ঢাকা ০৩:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫

শিক্ষার্থীদের ‘ইউনিক আইডি’র ডাটা এন্ট্রির সময় বাড়লো

  • আপডেট সময় : ১২:৪১:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ৭৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: করোনা মহামারিতে দীর্ঘদিন স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির সব শিক্ষার্থীর জন্য ‘ইউনিক আইডি’ তৈরির চলমান ডাটা এন্ট্রির সময় আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ইউনিক আইডির প্রকল্প পরিচালক শামসুল আলমের সই করা এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। অফিস আদেশে বলা হয়, দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত সব শিক্ষার্থীর জন্য একটি ‘ইউনিক আইডি’ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো বাস্তবায়নাধীন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের (ষষ্ঠ-দ্বাদশ শ্রেণি) শিক্ষার্থীদের প্রোফাইল ডাটাবেইজ তৈরি ও ইউনিক আইডির জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যায়ে তথ্যছক পূরণের কার্যক্রম চলমান আছে। যা ১৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু সময়সীমা ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

শিক্ষার্থীদের ‘ইউনিক আইডি’র ডাটা এন্ট্রির সময় বাড়লো

আপডেট সময় : ১২:৪১:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক: করোনা মহামারিতে দীর্ঘদিন স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির সব শিক্ষার্থীর জন্য ‘ইউনিক আইডি’ তৈরির চলমান ডাটা এন্ট্রির সময় আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ইউনিক আইডির প্রকল্প পরিচালক শামসুল আলমের সই করা এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। অফিস আদেশে বলা হয়, দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত সব শিক্ষার্থীর জন্য একটি ‘ইউনিক আইডি’ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো বাস্তবায়নাধীন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের (ষষ্ঠ-দ্বাদশ শ্রেণি) শিক্ষার্থীদের প্রোফাইল ডাটাবেইজ তৈরি ও ইউনিক আইডির জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যায়ে তথ্যছক পূরণের কার্যক্রম চলমান আছে। যা ১৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু সময়সীমা ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।