ঢাকা ০৬:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫

হামজাকে নিয়ে বাংলাদেশের ব্যাপক সাড়ায় ফুটবল দুনিয়ায় বিস্ময়

  • আপডেট সময় : ০৫:৩১:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
  • ৫২ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া ডেস্ক: আগের দিন মাঠে থেকেছেন পুরোটা সময়। শেফিল্ড ডার্বিতে দলের জয়ে রেখেছেন বড় ভূমিকা। এরপর ম্যানচেস্টার থেকে বিমান ধরে বাংলাদেশের সিলেটে। দেশের ফুটবলের সবচেয়ে বড় তারকা বনে যাওয়া হামজা চৌধুরীর জন্য অপেক্ষা ছিল সবার। প্রথমবার তিনি নিজের শিকড়ে ফিরেছেন বাংলাদেশের ফুটবলার পরিচয়ে।

সাধারণ মানুষ থেকে গণমাধ্যমকর্মী, প্রত্যেকের আগ্রহের কেন্দ্রে ছিলেন বাংলাদেশের এই তারকা। আর হামজাকে নিয়ে বাংলাদেশের এমন উন্মাদনা চোখে পড়েছে বাকি ফুটবল বিশ্বের কাছেও। স্পেন, ইন্দোনেশিয়া, ইংল্যান্ড থেকে সামাজিক মাধ্যম এক্সে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন অনেকে। একজন ফুটবলারের জন্য পুরো দেশের এমন উন্মাদনা অনেকের কাছেই নতুন। অনেকেরই প্রশ্ন, হামজা বাংলাদেশের ফুটবলে ঠিক কোন মাত্রা যুক্ত করেছেন?

লেস্টারভিত্তিক গণমাধ্যম লেস্টার মার্কারির ফুটবল প্রতিবেদক জশ হল্যান্ডের টুইটেও ছিল হামজা। নিজ দেশে লেস্টার সিটির এই মিডফিল্ডারের এই উন্মাদনার খবর নিজের এক্স হ্যান্ডেলে উল্লেখ করেছেন এই সাংবাদিক। লেস্টার থেকে বর্তমানে ধারে খেলছেন শেফিল্ড ইউনাইটেডে। সেই ক্লাবের অফিসিয়াল ফ্যান অ্যাকাউন্ট থেকেও আলাপ চলেছে হামজার নামে। বাংলাদেশের হয়ে হামজার অভিষেক হতে পারে ভারতের বিপক্ষে। ২৫ মার্চ শিলংয়ে হবে সেই ম্যাচ।

ভারতেরও তাই নজর ছিল বাংলাদেশি এই খেলোয়াড়ের দিকে। ইএসপিএন ইন্ডিয়ার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জায়গা করে নিয়েছেন হামজা। ক্রীড়া বিষয়ক আরেক ওয়েবসাইট রেভস্পোর্টসেও আছে হামজার খবর। ভারতের ফুটবল বিশ্লেষকরাও ব্যস্ত ছিলেন হামজাকে নিয়ে। ইন্দোনেশিয়া, ইংল্যান্ড এবং স্পেন থেকেও আছে হামজা সংক্রান্ত টুইট। এমনকি আর্জেন্টিনার সাংবাদিকের টুইট অ্যাকাউন্টেও আছে হামজা চৌধুরী নিয়ে বাংলাদেশি ভক্তদের উন্মাদনার খবর। ভারতের ফুটবল ভক্তরাও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে আছেন বিশ্লেষণের মেজাজে। ভক্তদের এত প্রত্যাশা অনেক সময় ক্রীড়াবিদদের চাপ হিসেবে কাজ করে। তবে হামজা এতে মোটেও চাপ অনুভব করছেন না, ‘মোটেও চাপ লাগছে না। মানুষ আসছে, ভালোবাসা প্রদর্শন করছে। এটা চাপ নয়, ভালো খেলার অনুপ্রেরণা।’

 

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জন্মশতবার্ষিকীতে তাজউদ্দীন আহমদকে শ্রদ্ধায় স্মরণ

হামজাকে নিয়ে বাংলাদেশের ব্যাপক সাড়ায় ফুটবল দুনিয়ায় বিস্ময়

আপডেট সময় : ০৫:৩১:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫

ক্রীড়া ডেস্ক: আগের দিন মাঠে থেকেছেন পুরোটা সময়। শেফিল্ড ডার্বিতে দলের জয়ে রেখেছেন বড় ভূমিকা। এরপর ম্যানচেস্টার থেকে বিমান ধরে বাংলাদেশের সিলেটে। দেশের ফুটবলের সবচেয়ে বড় তারকা বনে যাওয়া হামজা চৌধুরীর জন্য অপেক্ষা ছিল সবার। প্রথমবার তিনি নিজের শিকড়ে ফিরেছেন বাংলাদেশের ফুটবলার পরিচয়ে।

সাধারণ মানুষ থেকে গণমাধ্যমকর্মী, প্রত্যেকের আগ্রহের কেন্দ্রে ছিলেন বাংলাদেশের এই তারকা। আর হামজাকে নিয়ে বাংলাদেশের এমন উন্মাদনা চোখে পড়েছে বাকি ফুটবল বিশ্বের কাছেও। স্পেন, ইন্দোনেশিয়া, ইংল্যান্ড থেকে সামাজিক মাধ্যম এক্সে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন অনেকে। একজন ফুটবলারের জন্য পুরো দেশের এমন উন্মাদনা অনেকের কাছেই নতুন। অনেকেরই প্রশ্ন, হামজা বাংলাদেশের ফুটবলে ঠিক কোন মাত্রা যুক্ত করেছেন?

লেস্টারভিত্তিক গণমাধ্যম লেস্টার মার্কারির ফুটবল প্রতিবেদক জশ হল্যান্ডের টুইটেও ছিল হামজা। নিজ দেশে লেস্টার সিটির এই মিডফিল্ডারের এই উন্মাদনার খবর নিজের এক্স হ্যান্ডেলে উল্লেখ করেছেন এই সাংবাদিক। লেস্টার থেকে বর্তমানে ধারে খেলছেন শেফিল্ড ইউনাইটেডে। সেই ক্লাবের অফিসিয়াল ফ্যান অ্যাকাউন্ট থেকেও আলাপ চলেছে হামজার নামে। বাংলাদেশের হয়ে হামজার অভিষেক হতে পারে ভারতের বিপক্ষে। ২৫ মার্চ শিলংয়ে হবে সেই ম্যাচ।

ভারতেরও তাই নজর ছিল বাংলাদেশি এই খেলোয়াড়ের দিকে। ইএসপিএন ইন্ডিয়ার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জায়গা করে নিয়েছেন হামজা। ক্রীড়া বিষয়ক আরেক ওয়েবসাইট রেভস্পোর্টসেও আছে হামজার খবর। ভারতের ফুটবল বিশ্লেষকরাও ব্যস্ত ছিলেন হামজাকে নিয়ে। ইন্দোনেশিয়া, ইংল্যান্ড এবং স্পেন থেকেও আছে হামজা সংক্রান্ত টুইট। এমনকি আর্জেন্টিনার সাংবাদিকের টুইট অ্যাকাউন্টেও আছে হামজা চৌধুরী নিয়ে বাংলাদেশি ভক্তদের উন্মাদনার খবর। ভারতের ফুটবল ভক্তরাও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে আছেন বিশ্লেষণের মেজাজে। ভক্তদের এত প্রত্যাশা অনেক সময় ক্রীড়াবিদদের চাপ হিসেবে কাজ করে। তবে হামজা এতে মোটেও চাপ অনুভব করছেন না, ‘মোটেও চাপ লাগছে না। মানুষ আসছে, ভালোবাসা প্রদর্শন করছে। এটা চাপ নয়, ভালো খেলার অনুপ্রেরণা।’