ঢাকা ০৭:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫

লিবিয়ায় অভিবাসী বন্দিশালায় রক্ষীদের গুলিতে নিহত ৬

  • আপডেট সময় : ১০:৫৭:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ অক্টোবর ২০২১
  • ৭২ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : লিবিয়ায় অভিবাসী বন্দিশালায় বিশৃঙ্খলার মধ্যে রক্ষীদের গুলিতে প্রাণ গেল ছয় জনের।
গত শুক্রবার ত্রিপোলির ঘোট শাল বন্দিশালায় উপচে পড়া ভিড়ের কারণে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এ সময় রক্ষীদের গুলিতে এ ঘটনা ঘটে। জাতিসংঘের অভিবাসী সংস্থা বলেছে, শরণার্থী এবং অভিবাসীদের বিরুদ্ধে চলমান সহিংস অভিযানের মধ্যেই এ নিহতের ঘটনা ঘটেছে। গত সপ্তাহে লিবিয়ায় মানবপাচারকারীদের বন্দিশালায় বিপুল সংখ্যক অভিবাসনপ্রত্যাশী আটকে থাকার প্রেক্ষাপটে সাঁড়াশি অভিযান চালায় কর্তৃপক্ষ। এ সময় পাঁচ হাজারেরও বেশি লোককে গ্রেফতার করা হয়। যাদের অনেকে ইউরোপে অভিবাসনপ্রত্যাশ
লিবিয়ান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গ্রেফতাররা আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের, যাদের অনেকেই যুদ্ধ এবং নির্যাতন থেকে বাঁচার জন্য পালিয়ে এসেছে। অবৈধ অভিবাসন ও মাদকপাচার চক্রের সঙ্গে এদের সম্পৃক্ততা থাকতে পারে।
২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে ন্যাটো সমর্থিত বিদ্রোহের পর থেকে দেশটি সংকটে রয়েছে এবং এর বেশিরভাগ অংশই স্থানীয় সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

লিবিয়ায় অভিবাসী বন্দিশালায় রক্ষীদের গুলিতে নিহত ৬

আপডেট সময় : ১০:৫৭:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ অক্টোবর ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : লিবিয়ায় অভিবাসী বন্দিশালায় বিশৃঙ্খলার মধ্যে রক্ষীদের গুলিতে প্রাণ গেল ছয় জনের।
গত শুক্রবার ত্রিপোলির ঘোট শাল বন্দিশালায় উপচে পড়া ভিড়ের কারণে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এ সময় রক্ষীদের গুলিতে এ ঘটনা ঘটে। জাতিসংঘের অভিবাসী সংস্থা বলেছে, শরণার্থী এবং অভিবাসীদের বিরুদ্ধে চলমান সহিংস অভিযানের মধ্যেই এ নিহতের ঘটনা ঘটেছে। গত সপ্তাহে লিবিয়ায় মানবপাচারকারীদের বন্দিশালায় বিপুল সংখ্যক অভিবাসনপ্রত্যাশী আটকে থাকার প্রেক্ষাপটে সাঁড়াশি অভিযান চালায় কর্তৃপক্ষ। এ সময় পাঁচ হাজারেরও বেশি লোককে গ্রেফতার করা হয়। যাদের অনেকে ইউরোপে অভিবাসনপ্রত্যাশ
লিবিয়ান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গ্রেফতাররা আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের, যাদের অনেকেই যুদ্ধ এবং নির্যাতন থেকে বাঁচার জন্য পালিয়ে এসেছে। অবৈধ অভিবাসন ও মাদকপাচার চক্রের সঙ্গে এদের সম্পৃক্ততা থাকতে পারে।
২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে ন্যাটো সমর্থিত বিদ্রোহের পর থেকে দেশটি সংকটে রয়েছে এবং এর বেশিরভাগ অংশই স্থানীয় সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে।