ঢাকা ১১:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫

শিশুদের প্রসাধনে ঝোঁক থামান, সতর্ক থাকুন

  • আপডেট সময় : ১০:৫৭:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ নভেম্বর ২০২১
  • ৮৭ বার পড়া হয়েছে

নারী ও শিশু ডেস্ক : আজকাল বাজারে নিত্যনতুন প্রসাধন সামগ্রীর পসরা। চোখে পড়লেই অনেকে কিনে বাড়ি ফিরেন। অনেক সময় ঘরের শিশুকে শান্ত রাখতে মা কিংবা পরিবারের লোকেরা খেলার জন্য সামনে এসব গয়না, প্রসাধন, এটাওটা দিয়ে রাখেন। শিশুরাও মনের আনন্দে সেসব নিয়ে খেলায় মাতে।
অথচ প্রতিদিনের এমন অভ্যাসে একসময় এসব বস্তুর প্রতি ধীরে ধীরে আকৃষ্ট হয় শিশুটি, এসব সামগ্রী তার মনের ওপর প্রভাব ফেলে। এগুলোর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। বাবা-মা শিশুর এ অভ্যাস তখন আর মেনে নিতে পারেন না। অধৈর্য হয়ে পড়েন, রাগ করেন। শিশুকে বকাবকি করেন। কিন্তু এক্ষেত্রে করণীয় কী-
বর্তমান সময়ে শিশুরা গণমাধ্যমের কল্যাণে সহজে ফ্যাশন ও প্রসাধনের সঙ্গে পরিচিত হয়। নানা রকম ছবি তাদের চোখের সামনে হুমড়ি খায়। এ থেকেই শিশুদের মনে এসব জিনিস ব্যবহারের বাসনা প্রবল হতে থাকে। হয়তো এটি সাময়িক ইচ্ছা মাত্র। আপনার সন্তানের এরকম হলে তার কাছে ধীরস্থিরভাবে জানতে চান, কেন সে হঠাৎ প্রসাধনের দিকে ঝুকছে?
না বুঝেই শিশুরা হাতের সামনে পাওয়া প্রসাধনের যথেচ্ছ ব্যবহার করে। কিন্তু শিশুর ত্বকের জন্য অতিরিক্ত প্রসাধানী ব্যবহার ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই শিশুর দিকে খেয়াল রাখুন, প্রয়োজনে কম রাসায়নিকযুক্ত প্রসাধনী সামনে দিন। অনেক সময় শিশুরা প্রসাধনী মুছতে বা তুলতে চায় না, দীর্ঘক্ষণ রেখে দিতে চায়। তাতে যে ক্ষতি তা শিশুকে বোঝান। অল্প বয়স থেকেই তাকে ত্বকের যতœ নিতে শেখান।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ছিনতাইয়ের শিকার বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের বাসায় আসামির ছেলে

শিশুদের প্রসাধনে ঝোঁক থামান, সতর্ক থাকুন

আপডেট সময় : ১০:৫৭:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ নভেম্বর ২০২১

নারী ও শিশু ডেস্ক : আজকাল বাজারে নিত্যনতুন প্রসাধন সামগ্রীর পসরা। চোখে পড়লেই অনেকে কিনে বাড়ি ফিরেন। অনেক সময় ঘরের শিশুকে শান্ত রাখতে মা কিংবা পরিবারের লোকেরা খেলার জন্য সামনে এসব গয়না, প্রসাধন, এটাওটা দিয়ে রাখেন। শিশুরাও মনের আনন্দে সেসব নিয়ে খেলায় মাতে।
অথচ প্রতিদিনের এমন অভ্যাসে একসময় এসব বস্তুর প্রতি ধীরে ধীরে আকৃষ্ট হয় শিশুটি, এসব সামগ্রী তার মনের ওপর প্রভাব ফেলে। এগুলোর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। বাবা-মা শিশুর এ অভ্যাস তখন আর মেনে নিতে পারেন না। অধৈর্য হয়ে পড়েন, রাগ করেন। শিশুকে বকাবকি করেন। কিন্তু এক্ষেত্রে করণীয় কী-
বর্তমান সময়ে শিশুরা গণমাধ্যমের কল্যাণে সহজে ফ্যাশন ও প্রসাধনের সঙ্গে পরিচিত হয়। নানা রকম ছবি তাদের চোখের সামনে হুমড়ি খায়। এ থেকেই শিশুদের মনে এসব জিনিস ব্যবহারের বাসনা প্রবল হতে থাকে। হয়তো এটি সাময়িক ইচ্ছা মাত্র। আপনার সন্তানের এরকম হলে তার কাছে ধীরস্থিরভাবে জানতে চান, কেন সে হঠাৎ প্রসাধনের দিকে ঝুকছে?
না বুঝেই শিশুরা হাতের সামনে পাওয়া প্রসাধনের যথেচ্ছ ব্যবহার করে। কিন্তু শিশুর ত্বকের জন্য অতিরিক্ত প্রসাধানী ব্যবহার ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই শিশুর দিকে খেয়াল রাখুন, প্রয়োজনে কম রাসায়নিকযুক্ত প্রসাধনী সামনে দিন। অনেক সময় শিশুরা প্রসাধনী মুছতে বা তুলতে চায় না, দীর্ঘক্ষণ রেখে দিতে চায়। তাতে যে ক্ষতি তা শিশুকে বোঝান। অল্প বয়স থেকেই তাকে ত্বকের যতœ নিতে শেখান।