ঢাকা ০৬:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫

হিট স্ট্রোক রুখুন

  • আপডেট সময় : ১২:০৩:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ মে ২০২৩
  • ১২৮ বার পড়া হয়েছে

এ বছর এখনো সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছেছে ৪২ ডিগ্রিতে। প্রচ- গরম কারও কারও জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। একদিকে প্রচ- রোদ ও গরম; তার ওপরে রোদে ঘোরাঘুরি করে কাজের চাপ, সব মিলিয়ে এসময় হিট স্ট্রোকের সম্মুখীন হতে পারেন অনেকেই। তাই জানতে হবে রুখে দেওয়ার উপায়-
হিট স্ট্রোকের লক্ষণসমূহ: ঘাম বন্ধ হয়ে যাওয়া হিট স্ট্রোকের একটি অন্যতম লক্ষণ। হিট স্ট্রোকের আগে ত্বক শুষ্ক আর লালচে হয়ে ওঠে। রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে কমে যায় হিট স্ট্রোকের আগে। এসময় শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাই প্রস্রাবের পরিমাণও কমে যায়। হিট স্ট্রোকের সময় নাড়ির স্পন্দন দ্রুত হয়ে যায়। মাথা ঝিমঝিম ও শরীরে খিঁচুনি হতে পারে। হিট স্ট্রোকের আগে বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে। শরীরের তাপমাত্রা অস্বাভাবিক মাত্রায় বেড়ে যায়। এসময় তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৪০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড) বা তার চেয়েও বেশি হতে পারে।
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের উপায়: গরমে সব সময় হালকা রঙের ও ঢিলেঢালা পোশাক পড়ুন। যাতে সহজেই বাতাস চলাচল করতে পারে। হিট স্ট্রোক হলে দ্রুত রোগীকে ঠা-া পরিবেশে আনতে হবে। সম্ভব হলে এসি লাগানো ঘরে রাখুন। যে কোনো উপায়ে রোগীর শরীরের তাপমাত্রা কমাতে হবে। হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর বারবার পানি ভেজানো কাপড় দিয়ে মুছে দিন। প্রয়োজনে ভেজা কাপড় দিয়ে কিছুক্ষণ জড়িয়ে রাখতে হবে। ঘরের ফ্যান বা এসি চালিয়ে রাখুন। যারা দিনে বেশিরভাগ সময় বাইরে খোলা আকাশের নীচে কাটান বা রোদে ঘোরাঘুরি করেন তারা গরমে সচেতন থাকুন। ছোট ছোট বিরতি নিয়ে কাজ করুন। প্রথমিক পর্যায়ে হিট স্ট্রোকের মোকাবেলা করার পর দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে রোগীকে নিয়ে যেতে হবে। সূত্র: জিনিউজ

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

হিট স্ট্রোক রুখুন

আপডেট সময় : ১২:০৩:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ মে ২০২৩

এ বছর এখনো সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছেছে ৪২ ডিগ্রিতে। প্রচ- গরম কারও কারও জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। একদিকে প্রচ- রোদ ও গরম; তার ওপরে রোদে ঘোরাঘুরি করে কাজের চাপ, সব মিলিয়ে এসময় হিট স্ট্রোকের সম্মুখীন হতে পারেন অনেকেই। তাই জানতে হবে রুখে দেওয়ার উপায়-
হিট স্ট্রোকের লক্ষণসমূহ: ঘাম বন্ধ হয়ে যাওয়া হিট স্ট্রোকের একটি অন্যতম লক্ষণ। হিট স্ট্রোকের আগে ত্বক শুষ্ক আর লালচে হয়ে ওঠে। রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে কমে যায় হিট স্ট্রোকের আগে। এসময় শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাই প্রস্রাবের পরিমাণও কমে যায়। হিট স্ট্রোকের সময় নাড়ির স্পন্দন দ্রুত হয়ে যায়। মাথা ঝিমঝিম ও শরীরে খিঁচুনি হতে পারে। হিট স্ট্রোকের আগে বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে। শরীরের তাপমাত্রা অস্বাভাবিক মাত্রায় বেড়ে যায়। এসময় তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৪০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড) বা তার চেয়েও বেশি হতে পারে।
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের উপায়: গরমে সব সময় হালকা রঙের ও ঢিলেঢালা পোশাক পড়ুন। যাতে সহজেই বাতাস চলাচল করতে পারে। হিট স্ট্রোক হলে দ্রুত রোগীকে ঠা-া পরিবেশে আনতে হবে। সম্ভব হলে এসি লাগানো ঘরে রাখুন। যে কোনো উপায়ে রোগীর শরীরের তাপমাত্রা কমাতে হবে। হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর বারবার পানি ভেজানো কাপড় দিয়ে মুছে দিন। প্রয়োজনে ভেজা কাপড় দিয়ে কিছুক্ষণ জড়িয়ে রাখতে হবে। ঘরের ফ্যান বা এসি চালিয়ে রাখুন। যারা দিনে বেশিরভাগ সময় বাইরে খোলা আকাশের নীচে কাটান বা রোদে ঘোরাঘুরি করেন তারা গরমে সচেতন থাকুন। ছোট ছোট বিরতি নিয়ে কাজ করুন। প্রথমিক পর্যায়ে হিট স্ট্রোকের মোকাবেলা করার পর দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে রোগীকে নিয়ে যেতে হবে। সূত্র: জিনিউজ