বিনোদন ডেস্ক : এ বছর সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন ফরাসি লেখক আনি এখনোঁ। তার লেখায় ফুটে ওঠে লিঙ্গ, ভাষা ও শ্রেণিগত কারণে বৈষম্যের শিকার হওয়া জীবনের গল্প। আনি এখনোঁর বেশ কয়েকটি বিখ্যাত উপন্যাস রয়েছে যার অনেকগুলোই আত্মজীবনীমূলক। তার উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি হয়েছে কয়েকটি সিনেমাও। এমনকি সন্তানের সঙ্গে তিনি যৌথ পরিচালনায় নির্মাণ করেছেন একটি ডকুফিল্মও
লে আনিস সুপার-৮ (২০২২) : এটি একটি ডকুমেন্টারি। ১৯৭২ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত আনি এখনোঁ এবং তার পরিবারের বিভিন্ন সময়ে ধারণ করা ভিডিও নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই ডকুমেন্টারি। এটি যৌথভাবে আনি এখনোঁর সাথে পরিচালনা করেন ডেভিড এখনোঁ।
হ্যাপেনিং (২০২১) : ‘হ্যাপেনিং’ ছবিটি আনি এখনোঁ’র একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি। ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমাটি গোল্ডেন লায়ন পুরস্কার জিতেছে। ১৯৬০ সালে ফ্রান্সের গর্ভপাত-বিরোধী আইন নিয়ে তৈরি হয়েছে এই সিনেমা। গেল বছর মুক্তি পাওয়া ছবিটি প্রশংসিতও হয়েছে।
সিম্পল প্যাশন (২০২০) : একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি এই ছবিতে রাশিয়ান কূটনীতিকের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে যান এক সন্তানের মা। এরপর নানা জটিলতা নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকে গল্প। ছবিটি পরিচালনা করেছেন আরবিদ।
দ্য ইয়ার্স (২০১৮) : আনি এখনোঁর ‘দ্য ইয়ার্স’ উপন্যাসের কিছু নির্বাচিত অংশ এক নারী কণ্ঠে শোনা যায় এই ছবিতে। সার্ডিনিয়ার তীরের অতীতের বিচ্ছিন্ন কিছু স্মৃতি নিয়ে তৈরি হয়েছে এই ডকুফিল্ম।
মান উইক-এন্ড উ সেন্টার কমার্শিয়াল (২০১৪) : লিমোজেস শহরের কেন্দ্রে এক শপিং সেন্টার আছে। সেখানে যে শুধু বাণিজ্য হয় তা নয়, বাণিজ্যের জায়গার চেয়েও বেশি কিছু সেই শপিং সেন্টারটি। নানা ধরনের বহু মানুষের সংযোগের কেন্দ্রস্থল সেটি। এটিই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ডকুমেন্টারিটিতে।
দ্য আদার ওয়ান (২০০৮) : অ্যান-ম্যারি অ্যালেক্সকে ছেড়ে চলে যায়। অ্যালেক্স বিবাহিত জীবন চাইলেও অ্যান-ম্যারি চান স্বাধীন জীবন। মতের ভিন্নতা থাকায় যৌথ সিদ্ধান্তেই সম্পর্ক ভেঙে দেন তারা। তাদের প্রায়ই দেখা হয়। এক সময় অ্যান-ম্যারি বুঝতে পারেন অ্যালেক্সের জীবনে নতুন নারী এসেছেন। তখন তার হিংসা হতে থাকে। এরপর হুমকি ও বিপদে ভরা এক ঝামেলার জগতে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন ম্যারি।
সদ্য নোবেলজয়ী আনি এখনোঁর গল্পে যতো সিনেমা
বিনোদন ডেস্ক : এ বছর সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন ফরাসি লেখক আনি এখনোঁ। তার লেখায় ফুটে ওঠে লিঙ্গ, ভাষা ও শ্রেণিগত কারণে বৈষম্যের শিকার হওয়া জীবনের গল্প। আনি এখনোঁর বেশ কয়েকটি বিখ্যাত উপন্যাস রয়েছে যার অনেকগুলোই আত্মজীবনীমূলক। তার উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি হয়েছে কয়েকটি সিনেমাও। এমনকি সন্তানের সঙ্গে তিনি যৌথ পরিচালনায় নির্মাণ করেছেন একটি ডকুফিল্মও
লে আনিস সুপার-৮ (২০২২) : এটি একটি ডকুমেন্টারি। ১৯৭২ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত আনি এখনোঁ এবং তার পরিবারের বিভিন্ন সময়ে ধারণ করা ভিডিও নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই ডকুমেন্টারি। এটি যৌথভাবে আনি এখনোঁর সাথে পরিচালনা করেন ডেভিড এখনোঁ।
হ্যাপেনিং (২০২১) : ‘হ্যাপেনিং’ ছবিটি আনি এখনোঁ’র একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি। ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমাটি গোল্ডেন লায়ন পুরস্কার জিতেছে। ১৯৬০ সালে ফ্রান্সের গর্ভপাত-বিরোধী আইন নিয়ে তৈরি হয়েছে এই সিনেমা। গেল বছর মুক্তি পাওয়া ছবিটি প্রশংসিতও হয়েছে।
সিম্পল প্যাশন (২০২০) : একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি এই ছবিতে রাশিয়ান কূটনীতিকের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে যান এক সন্তানের মা। এরপর নানা জটিলতা নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকে গল্প। ছবিটি পরিচালনা করেছেন আরবিদ।
দ্য ইয়ার্স (২০১৮) : আনি এখনোঁর ‘দ্য ইয়ার্স’ উপন্যাসের কিছু নির্বাচিত অংশ এক নারী কণ্ঠে শোনা যায় এই ছবিতে। সার্ডিনিয়ার তীরের অতীতের বিচ্ছিন্ন কিছু স্মৃতি নিয়ে তৈরি হয়েছে এই ডকুফিল্ম।
মান উইক-এন্ড উ সেন্টার কমার্শিয়াল (২০১৪) : লিমোজেস শহরের কেন্দ্রে এক শপিং সেন্টার আছে। সেখানে যে শুধু বাণিজ্য হয় তা নয়, বাণিজ্যের জায়গার চেয়েও বেশি কিছু সেই শপিং সেন্টারটি। নানা ধরনের বহু মানুষের সংযোগের কেন্দ্রস্থল সেটি। এটিই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ডকুমেন্টারিটিতে।
দ্য আদার ওয়ান (২০০৮) : অ্যান-ম্যারি অ্যালেক্সকে ছেড়ে চলে যায়। অ্যালেক্স বিবাহিত জীবন চাইলেও অ্যান-ম্যারি চান স্বাধীন জীবন। মতের ভিন্নতা থাকায় যৌথ সিদ্ধান্তেই সম্পর্ক ভেঙে দেন তারা। তাদের প্রায়ই দেখা হয়। এক সময় অ্যান-ম্যারি বুঝতে পারেন অ্যালেক্সের জীবনে নতুন নারী এসেছেন। তখন তার হিংসা হতে থাকে। এরপর হুমকি ও বিপদে ভরা এক ঝামেলার জগতে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন ম্যারি।