ঢাকা ০৩:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫

শিক্ষাসপ্তাহে পদক পেলো ১৭৪ শিশু

  • আপডেট সময় : ১০:৫৩:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩
  • ৮০ বার পড়া হয়েছে

ক্যাম্পাস ও ক্যারিয়ার ডেস্ক : জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে পদক পেলো ১৭৪ শিশু। ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশুদের গত রোববার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই পদক দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। স্বাগত বক্তব্য দেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার দীক্ষা’। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর দেশব্যাপী ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, শিক্ষা মেলাসহ নানা কর্মসূচি হাতে নেয়। জাতীয় অনুষ্ঠানে ২০১৯ ও ২০২২ সালের প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ করা হয়। ২০১৯ সালে ২১ ক্যাটাগরিতে ২১ জন এবং ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৯০ শিশুসহ ১১১ জনকে পদক বিতরণ করা হয়। আর ২০২২ সালে ২১ ক্যাটাগরিতে ২১ জন এবং ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৮৪ শিশুসহ ১০৫ জনকে পদক বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া ২০২২ সালে ২১ ক্যাটাগরিতে ৪২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সনদ দেওয়া হয়। পদক পাওয়া ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী প্রথম স্থান অধিকারী শিশুরা ২০ হাজার, দ্বিতীয় স্থান অধিকারী শিশুরা ১৫ হাজার, তৃতীয় স্থান অধিকারী শিশুরা ১০ হাজার টাকাসহ একটি সার্টিফিকেট ও একটি ক্রেস্ট পায়। ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে বিজয়ীরা ২৫ হাজার টাকা, একটি সার্টিফিকেট ও একটি করে ক্রেস্ট পেয়েছে। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার পুরনো ধারার শিক্ষার খোলনলচে পাল্টে এমন এক নতুন শিক্ষার বীজ বপনের কাজে হাত দিয়েছে, যা শিক্ষার্থীর মস্তিষ্ক ও পিঠ থেকে মুখস্তবিদ্যার বোঝা ঝেড়ে ফলে তাদের কৌতূহল, জিজ্ঞাসা, অনুসন্ধান, গবেষণা ও ভাবনার শক্তিকে জাগাবে ও নেতৃত্বের গুণাবলি তৈরিতে উপযোগী করে তুলবে।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

শিক্ষাসপ্তাহে পদক পেলো ১৭৪ শিশু

আপডেট সময় : ১০:৫৩:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩

ক্যাম্পাস ও ক্যারিয়ার ডেস্ক : জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে পদক পেলো ১৭৪ শিশু। ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশুদের গত রোববার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই পদক দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। স্বাগত বক্তব্য দেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার দীক্ষা’। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর দেশব্যাপী ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, শিক্ষা মেলাসহ নানা কর্মসূচি হাতে নেয়। জাতীয় অনুষ্ঠানে ২০১৯ ও ২০২২ সালের প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ করা হয়। ২০১৯ সালে ২১ ক্যাটাগরিতে ২১ জন এবং ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৯০ শিশুসহ ১১১ জনকে পদক বিতরণ করা হয়। আর ২০২২ সালে ২১ ক্যাটাগরিতে ২১ জন এবং ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৮৪ শিশুসহ ১০৫ জনকে পদক বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া ২০২২ সালে ২১ ক্যাটাগরিতে ৪২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সনদ দেওয়া হয়। পদক পাওয়া ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী প্রথম স্থান অধিকারী শিশুরা ২০ হাজার, দ্বিতীয় স্থান অধিকারী শিশুরা ১৫ হাজার, তৃতীয় স্থান অধিকারী শিশুরা ১০ হাজার টাকাসহ একটি সার্টিফিকেট ও একটি ক্রেস্ট পায়। ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে বিজয়ীরা ২৫ হাজার টাকা, একটি সার্টিফিকেট ও একটি করে ক্রেস্ট পেয়েছে। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার পুরনো ধারার শিক্ষার খোলনলচে পাল্টে এমন এক নতুন শিক্ষার বীজ বপনের কাজে হাত দিয়েছে, যা শিক্ষার্থীর মস্তিষ্ক ও পিঠ থেকে মুখস্তবিদ্যার বোঝা ঝেড়ে ফলে তাদের কৌতূহল, জিজ্ঞাসা, অনুসন্ধান, গবেষণা ও ভাবনার শক্তিকে জাগাবে ও নেতৃত্বের গুণাবলি তৈরিতে উপযোগী করে তুলবে।’