ঢাকা ০৪:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫

লিবিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩২, গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা

  • আপডেট সময় : ০২:৫৯:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২২
  • ৭২ বার পড়া হয়েছে

সিএনএন : লিবিয়ার রাজধানীতে ত্রিপোলিতে সরকারসমর্থিত মিলিশিয়াদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপের সংঘর্ষে কমপক্ষে ৩২ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও ১৫৯ জন। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন। ২০১১ সালের ন্যাটোর অভিযানে লিবিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে হত্যা করা হয়। ২০১৪ সালের দেশটিতে ক্ষমতা নিয়ে দলগুলোর মধ্যে বিরোধ শুরু হয়। লিবিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গত দুই বছরের মধ্যে এটি সবচেয়ে মারাত্মক সংঘর্ষ। আশঙ্কা করা হচ্ছে, দেশটিতে আবার গৃহযুদ্ধ শুরু হতে পারে। দীর্ঘ রাজনৈতিক অচলাবস্থার অবসান না হলেও গেলো দু’বছর তুলনামূলক শান্ত ছিল লিবিয়া। সরকারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে গত কয়েক সপ্তাহে আবার ছড়ায় উত্তেজনা। পূর্বাঞ্চলভিত্তিক পার্লামেন্টে নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করে ফাথি বাশাঘার নাম। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত জিএনইউ সরকারের প্রধানমন্ত্রী দেইবাহকে রাজধানী ছাড়তে হুমকি দেন তিনি। বাশাঘাকে সমর্থন দিচ্ছেন পূর্বাঞ্চলীয় সামরিক শক্তিতে বলীয়ান খলিফা হাফতার।

শনিবার বাশাঘার অনুগত মিলিশিয়া বাহিনী রাজধানীতে প্রবেশের চেষ্টা করলে প্রতিহত করে জিএনইউ সরকারের সশস্ত্র বাহিনী। শুরু হয় সংঘাত। টানা গুলি বিনিময়ে হতাহত হন বহু বেসামরিক।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

লিবিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩২, গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা

আপডেট সময় : ০২:৫৯:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২২

সিএনএন : লিবিয়ার রাজধানীতে ত্রিপোলিতে সরকারসমর্থিত মিলিশিয়াদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপের সংঘর্ষে কমপক্ষে ৩২ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও ১৫৯ জন। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন। ২০১১ সালের ন্যাটোর অভিযানে লিবিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে হত্যা করা হয়। ২০১৪ সালের দেশটিতে ক্ষমতা নিয়ে দলগুলোর মধ্যে বিরোধ শুরু হয়। লিবিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গত দুই বছরের মধ্যে এটি সবচেয়ে মারাত্মক সংঘর্ষ। আশঙ্কা করা হচ্ছে, দেশটিতে আবার গৃহযুদ্ধ শুরু হতে পারে। দীর্ঘ রাজনৈতিক অচলাবস্থার অবসান না হলেও গেলো দু’বছর তুলনামূলক শান্ত ছিল লিবিয়া। সরকারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে গত কয়েক সপ্তাহে আবার ছড়ায় উত্তেজনা। পূর্বাঞ্চলভিত্তিক পার্লামেন্টে নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করে ফাথি বাশাঘার নাম। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত জিএনইউ সরকারের প্রধানমন্ত্রী দেইবাহকে রাজধানী ছাড়তে হুমকি দেন তিনি। বাশাঘাকে সমর্থন দিচ্ছেন পূর্বাঞ্চলীয় সামরিক শক্তিতে বলীয়ান খলিফা হাফতার।

শনিবার বাশাঘার অনুগত মিলিশিয়া বাহিনী রাজধানীতে প্রবেশের চেষ্টা করলে প্রতিহত করে জিএনইউ সরকারের সশস্ত্র বাহিনী। শুরু হয় সংঘাত। টানা গুলি বিনিময়ে হতাহত হন বহু বেসামরিক।