ঢাকা ১২:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১০ বছর লাগবে গাজায় অবিস্ফোরিত বোমা সরাতে

  • আপডেট সময় : ০৮:০৩:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • ৭ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি চলছে। তবে সেখানে যুদ্ধে ইসরায়েলের ব্যবহার করা যেসব বোমা অবিস্ফোরিত রয়েছে, সেসব সরানো হবে বড় এক চ্যালেঞ্জ। এতে প্রায় ১০ বছর পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। সম্প্রতি জাতিসংঘের ত্রাণ ও মানবিক সহায়তাসংক্রান্ত সংস্থা (ওসিএইচএ) এমনটি বলেছে। সংস্থাটি বলছে, গাজা পুনর্গঠনের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ হবে ১৫ মাসের যুদ্ধের পর ফেলে যাওয়া ল্যান্ডমাইন এবং অন্যান্য অবিস্ফোরিত গোলাবারুদ সরানো।

জাতিসংঘসহ অন্যান্য মানবিক সংস্থার সম্মিলিত গোষ্ঠী গ্লোবাল প্রোটেকশন ক্লাস্টারের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে ওসিএইচএ বলেছে, গাজায় ধ্বংসস্তূপের নিচে যেসব বিস্ফোরক যুদ্ধাস্ত্র চাপা পড়ে আছে, সেগুলো সরাতে ১০ বছরেরও বেশি সময় লাগবে। এতে খরচ হবে ৫০০ মিলিয়ন ডলার। গাজায় প্রায় ৪২ মিলিয়ন টন ধ্বংসস্তূপে বিস্ফোরকের পাশাপাশি অ্যাসবেস্টস, অন্যান্য বিপজ্জনক দূষক পদার্থ এবং মানুষের কঙ্কাল রয়েছে। এদিকে যুদ্ধবিরতির মধ্যে গাজায় ত্রাণ সরবরাহ বাড়াচ্ছে বিভিন্ন সংস্থা। জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা বলেন, গাজায় ত্রাণ সংস্থাগুলো খাদ্য সরবরাহ বাড়াচ্ছে। বেকারিগুলো চালু হচ্ছে। হাসপাতালগুলো পুনরায় সচল করা হচ্ছে।

মেরামত করা হচ্ছে পানি সরবরাহের লাইনগুলো। গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা দপ্তর বলছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে উপত্যাকাটিতে এ পর্যন্ত ১৬২টি মরদেহ পাওয়া গেছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

আর্থিক খাতের ‘ডাকাতি’ খতিয়ে দেখতে প্রতিনিধি পাঠানোর আহ্বান :ড. ইউনূস

১০ বছর লাগবে গাজায় অবিস্ফোরিত বোমা সরাতে

আপডেট সময় : ০৮:০৩:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

প্রত্যাশা ডেস্ক : গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি চলছে। তবে সেখানে যুদ্ধে ইসরায়েলের ব্যবহার করা যেসব বোমা অবিস্ফোরিত রয়েছে, সেসব সরানো হবে বড় এক চ্যালেঞ্জ। এতে প্রায় ১০ বছর পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। সম্প্রতি জাতিসংঘের ত্রাণ ও মানবিক সহায়তাসংক্রান্ত সংস্থা (ওসিএইচএ) এমনটি বলেছে। সংস্থাটি বলছে, গাজা পুনর্গঠনের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ হবে ১৫ মাসের যুদ্ধের পর ফেলে যাওয়া ল্যান্ডমাইন এবং অন্যান্য অবিস্ফোরিত গোলাবারুদ সরানো।

জাতিসংঘসহ অন্যান্য মানবিক সংস্থার সম্মিলিত গোষ্ঠী গ্লোবাল প্রোটেকশন ক্লাস্টারের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে ওসিএইচএ বলেছে, গাজায় ধ্বংসস্তূপের নিচে যেসব বিস্ফোরক যুদ্ধাস্ত্র চাপা পড়ে আছে, সেগুলো সরাতে ১০ বছরেরও বেশি সময় লাগবে। এতে খরচ হবে ৫০০ মিলিয়ন ডলার। গাজায় প্রায় ৪২ মিলিয়ন টন ধ্বংসস্তূপে বিস্ফোরকের পাশাপাশি অ্যাসবেস্টস, অন্যান্য বিপজ্জনক দূষক পদার্থ এবং মানুষের কঙ্কাল রয়েছে। এদিকে যুদ্ধবিরতির মধ্যে গাজায় ত্রাণ সরবরাহ বাড়াচ্ছে বিভিন্ন সংস্থা। জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা বলেন, গাজায় ত্রাণ সংস্থাগুলো খাদ্য সরবরাহ বাড়াচ্ছে। বেকারিগুলো চালু হচ্ছে। হাসপাতালগুলো পুনরায় সচল করা হচ্ছে।

মেরামত করা হচ্ছে পানি সরবরাহের লাইনগুলো। গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা দপ্তর বলছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে উপত্যাকাটিতে এ পর্যন্ত ১৬২টি মরদেহ পাওয়া গেছে।