ঢাকা ০১:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫

শেষের চমকে শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

  • আপডেট সময় : ১২:৪১:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জুন ২০২১
  • ৯৪ বার পড়া হয়েছে

অর্থনৈতিক প্রতিবেদক : সপ্তাহের তৃতীয় কর্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে দেশের শেয়ারবাজারে নি¤œমুখী প্রবণতা দেখা দিলেও, শেষ ঘণ্টার লেনদেনে মূল্য সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দাম বেড়েছে। এর মাধ্যমে দুই কার্যদিবন নি¤œমুখী থাকার পর ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরল শেয়ারবাজার।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনের আগে শেয়ারবাজার টানা ঊর্ধ্বমুখী ছিল। তবে প্রস্তাবিত বাজেটের পর বাজারে কিছুটা মূল্য সংশোধন হয়। এটা ছিল স্বাভাবিক। এখন মূল্য সংশোধনের পর বাজার আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে।
তারা বলছেন, ২০১০ সালের ধসের পর বাজার এখন সব থেকে ভালো অবস্থায় রয়েছে। তবে বাজার টানা ঊর্ধ্বমুখী থাকবে এটা ভালো না। আবার টানা দরপতন হবে তাও কাম্য না। উত্থান-পতনের মাধ্যমে বাজার এগিয়ে যাবে এটাই ভালো বাজারের লক্ষণ।
তারা আরও বলছেন, সব থেকে বড় বিষয় লেনদেনের গতিপ্রকৃতি। হঠাৎ যদি লেনদেন বড় অঙ্কে কমে যায়, তা বাজারের জন্য ভালো না। দুদিন বাজার নি¤œমুখী থাকলেও লেনদেন হয়েছে দুই হাজার কোটি টাকার ওপরে। লেনদেনের গতি কমেনি। এটা বাজারের জন্য ভালো লক্ষণ।
গত বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের জন্য ছয় লাখ তিন হাজার ৬৮১ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। প্রস্তাবিত এই বাজেটে করপোরেট করহার কমানোর প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।
তবে কালো টাকার বিষয়ে প্রস্তাবিত বাজেটে কিছুই বলেননি অর্থমন্ত্রী। এ কারণে ধরে নেয়া হচ্ছে চলতি অর্থবছরে মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের যে সুযোগ দেয়া হয়, তা আগামী অর্থবছরে থাকবে না। ফলে আগামী ৩০ জুনের পর শুধু ১০ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা যাবে না।
অর্থমন্ত্রী নতুন বছরের প্রস্তাবিত বাজেট দেয়ার পর রোববার সাড়ে ১০ বছর বা ২০১০ সালের ৬ ডিসেম্বরের পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সর্বোচ্চ লেনদেন হয়। তবে দরপতন হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের। পরের দিন সোমবার মূল্য সূচকের পতনের সঙ্গে কমে লেনদেনের পরিমাণ। তবে ডিএসই দুই হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদন হয়।

এ পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ে। এতে প্রথম মিনিটেই ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্টে বেড়ে যায়। কিন্তু আধাঘণ্টার মধ্যে সূচক নি¤œমুখী হয়ে পড়ে। এতে আবারও বাজারে বড় দরপতন হতে যাচ্ছে এমন শঙ্কার মধ্যে পড়েন বিনিয়োগকারীরা।
তবে শেয়ারবাজারে মূল চমক অপেক্ষা করছিল শেষদিকে। শেষ ঘণ্টার লেনদেন পতনের কবল থেকে বেরিয়ে একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়তে থাকে। ফলে পতন থেকে বেরিয়ে সূচক হয়ে উঠে ঊর্ধ্বমুখী এবং শেষ পর্যন্ত বড় উত্থানের মাধ্যমে দিনের লেনদেন শেষ হয়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক আগের দিনের তুলনায় ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ছয় হাজার ২৩ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট বেড়ে দুই হাজার ১৯৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক এক পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ২৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেয়া ১৮১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৫টির। আর ৪৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৬৫ কোটি ৭৫ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় দুই হাজার ৮৩ কোটি ২৮ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ১৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালক মো. রকিবুর রহমান বলেন, শেয়ারবাজার খালি ওপরের দিকে উঠতেই থাকবে, এটা ভালো লক্ষণ না। শেয়ারের দাম কিছুটা বাড়বে, আবার কমবে এভাবেই বাজার এগিয়ে যাবে। যখন শেয়ারের দাম কমে যায়, তখন কেনার সময়। গত দুইদিনের দরপতনে ভালো বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কিনেছেন। তিনি বলেন, সূচক উঠল না বাড়ল সেটা কোনো বিষয় না। শেয়ারের দাম বাড়লে সূচক বাড়বে, আবার শেয়ারের দাম কমলে সূচক কমবে। সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লেনদেন। দুই হাজার কোটি টাকা থেকে লেনদেন কমে ৯০০ কোটি টাকায় নামলে সেটা হবে চিন্তার বিষয়। কিন্তু লেনদেন তো দুই হাজার কোটি টাকার নিচে নামেনি। সুতরাং বাজার নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
এদিকে টাকার অঙ্কের ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১৫৪ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৭৬ কোটি ২২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৫৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ফরচুন সুজ। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল ফিড, এনআরবিসি ব্যাংক, সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স ও কাট্টলী টেক্সটাইল। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৮৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া ৩০০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে ১১১টির দাম কমেছে এবং ৪১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

শেষের চমকে শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

আপডেট সময় : ১২:৪১:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জুন ২০২১

অর্থনৈতিক প্রতিবেদক : সপ্তাহের তৃতীয় কর্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে দেশের শেয়ারবাজারে নি¤œমুখী প্রবণতা দেখা দিলেও, শেষ ঘণ্টার লেনদেনে মূল্য সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দাম বেড়েছে। এর মাধ্যমে দুই কার্যদিবন নি¤œমুখী থাকার পর ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরল শেয়ারবাজার।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনের আগে শেয়ারবাজার টানা ঊর্ধ্বমুখী ছিল। তবে প্রস্তাবিত বাজেটের পর বাজারে কিছুটা মূল্য সংশোধন হয়। এটা ছিল স্বাভাবিক। এখন মূল্য সংশোধনের পর বাজার আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে।
তারা বলছেন, ২০১০ সালের ধসের পর বাজার এখন সব থেকে ভালো অবস্থায় রয়েছে। তবে বাজার টানা ঊর্ধ্বমুখী থাকবে এটা ভালো না। আবার টানা দরপতন হবে তাও কাম্য না। উত্থান-পতনের মাধ্যমে বাজার এগিয়ে যাবে এটাই ভালো বাজারের লক্ষণ।
তারা আরও বলছেন, সব থেকে বড় বিষয় লেনদেনের গতিপ্রকৃতি। হঠাৎ যদি লেনদেন বড় অঙ্কে কমে যায়, তা বাজারের জন্য ভালো না। দুদিন বাজার নি¤œমুখী থাকলেও লেনদেন হয়েছে দুই হাজার কোটি টাকার ওপরে। লেনদেনের গতি কমেনি। এটা বাজারের জন্য ভালো লক্ষণ।
গত বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের জন্য ছয় লাখ তিন হাজার ৬৮১ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। প্রস্তাবিত এই বাজেটে করপোরেট করহার কমানোর প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।
তবে কালো টাকার বিষয়ে প্রস্তাবিত বাজেটে কিছুই বলেননি অর্থমন্ত্রী। এ কারণে ধরে নেয়া হচ্ছে চলতি অর্থবছরে মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের যে সুযোগ দেয়া হয়, তা আগামী অর্থবছরে থাকবে না। ফলে আগামী ৩০ জুনের পর শুধু ১০ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা যাবে না।
অর্থমন্ত্রী নতুন বছরের প্রস্তাবিত বাজেট দেয়ার পর রোববার সাড়ে ১০ বছর বা ২০১০ সালের ৬ ডিসেম্বরের পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সর্বোচ্চ লেনদেন হয়। তবে দরপতন হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের। পরের দিন সোমবার মূল্য সূচকের পতনের সঙ্গে কমে লেনদেনের পরিমাণ। তবে ডিএসই দুই হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদন হয়।

এ পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ে। এতে প্রথম মিনিটেই ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্টে বেড়ে যায়। কিন্তু আধাঘণ্টার মধ্যে সূচক নি¤œমুখী হয়ে পড়ে। এতে আবারও বাজারে বড় দরপতন হতে যাচ্ছে এমন শঙ্কার মধ্যে পড়েন বিনিয়োগকারীরা।
তবে শেয়ারবাজারে মূল চমক অপেক্ষা করছিল শেষদিকে। শেষ ঘণ্টার লেনদেন পতনের কবল থেকে বেরিয়ে একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়তে থাকে। ফলে পতন থেকে বেরিয়ে সূচক হয়ে উঠে ঊর্ধ্বমুখী এবং শেষ পর্যন্ত বড় উত্থানের মাধ্যমে দিনের লেনদেন শেষ হয়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক আগের দিনের তুলনায় ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ছয় হাজার ২৩ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট বেড়ে দুই হাজার ১৯৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক এক পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ২৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেয়া ১৮১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৫টির। আর ৪৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৬৫ কোটি ৭৫ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় দুই হাজার ৮৩ কোটি ২৮ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ১৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালক মো. রকিবুর রহমান বলেন, শেয়ারবাজার খালি ওপরের দিকে উঠতেই থাকবে, এটা ভালো লক্ষণ না। শেয়ারের দাম কিছুটা বাড়বে, আবার কমবে এভাবেই বাজার এগিয়ে যাবে। যখন শেয়ারের দাম কমে যায়, তখন কেনার সময়। গত দুইদিনের দরপতনে ভালো বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কিনেছেন। তিনি বলেন, সূচক উঠল না বাড়ল সেটা কোনো বিষয় না। শেয়ারের দাম বাড়লে সূচক বাড়বে, আবার শেয়ারের দাম কমলে সূচক কমবে। সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লেনদেন। দুই হাজার কোটি টাকা থেকে লেনদেন কমে ৯০০ কোটি টাকায় নামলে সেটা হবে চিন্তার বিষয়। কিন্তু লেনদেন তো দুই হাজার কোটি টাকার নিচে নামেনি। সুতরাং বাজার নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
এদিকে টাকার অঙ্কের ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১৫৪ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৭৬ কোটি ২২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৫৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ফরচুন সুজ। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল ফিড, এনআরবিসি ব্যাংক, সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স ও কাট্টলী টেক্সটাইল। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৮৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া ৩০০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে ১১১টির দাম কমেছে এবং ৪১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।