ঢাকা ০৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

সৈকতে দর্শক মাতালেন চিরকুটের সুমি

  • আপডেট সময় : ১১:১১:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ অক্টোবর ২০২৩
  • ১২৫ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক: বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন আয়োজিত পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভালে নেচে-গেয়ে মঞ্চ মাতালেন চিরকুটের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী শারমিন সুলতানা সুমি। এসময় ‘আহারে জীবন, আহা জীবন’, ‘না বুঝি দুনিয়া, না বুঝি তোমায়’ শিরোনামের গানের জাদুতে মোহিত করেন হাজারো দর্শককে। মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) রাতে সপ্তাহব্যাপী মেলার শেষ দিনে সৈকতের লাবণী পয়েন্টে মেলার ওপেন কনসার্টে পারফর্ম করেন চিরকুট ব্যান্ডের প্রধান এই ভোকালিস্ট। সুমি দর্শকদের আরো গেয়ে শোনান— ‘মরে যাব রে’, ‘রোবটের’ মতো জনপ্রিয় গান। এসব গানের সঙ্গে দর্শকরাও নেচে-গেয়ে কনসার্ট উপভোগ করেন। তার আগে এ মঞ্চে পারফর্ম করেন আরেক জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী রবি চৌধুরী।
সাত দিনের এ আয়োজনে অংশ নিয়েছেন- দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা শিল্পীরা। পুরো আয়োজন জুড়ে গান পরিবেশন করেন, কুষ্টিয়া লালন অ্যাকাডেমি, ময়মনসিংহের মহুয়া পালা, কুড়িগ্রামের ভাওয়াইয়া, বান্দরবান এবং খাগড়াছড়ির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর দল, চট্টগ্রাম থেকে আঞ্চলিক গানের খ্যাতিমান শিল্পী প্রেম সুন্দর ও সুষ্মিতা, লিজা, ঐশী, তানজির তুহিন প্রমুখ। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে কক্সবাজারকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে আমাদের এই আয়োজন। আশা করি, সাত দিনের মেলায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, বিচ ম্যারাথন, বিচ বাইক র‌্যালি, ঘুড়ি উৎসব, সার্ফিং প্রদর্শনী, সার্কাস, মেঘা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ যে আয়োজনগুলো ছিল সবকিছু পর্যটকদের প্রাণ ছুঁয়েছে।’ আশা ব্যক্ত করে তিনি আরো বলেন, ‘বিচ কার্নিভালের সময় যারা কক্সবাজারে এসেছেন তাদের ভ্রমণ আনন্দে ভিন্নমাত্রা যোগ হয়েছে। আশা করছি, এ আয়োজন অবশ্যই কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।’ ‘পর্যটনে পরিবেশ বান্ধব বিনিয়োগ’ প্রতিপাদ্যে বর্ণিল শোভাযাত্রাসহ উৎসবমুখর নানা আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে গত ২৭ সেপ্টেম্বর এ উৎসব শুরু হয়ে ৩ অক্টোবর শেষ হয়। মূলত কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন সাত দিনের এ উৎসবের আয়োজন করে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

আগুনে সব হারিয়ে আহাজারি কড়াইলে বস্তিবাসীর, খোলা মাঠে আশ্রয়

সৈকতে দর্শক মাতালেন চিরকুটের সুমি

আপডেট সময় : ১১:১১:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ অক্টোবর ২০২৩

বিনোদন ডেস্ক: বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন আয়োজিত পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভালে নেচে-গেয়ে মঞ্চ মাতালেন চিরকুটের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী শারমিন সুলতানা সুমি। এসময় ‘আহারে জীবন, আহা জীবন’, ‘না বুঝি দুনিয়া, না বুঝি তোমায়’ শিরোনামের গানের জাদুতে মোহিত করেন হাজারো দর্শককে। মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) রাতে সপ্তাহব্যাপী মেলার শেষ দিনে সৈকতের লাবণী পয়েন্টে মেলার ওপেন কনসার্টে পারফর্ম করেন চিরকুট ব্যান্ডের প্রধান এই ভোকালিস্ট। সুমি দর্শকদের আরো গেয়ে শোনান— ‘মরে যাব রে’, ‘রোবটের’ মতো জনপ্রিয় গান। এসব গানের সঙ্গে দর্শকরাও নেচে-গেয়ে কনসার্ট উপভোগ করেন। তার আগে এ মঞ্চে পারফর্ম করেন আরেক জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী রবি চৌধুরী।
সাত দিনের এ আয়োজনে অংশ নিয়েছেন- দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা শিল্পীরা। পুরো আয়োজন জুড়ে গান পরিবেশন করেন, কুষ্টিয়া লালন অ্যাকাডেমি, ময়মনসিংহের মহুয়া পালা, কুড়িগ্রামের ভাওয়াইয়া, বান্দরবান এবং খাগড়াছড়ির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর দল, চট্টগ্রাম থেকে আঞ্চলিক গানের খ্যাতিমান শিল্পী প্রেম সুন্দর ও সুষ্মিতা, লিজা, ঐশী, তানজির তুহিন প্রমুখ। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে কক্সবাজারকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে আমাদের এই আয়োজন। আশা করি, সাত দিনের মেলায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, বিচ ম্যারাথন, বিচ বাইক র‌্যালি, ঘুড়ি উৎসব, সার্ফিং প্রদর্শনী, সার্কাস, মেঘা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ যে আয়োজনগুলো ছিল সবকিছু পর্যটকদের প্রাণ ছুঁয়েছে।’ আশা ব্যক্ত করে তিনি আরো বলেন, ‘বিচ কার্নিভালের সময় যারা কক্সবাজারে এসেছেন তাদের ভ্রমণ আনন্দে ভিন্নমাত্রা যোগ হয়েছে। আশা করছি, এ আয়োজন অবশ্যই কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।’ ‘পর্যটনে পরিবেশ বান্ধব বিনিয়োগ’ প্রতিপাদ্যে বর্ণিল শোভাযাত্রাসহ উৎসবমুখর নানা আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে গত ২৭ সেপ্টেম্বর এ উৎসব শুরু হয়ে ৩ অক্টোবর শেষ হয়। মূলত কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন সাত দিনের এ উৎসবের আয়োজন করে।