ঢাকা ১১:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার

স্বামীসহ সাবেক হাইকমিশনার সাঈদা মুনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

  • আপডেট সময় : ০৬:৩৩:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
  • ৯ বার পড়া হয়েছে

সাবেক হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম-ফাইল ছবি

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম ও তার স্বামী জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

তাদের ১২টি ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে আনুমানিক ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতপূর্বক পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে।

সোমবার (১৬ জুন) দুদকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা পরস্পর যোগসাজশে জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডসহ ১২টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানসহ ও নামসর্বস্ব ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান (ইউসিবিএল, ব্যাংক এশিয়া, ইবিলি, সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, এনবিএল, ট্রাস্ট ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, এবি ব্যাংক) থেকে ঋণ নিয়ে আনুমানিক ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতপূর্বক বিদেশে পাচার করেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার

স্বামীসহ সাবেক হাইকমিশনার সাঈদা মুনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

আপডেট সময় : ০৬:৩৩:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম ও তার স্বামী জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

তাদের ১২টি ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে আনুমানিক ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতপূর্বক পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে।

সোমবার (১৬ জুন) দুদকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা পরস্পর যোগসাজশে জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডসহ ১২টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানসহ ও নামসর্বস্ব ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান (ইউসিবিএল, ব্যাংক এশিয়া, ইবিলি, সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, এনবিএল, ট্রাস্ট ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, এবি ব্যাংক) থেকে ঋণ নিয়ে আনুমানিক ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতপূর্বক বিদেশে পাচার করেন।