ্যাসের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত থেকে বিরত ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তেল ও গ্যাস রাশিয়ার প্রধান রপ্তানি পণ্য। যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্ররা নজিরবিহীন নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরও রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান বন্ধ করছে না। বরং রুশ সেনাদের অভিযান ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। একারণেই কঠোর নিষেধাজ্ঞার পরিকল্পনা করছে পশ্চিমা বিশ্ব। রাশিয়ার বিকল্প হিসেবে ইরানের সঙ্গে দ্রুত নতুন পারমাণবিক চুক্তির চেষ্টা করছে পশ্চিমা বিশ্ব। তাহলে ইরান থেকে তেল বাজারে আসলে দাম কমানো সম্ভব হবে। যদিও কবে নাগাদ ইরানের সঙ্গে নতুন চুক্তি সম্ভব হবে তা নিশ্চিত না।