ঢাকা ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫

সজনে ডাঁটার পুষ্টিগুণ

  • আপডেট সময় : ০৯:৫৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৩
  • ১০৬ বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা ডেস্ক : স্থানীয় বাজারে, গলির মোড়ে এমনকি আবাসিক এলাকায় ঘুরে বেড়ানো ভ্যানগুলোতে এখন পাওয়া যাচ্ছে অতি লোভনীয় সজনে ডাঁটা। যা তার স্বাদ ও ভেষজ গুণাগুণের জন্য অনেকের কাছেই বিশেষভাবে সমাদৃত। খুব অল্প সময়ের জন্য বসন্তের শুরুর দিকে পাওয়া যায় এ মৌসুমি সবজি। তবে এটা এখন বসন্ত শেষেও বেশ কিছুদিন পাওয়া যায়। সজনে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ডালের সঙ্গে। এছাড়া সরিষা ও আলু, টমোটো যেভাবেই রান্না করা হোক না কেন, তা বাঙালিদের জন্য এক বিশেষ খাবার। প্রচলিত আছে যে, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অসংখ্য উপকারিতা আছে সজনের মাঝে যা শুধুমাত্র ভারত মহাদেশের এই অংশেই পাওয়া যায়।
১। এটা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও প্রতিশেধক স্বরূপ।
২। সজনেতে যেহেতু উচ্চমাত্রায় ভিটামিন অ, ঈ, ঊ আছে তাই এতে ধহঃর-ড়ীরফধহঃ, অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো ধপরফ এবং মিনারেলের পরিমাণ বেশি। সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গেছে, আমাদের দেশের সহজলভ্য এ সজনে ধহঃর-ধমবরহম প্রক্রিয়াতে সহায়তা করে এবং এর ধহঃর-রহভষধসসধঃড়ৎু ও ধহঃর-পধৎপরহড়মবহরপ বিশেষত্ব রয়েছে।
৩। যদি সজনে কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায় তাহলে তিতা স্বাদ ওহংঁষরহ এর মাত্রাকে জবমঁষধঃব করতে সহায়তা করে কিন্তু যখন রান্না করা হয় তখন এটা আঁশ (ঋরনৎব) বা ঈড়সঢ়ষবী ঈধৎনড়যুফৎধঃব এ রূপান্তরিত হয় যা সড়হড়ঢ়ধঁংব এর সঙ্গে সম্পৃক্ত বফবসধ অথবা ওহভষধসসধঃড়ৎু উরংবধংব যেমন মড়ঁঃ এ ভূমিকা রাখে।
৪। পুষ্টিগত দিক দিয়ে সজনে বিশেষভাবে প্রচুর পরিমাণে ধহঃরড়ীরফধহঃ সমৃদ্ধ। সজনে গাছের প্রায় প্রতিটি অংশেরই বিশেষ পুষ্টিগত বিশেষজ্ঞ রয়েছে। সুতরাং আমাদের উচিত মৌসুমি এই সবজিটিকে তৃপ্তির সঙ্গে উপভোগ করা।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

সজনে ডাঁটার পুষ্টিগুণ

আপডেট সময় : ০৯:৫৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৩

স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা ডেস্ক : স্থানীয় বাজারে, গলির মোড়ে এমনকি আবাসিক এলাকায় ঘুরে বেড়ানো ভ্যানগুলোতে এখন পাওয়া যাচ্ছে অতি লোভনীয় সজনে ডাঁটা। যা তার স্বাদ ও ভেষজ গুণাগুণের জন্য অনেকের কাছেই বিশেষভাবে সমাদৃত। খুব অল্প সময়ের জন্য বসন্তের শুরুর দিকে পাওয়া যায় এ মৌসুমি সবজি। তবে এটা এখন বসন্ত শেষেও বেশ কিছুদিন পাওয়া যায়। সজনে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ডালের সঙ্গে। এছাড়া সরিষা ও আলু, টমোটো যেভাবেই রান্না করা হোক না কেন, তা বাঙালিদের জন্য এক বিশেষ খাবার। প্রচলিত আছে যে, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অসংখ্য উপকারিতা আছে সজনের মাঝে যা শুধুমাত্র ভারত মহাদেশের এই অংশেই পাওয়া যায়।
১। এটা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও প্রতিশেধক স্বরূপ।
২। সজনেতে যেহেতু উচ্চমাত্রায় ভিটামিন অ, ঈ, ঊ আছে তাই এতে ধহঃর-ড়ীরফধহঃ, অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো ধপরফ এবং মিনারেলের পরিমাণ বেশি। সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গেছে, আমাদের দেশের সহজলভ্য এ সজনে ধহঃর-ধমবরহম প্রক্রিয়াতে সহায়তা করে এবং এর ধহঃর-রহভষধসসধঃড়ৎু ও ধহঃর-পধৎপরহড়মবহরপ বিশেষত্ব রয়েছে।
৩। যদি সজনে কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায় তাহলে তিতা স্বাদ ওহংঁষরহ এর মাত্রাকে জবমঁষধঃব করতে সহায়তা করে কিন্তু যখন রান্না করা হয় তখন এটা আঁশ (ঋরনৎব) বা ঈড়সঢ়ষবী ঈধৎনড়যুফৎধঃব এ রূপান্তরিত হয় যা সড়হড়ঢ়ধঁংব এর সঙ্গে সম্পৃক্ত বফবসধ অথবা ওহভষধসসধঃড়ৎু উরংবধংব যেমন মড়ঁঃ এ ভূমিকা রাখে।
৪। পুষ্টিগত দিক দিয়ে সজনে বিশেষভাবে প্রচুর পরিমাণে ধহঃরড়ীরফধহঃ সমৃদ্ধ। সজনে গাছের প্রায় প্রতিটি অংশেরই বিশেষ পুষ্টিগত বিশেষজ্ঞ রয়েছে। সুতরাং আমাদের উচিত মৌসুমি এই সবজিটিকে তৃপ্তির সঙ্গে উপভোগ করা।