সৈয়দ আমিনুল ইসলাম : পড়াশোনার পাশাপাশি অনেকেই অনেক কিছু করতে পছন্দ করে। কেউ গান শেখে, কেউ নাচ শেখে, কেউ আবৃত্তি শেখে, কেউ বা ভাষা শেখে। আমি পড়াশোনার পাশাপাশি লেখালেখি করতে পছন্দ করি, আর শিশু সাংবাদিকতা তো আছেই। অবসর সময়ে কবিতা লিখতে অনেক ভালো লাগে। আমার লেখালেখির সীমাবদ্ধতা শুধু মোবাইলের নোট প্যাড আর ব্যক্তিগত ডায়রিতেই। কবি এবং লেখকদের প্রতি ভালোবাসা থেকেই আমি লেখালেখির সাথে যুক্ত হই। আমার অনেক কিছু জানার কৌতূহল, এজন্যই শিশু সাংবাদিকতা করি। জীবনে অনেক কিছু জানতে, শিখতে ও বুঝতে হবে। আমি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনেরও কাজ করি। কাজের মাধ্যমে সংগঠনের সম্পাদক ম-লীর স্থানে জায়গা করে নিয়েছি। একটি সংগঠনের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখা যায়, যা প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করে। আমি প্রতিদিন নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করি। এটা হোক লেখালেখি থেকে, শিশু সাংবাদিকতা থেকে কিংবা সংগঠন থেকে। সবার সবকিছু করার পেছনেই অনুপ্রেরণা দেওয়ার মতো মানুষ থাকে। কাউকে মা-বাবা, কাউকে বড় ভাই বা বড় বোন, কাউকে বা শিক্ষক অনুপ্রেরণা দিয়ে থাকে। আর আমার স্বপ্ন পূরণে মা-বাবা’র পাশাপাশি আমার মামা সবচেয়ে বেশি অনুপ্রেরণা দেয়।-সৌজন্যে : বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের শিশু সাংবাদিকতা বিষয়ক বিভাগ ‘হ্যালো’।