ঢাকা ০৪:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সন্তানকে হত্যার পর প্রাণ দিলেন মা

  • আপডেট সময় : ০৬:৩০:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪
  • ৭ বার পড়া হয়েছে

বগুড়া সংবাদদাতা : বগুড়ার কাহালুতে চার বছরের শিশু সন্তানকে হত্যার পর মা জুলেখা খাতুনও (২৪) প্রাণ দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার বীরকেদার ইউনিয়নের ডেপুইল গ্রামের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, বগুড়ার কাহালু উপজেলার বীরকেদার ইউনিয়নের ডেপুইল গ্রামের অটোরিকশাচালক আবদুল মোমিন ২০১৯ সালে জুলেখা খাতুনকে বিয়ে করেন। মুশফিকা তাদের একমাত্র সন্তান। বৃহস্পতিবার সকালে মোমিন অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। দুপুরের আগে বাড়িতে ফোন দিয়ে স্ত্রী ও সন্তানের কোনও সাড়া পাননি। তিনি বাড়িতে এসে দেখেন, ঘরের ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করা। খবর পেয়ে বিকাল ৩টার দিকে কাহালু থানা পুলিশ ওই বাড়িতে আসে। তারা দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে দেখেন, সন্তান মুশফিকার লাশ বিছানায় ও ঘরের আড়ার সঙ্গে জুলেখা খাতুনের লাশ ঝুলছে। পরে পুলিশ মা ও শিশুর লাশ উদ্ধার করে। অটোচালক আবদুল মোমিন জানান, তাদের কোনও কলহ ছিল না। তবে তার স্ত্রীর প্রচণ্ড রাগ ছিল। তার ধারণা, শাসনের জন্য মারধর করলে মুশফিকা মারা যায়। তখন জুলেখা গামছা দিয়ে মেয়ের মুখ বাঁধে ও গলায় ওড়নার ফাঁস দেয়। এরপর সে নিজেই আত্মহত্যা করে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

চাল আমদানির গতি মন্থর,এসেছে মাত্র সাড়ে ৯ হাজার টন

সন্তানকে হত্যার পর প্রাণ দিলেন মা

আপডেট সময় : ০৬:৩০:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪

বগুড়া সংবাদদাতা : বগুড়ার কাহালুতে চার বছরের শিশু সন্তানকে হত্যার পর মা জুলেখা খাতুনও (২৪) প্রাণ দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার বীরকেদার ইউনিয়নের ডেপুইল গ্রামের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, বগুড়ার কাহালু উপজেলার বীরকেদার ইউনিয়নের ডেপুইল গ্রামের অটোরিকশাচালক আবদুল মোমিন ২০১৯ সালে জুলেখা খাতুনকে বিয়ে করেন। মুশফিকা তাদের একমাত্র সন্তান। বৃহস্পতিবার সকালে মোমিন অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। দুপুরের আগে বাড়িতে ফোন দিয়ে স্ত্রী ও সন্তানের কোনও সাড়া পাননি। তিনি বাড়িতে এসে দেখেন, ঘরের ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করা। খবর পেয়ে বিকাল ৩টার দিকে কাহালু থানা পুলিশ ওই বাড়িতে আসে। তারা দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে দেখেন, সন্তান মুশফিকার লাশ বিছানায় ও ঘরের আড়ার সঙ্গে জুলেখা খাতুনের লাশ ঝুলছে। পরে পুলিশ মা ও শিশুর লাশ উদ্ধার করে। অটোচালক আবদুল মোমিন জানান, তাদের কোনও কলহ ছিল না। তবে তার স্ত্রীর প্রচণ্ড রাগ ছিল। তার ধারণা, শাসনের জন্য মারধর করলে মুশফিকা মারা যায়। তখন জুলেখা গামছা দিয়ে মেয়ের মুখ বাঁধে ও গলায় ওড়নার ফাঁস দেয়। এরপর সে নিজেই আত্মহত্যা করে।