নারী ও শিশু ডেস্ক :শিশু ও তাদের অভিভাবকদের জন্য নিরাপদ ইন্টারনেট ও প্রাকশৈশব বিকাশের লক্ষ্যে “অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ” এই উদ্যোগ নেওয়ায় সিসিমপুরকে ধন্যবাদ জানান পলক। ভবিষ্যতে সিসিমপুরকে সঙ্গে নিয়ে সরকারের ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টার কাজ করবে বলে উল্লেখ করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইন্টারনেট সোসাইটি ফাউন্ডেশন-এর গ্রান্ট স্পেশালিস্ট গুইলহার্ম গঞ্জালেস রোকা ই সুজা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. বিএম মাইনুল হোসেন, তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উদ্যোক্তা সাবিলা ইনুন ও সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম। এ ছাড়াও ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার প্রতিনিধি, আইসিটি বিশেষজ্ঞ, কনটেন্ট নির্মাতা, প্রাকশৈশব বিশেষজ্ঞ এবং শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন।
ইন্টারনেট সোসাইটি ফাউন্ডেশন-এর আর্থিক সহযোগিতায় দুইবছর মেয়াদি এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভার্চুয়াল জগতে শিশুদের নিরাপত্তা এবং কী কী ধরনের প্ল্যাটফর্মে তারা শিক্ষাগ্রহণ করতে পারে, সে বিষয়ে গবেষণা করা হবে। পাশাপাশি নিরাপদ ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে অভিভাবকদের জন্য তৈরি করা হবে গাইডলাইন।
বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত (স্টেম) কে উপজীব্য করে শিশুদের জন্য একটি মোবাইল গেইমও তৈরির পরিকল্পনা উঠে আসে আলোচনায়। পাশাপাশি, বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল কনটেন্ট ও ৫টি গল্পের বই তৈরি করে দেশের বিভিন্ন স্কুলে বিতরণেরও পরিকল্পনাও জানান আয়োজকরা। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে সিসিমপুরের প্রিয় বন্ধু টুকটুকি, হালুম, শিকু, ইকরিরা নিরাপদ ইন্টারনেট বিষয়ক প্রচারণায় অংশ নেবে।-
শিশুদের জন্য নিরাপদ ইন্টারনেট নিশ্চিতে সিসিমপুর
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ