ঢাকা ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫

সিডন্সের নজরে দুই বিশ্বকাপ, জানালেন সাফল্যের প্রক্রিয়া

  • আপডেট সময় : ০২:৩২:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ৮৪ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া প্রতিবেদক : বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সঙ্গে জেমি সিডন্সের আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করার এখনো সপ্তাহও পার হয়নি। বাংলাদেশের পুরোনো প্রধান কোচ সিডন্স ব্যাটিং পরামর্শকের নতুন দায়িত্ব নিয়ে বুঝিয়ে দিলেন, তার চোখ বহুদূরে। নজরে তার দুই দুটি বিশ্বকাপে। শিষ্যদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরুর পর প্রথমবার গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানালেন সে কথাই। গত বছর আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে লেজে-গোবরে অবস্থা হয়েছিল বাংলাদেশের। সিডন্স নিশ্চয়ই সেটি জানেন ভালো করে। চলতি বছর আছে আরও একটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেটি অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে, বাংলাদেশের জন্য বৈরি পরিবেশে। পরের বছর আবার ভারতে আছে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। সিডন্স ঠিকই জানেন তার সামনের অগ্নিপরীক্ষার কথা। তাইতো তিনি বসেও নেই। চট্টগ্রামে আফগান সিরিজ চলাকালিন জানালেন বিশ্বকাপে ভালো করার মূলমন্ত্র। আগামী অক্টোবর-নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে সিডন্স বলেন, ‘আমি দল নিয়ে পরীক্ষায় যেতে চাই না। আমাকে যেই দল দেয়া হবে তা নিয়েই কাজ করবো। অবশ্যই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে ক্রিকেটারদের একটা তালিকা আছে। এই ফরম্যাটে ওদের উন্নতি করানোর ব্যাপারে কাজ করবো।’ এর মধ্যে যদি টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ভালো করে তাহলে ভারতে অনুষ্ঠেয় ওয়ানডে বিশ্বকাপেও ভালো করবে। সিডন্স মনে করেন, ‘আমরা যদি অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে ভাল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার হতে পারি তবে ভারতে বিশ্বকাপে পা দেয়ার আগেই ভাল ওয়ানডে দল হয়ে উঠতে পারবো।’
‘আমরা জানি বিশ্বকাপে জিততে হলে ভারতে আমাদের খুব বড় স্কোর করতে হবে। ২৬০-২৭০ রান করে ভারতে জেতা যাবে না। সেখানে ৩২০ করতে হবে’-আরও যোগ করেন সিডন্স। শুধু বিশ্বকাপ নয়, চলতি বছর ব্যস্ত সূচিতে ঠাসা ক্রিকেট। বিশ্বকাপের আগেও সিডন্সকে পাড়ি দিতে হবে কঠিন পথ। আফগান সিরিজের পরেই আছে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। এরপর শ্রীলঙ্কা আসবে বাংলাদেশে টেস্ট খেলতে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ উড়াল দেবে আয়ারল্যান্ডে। আয়ারল্যান্ড মিশন শেষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ যাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজে। ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে খেলা শেষে আছে জিম্বাবুয়ে সফর। এরপরেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সিডন্স এগুলোতেও ভালো প্রত্যাশার কথা জানিয়ে বলেন, ‘এছাড়া আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ আছে। আমরা চাই ওই সব ম্যাচে জিততে। এই মুহুর্তে টি-টোয়েন্টি সর্বোচ্চ ফোকাসে থাকবে। কারণ, এই বছর বিশ্বকাপ আছে।’

রে দুই বিশ্বকাপ, জানালেন সাফল্যের প্রক্রিয়া
ক্রীড়া প্রতিবেদক : বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সঙ্গে জেমি সিডন্সের আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করার এখনো সপ্তাহও পার হয়নি। বাংলাদেশের পুরোনো প্রধান কোচ সিডন্স ব্যাটিং পরামর্শকের নতুন দায়িত্ব নিয়ে বুঝিয়ে দিলেন, তার চোখ বহুদূরে। নজরে তার দুই দুটি বিশ্বকাপে। শিষ্যদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরুর পর প্রথমবার গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানালেন সে কথাই। গত বছর আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে লেজে-গোবরে অবস্থা হয়েছিল বাংলাদেশের। সিডন্স নিশ্চয়ই সেটি জানেন ভালো করে। চলতি বছর আছে আরও একটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেটি অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে, বাংলাদেশের জন্য বৈরি পরিবেশে। পরের বছর আবার ভারতে আছে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। সিডন্স ঠিকই জানেন তার সামনের অগ্নিপরীক্ষার কথা। তাইতো তিনি বসেও নেই। চট্টগ্রামে আফগান সিরিজ চলাকালিন জানালেন বিশ্বকাপে ভালো করার মূলমন্ত্র। আগামী অক্টোবর-নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে সিডন্স বলেন, ‘আমি দল নিয়ে পরীক্ষায় যেতে চাই না। আমাকে যেই দল দেয়া হবে তা নিয়েই কাজ করবো। অবশ্যই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে ক্রিকেটারদের একটা তালিকা আছে। এই ফরম্যাটে ওদের উন্নতি করানোর ব্যাপারে কাজ করবো।’ এর মধ্যে যদি টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ভালো করে তাহলে ভারতে অনুষ্ঠেয় ওয়ানডে বিশ্বকাপেও ভালো করবে। সিডন্স মনে করেন, ‘আমরা যদি অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে ভাল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার হতে পারি তবে ভারতে বিশ্বকাপে পা দেয়ার আগেই ভাল ওয়ানডে দল হয়ে উঠতে পারবো।’
‘আমরা জানি বিশ্বকাপে জিততে হলে ভারতে আমাদের খুব বড় স্কোর করতে হবে। ২৬০-২৭০ রান করে ভারতে জেতা যাবে না। সেখানে ৩২০ করতে হবে’-আরও যোগ করেন সিডন্স। শুধু বিশ্বকাপ নয়, চলতি বছর ব্যস্ত সূচিতে ঠাসা ক্রিকেট। বিশ্বকাপের আগেও সিডন্সকে পাড়ি দিতে হবে কঠিন পথ। আফগান সিরিজের পরেই আছে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। এরপর শ্রীলঙ্কা আসবে বাংলাদেশে টেস্ট খেলতে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ উড়াল দেবে আয়ারল্যান্ডে। আয়ারল্যান্ড মিশন শেষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ যাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজে। ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে খেলা শেষে আছে জিম্বাবুয়ে সফর। এরপরেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সিডন্স এগুলোতেও ভালো প্রত্যাশার কথা জানিয়ে বলেন, ‘এছাড়া আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ আছে। আমরা চাই ওই সব ম্যাচে জিততে। এই মুহুর্তে টি-টোয়েন্টি সর্বোচ্চ ফোকাসে থাকবে। কারণ, এই বছর বিশ্বকাপ আছে।’

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

সিডন্সের নজরে দুই বিশ্বকাপ, জানালেন সাফল্যের প্রক্রিয়া

আপডেট সময় : ০২:৩২:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২

ক্রীড়া প্রতিবেদক : বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সঙ্গে জেমি সিডন্সের আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করার এখনো সপ্তাহও পার হয়নি। বাংলাদেশের পুরোনো প্রধান কোচ সিডন্স ব্যাটিং পরামর্শকের নতুন দায়িত্ব নিয়ে বুঝিয়ে দিলেন, তার চোখ বহুদূরে। নজরে তার দুই দুটি বিশ্বকাপে। শিষ্যদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরুর পর প্রথমবার গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানালেন সে কথাই। গত বছর আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে লেজে-গোবরে অবস্থা হয়েছিল বাংলাদেশের। সিডন্স নিশ্চয়ই সেটি জানেন ভালো করে। চলতি বছর আছে আরও একটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেটি অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে, বাংলাদেশের জন্য বৈরি পরিবেশে। পরের বছর আবার ভারতে আছে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। সিডন্স ঠিকই জানেন তার সামনের অগ্নিপরীক্ষার কথা। তাইতো তিনি বসেও নেই। চট্টগ্রামে আফগান সিরিজ চলাকালিন জানালেন বিশ্বকাপে ভালো করার মূলমন্ত্র। আগামী অক্টোবর-নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে সিডন্স বলেন, ‘আমি দল নিয়ে পরীক্ষায় যেতে চাই না। আমাকে যেই দল দেয়া হবে তা নিয়েই কাজ করবো। অবশ্যই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে ক্রিকেটারদের একটা তালিকা আছে। এই ফরম্যাটে ওদের উন্নতি করানোর ব্যাপারে কাজ করবো।’ এর মধ্যে যদি টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ভালো করে তাহলে ভারতে অনুষ্ঠেয় ওয়ানডে বিশ্বকাপেও ভালো করবে। সিডন্স মনে করেন, ‘আমরা যদি অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে ভাল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার হতে পারি তবে ভারতে বিশ্বকাপে পা দেয়ার আগেই ভাল ওয়ানডে দল হয়ে উঠতে পারবো।’
‘আমরা জানি বিশ্বকাপে জিততে হলে ভারতে আমাদের খুব বড় স্কোর করতে হবে। ২৬০-২৭০ রান করে ভারতে জেতা যাবে না। সেখানে ৩২০ করতে হবে’-আরও যোগ করেন সিডন্স। শুধু বিশ্বকাপ নয়, চলতি বছর ব্যস্ত সূচিতে ঠাসা ক্রিকেট। বিশ্বকাপের আগেও সিডন্সকে পাড়ি দিতে হবে কঠিন পথ। আফগান সিরিজের পরেই আছে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। এরপর শ্রীলঙ্কা আসবে বাংলাদেশে টেস্ট খেলতে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ উড়াল দেবে আয়ারল্যান্ডে। আয়ারল্যান্ড মিশন শেষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ যাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজে। ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে খেলা শেষে আছে জিম্বাবুয়ে সফর। এরপরেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সিডন্স এগুলোতেও ভালো প্রত্যাশার কথা জানিয়ে বলেন, ‘এছাড়া আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ আছে। আমরা চাই ওই সব ম্যাচে জিততে। এই মুহুর্তে টি-টোয়েন্টি সর্বোচ্চ ফোকাসে থাকবে। কারণ, এই বছর বিশ্বকাপ আছে।’

রে দুই বিশ্বকাপ, জানালেন সাফল্যের প্রক্রিয়া
ক্রীড়া প্রতিবেদক : বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সঙ্গে জেমি সিডন্সের আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করার এখনো সপ্তাহও পার হয়নি। বাংলাদেশের পুরোনো প্রধান কোচ সিডন্স ব্যাটিং পরামর্শকের নতুন দায়িত্ব নিয়ে বুঝিয়ে দিলেন, তার চোখ বহুদূরে। নজরে তার দুই দুটি বিশ্বকাপে। শিষ্যদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরুর পর প্রথমবার গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানালেন সে কথাই। গত বছর আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে লেজে-গোবরে অবস্থা হয়েছিল বাংলাদেশের। সিডন্স নিশ্চয়ই সেটি জানেন ভালো করে। চলতি বছর আছে আরও একটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেটি অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে, বাংলাদেশের জন্য বৈরি পরিবেশে। পরের বছর আবার ভারতে আছে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। সিডন্স ঠিকই জানেন তার সামনের অগ্নিপরীক্ষার কথা। তাইতো তিনি বসেও নেই। চট্টগ্রামে আফগান সিরিজ চলাকালিন জানালেন বিশ্বকাপে ভালো করার মূলমন্ত্র। আগামী অক্টোবর-নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে সিডন্স বলেন, ‘আমি দল নিয়ে পরীক্ষায় যেতে চাই না। আমাকে যেই দল দেয়া হবে তা নিয়েই কাজ করবো। অবশ্যই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে ক্রিকেটারদের একটা তালিকা আছে। এই ফরম্যাটে ওদের উন্নতি করানোর ব্যাপারে কাজ করবো।’ এর মধ্যে যদি টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ভালো করে তাহলে ভারতে অনুষ্ঠেয় ওয়ানডে বিশ্বকাপেও ভালো করবে। সিডন্স মনে করেন, ‘আমরা যদি অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে ভাল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার হতে পারি তবে ভারতে বিশ্বকাপে পা দেয়ার আগেই ভাল ওয়ানডে দল হয়ে উঠতে পারবো।’
‘আমরা জানি বিশ্বকাপে জিততে হলে ভারতে আমাদের খুব বড় স্কোর করতে হবে। ২৬০-২৭০ রান করে ভারতে জেতা যাবে না। সেখানে ৩২০ করতে হবে’-আরও যোগ করেন সিডন্স। শুধু বিশ্বকাপ নয়, চলতি বছর ব্যস্ত সূচিতে ঠাসা ক্রিকেট। বিশ্বকাপের আগেও সিডন্সকে পাড়ি দিতে হবে কঠিন পথ। আফগান সিরিজের পরেই আছে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। এরপর শ্রীলঙ্কা আসবে বাংলাদেশে টেস্ট খেলতে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ উড়াল দেবে আয়ারল্যান্ডে। আয়ারল্যান্ড মিশন শেষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ যাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজে। ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে খেলা শেষে আছে জিম্বাবুয়ে সফর। এরপরেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সিডন্স এগুলোতেও ভালো প্রত্যাশার কথা জানিয়ে বলেন, ‘এছাড়া আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ আছে। আমরা চাই ওই সব ম্যাচে জিততে। এই মুহুর্তে টি-টোয়েন্টি সর্বোচ্চ ফোকাসে থাকবে। কারণ, এই বছর বিশ্বকাপ আছে।’