ঢাকা ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

শেকলে বেঁধে তরুণী ধর্ষণ : চার আসামি ফের রিমান্ডে

  • আপডেট সময় : ০১:৩২:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪
  • ১৯৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর মোহাম্মদপুরের একটি বাসায় শেকলে বেঁধে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় চার আসামির ফের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আসামিরা হলেন- সান, হিমেল, রকি ও সালমা ওরফে ঝুমুর। গতকাল বৃহস্পতিবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক ফারুকুল ইসলাম তিনদিনের রিমান্ড শেষে আসামিদের আদালতে হাজির করেন এবং পুনরায় পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। আসামিদের পক্ষে তাদের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মইনুল ইসলামের আদালত প্রত্যেকের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আদালতে মোহাম্মদপুর থানার (নারী-শিশু) সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক উত্তম কুমার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। গত সোমবার (১ এপ্রিল) এ চার আসামির তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। জানা যায়, মোহাম্মদপুরের একটি বাসায় শেকলে বাঁধা অবস্থায় ২৫ দিন ধরে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন এক তরুণী। নবীনগর হাউজিংয়ের ওই বাসায় তাকে আটকে রেখে ধর্ষণ ও ধর্ষণের ভিডিও ধারণের অভিযোগে ৩১ মার্চ রাতে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী তরুণী। এর আগে তরুণীর চিৎকারে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে এক ব্যক্তি ফোন করলে পুলিশ তরুণীকে শেকলে বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

শেকলে বেঁধে তরুণী ধর্ষণ : চার আসামি ফের রিমান্ডে

আপডেট সময় : ০১:৩২:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর মোহাম্মদপুরের একটি বাসায় শেকলে বেঁধে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় চার আসামির ফের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আসামিরা হলেন- সান, হিমেল, রকি ও সালমা ওরফে ঝুমুর। গতকাল বৃহস্পতিবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক ফারুকুল ইসলাম তিনদিনের রিমান্ড শেষে আসামিদের আদালতে হাজির করেন এবং পুনরায় পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। আসামিদের পক্ষে তাদের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মইনুল ইসলামের আদালত প্রত্যেকের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আদালতে মোহাম্মদপুর থানার (নারী-শিশু) সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক উত্তম কুমার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। গত সোমবার (১ এপ্রিল) এ চার আসামির তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। জানা যায়, মোহাম্মদপুরের একটি বাসায় শেকলে বাঁধা অবস্থায় ২৫ দিন ধরে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন এক তরুণী। নবীনগর হাউজিংয়ের ওই বাসায় তাকে আটকে রেখে ধর্ষণ ও ধর্ষণের ভিডিও ধারণের অভিযোগে ৩১ মার্চ রাতে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী তরুণী। এর আগে তরুণীর চিৎকারে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে এক ব্যক্তি ফোন করলে পুলিশ তরুণীকে শেকলে বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করে।