ঢাকা ১১:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫

লাল বিট রক্ত বৃদ্ধিসহ নিয়ন্ত্রণ করে ক্যানসার ও ডায়াবেটিস

  • আপডেট সময় : ০৫:২৩:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
  • ৩ বার পড়া হয়েছে

খান অপূর্ব আহমদ : বাইরের দূষণ ও রোজকার অনিয়মিত জীবনযাত্রা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিচ্ছে। কিন্তু কিছু খাবার আছে যা প্রতিদিন খেলে আমরা শুধুই ভালো থাকব না, এইসব রোগের হাত থেকে বাঁচাও সম্ভব হবে। সেটি হলো লাল বিট। প্রাচীন গ্রিক ও রোমানরা বিভিন্ন রোগের হাত থেকে নিস্তার পেতে নিয়ম করে বিট খেতেন। এর নানাবিধ কারণও আছে। ভিটামিন, জিঙ্ক, আয়োডিন, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ক্লোরিন, সোডিয়ামসহ নানা পরিপোষক পদার্থে ভরপুর হলো বিট।
ক্যানসার, ডায়াবেটিস, অ্যানিমিয়া, উচ্চরক্তচাপ, থাইরয়েডের মতো নানা অসুখ নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকরী সবজি হলো বিট। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বলতে গেলে মাত্র একটি। তা হলো বিট খেলে প্রসাবের রং লাল হয়। এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
বিট দিয়ে সহজেই নানা ধরনের পদ বানিয়ে ফেলা যায়। বিটের জুস, বিটের তরকারি, বিটের স্মুদি, বিটের সালাদ, বিটের পরোটা বা গোলা রুটি— চাইলেই বানিয়ে ফেলতে পারেন সব রকমের খাবার। বিট থেঁতো করে আটার সঙ্গে মিশিয়ে রুটি কিংবা গোলা রুটি বানিয়ে ফেলতে পারলে সুস্বাদু অথচ স্বাস্থ্যকর জলখাবার তৈরি হয়ে যাবে নিমিষেই। শরীর সুস্থ রাখতে ও দেহে রক্ত বৃদ্ধিতে বেশি করে বিট খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা? এর কারণগুলো হলো-

ক্যানসার প্রতিরোধ করে: বিটের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিটিউমার গুণ। গবেষণায় দেখা গিয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত কোষের হাত থেকে সুস্থ কোষগুলোকে বাঁচায়। নতুন কোষ গঠনে সাহায্য করে।
অ্যানিমিয়ায় রক্ত বাড়ায়: যাদের রক্তাল্পতার সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে বিট খুব উপকারী। কারণ এতে আছে প্রচুর আয়রন। রক্তস্বল্পতা সমাধান করে, শরীরে প্রয়োজনীয় রক্তের যোগান দেয় এবং অনিয়মিত খুব কম পিরিয়ড যাদের হয় তাদের ক্ষেত্রেও উপকারী। অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
শক্তি বাড়ায়: শরীরকে সুন্দর এবং ফিট রাখার জন্য রোজ জিমের পাশাপাশি রাখুন লাল বিট। এটি পেশীর শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়া খুব তাড়াতাড়ি এনার্জি আনতে খেতে পারেন বিটের রস।ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে: লাল বিটে থাকা আলফা লাইপোইক অ্যাসিড এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা গ্লুকোজ স্তর হ্রাস করতে সহায়তা করে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায়। বিটের এই বৈশিষ্ট্যটি স্ট্রেস-ভিত্তিক ডায়াবেটিসের ওঠানামা প্রতিরোধে সহায়তা করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ: বিটে খুব কম ক্যালোরি রয়েছে। ফ্যাট প্রায় নেই বললেই চলে। তাই যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য বিট খুব ভাল খাবার।
উচ্চ রক্তচাপ কমে: বিট শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। উচ্চ রক্তচাপ বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বেশি করে লাল বিট খেলে বা বিটের রস পান করলে, উচ্চ রক্তচাপ কমে যায়। এটি ওষুধের থেকেও ভালো কাজ করে। এতে থাকা নাইট্রেট নামক উপাদান এই কাজটি করে। শরীরের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। স্ট্রোকের হাত থেকে বাঁচায়। রক্ত পরিশুদ্ধ করে: শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করার জন্য বিট খুব কার্যকর। অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে বিট রক্তে লোহিতরক্তক্ষনিকার সংখ্যা বাড়ায়। শরীরের একাগ্রহতা বাড়াতে সাহায্য করে তাই।
রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক করে: বিটে রয়েছে অতিমাত্রায় নাইট্রেটস। মুখে থাকা ব্যক্টেরিয়ার সংস্পর্শে এসে এই নাইট্রেট মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে তোলে।
লিভার ডিটক্সিফাই করে: ফাস্ট ফুড, স্পাইসিতে অভ্যস্ত জীবনে এমনিতেই লিভারের অবস্থা সঙ্গিন। বিটের জুসে থাকা বেটাইন নামে এক উপাদান কিন্তু লিভার ফাংশান ভালো করে। লিভার থেকে টক্সিন বের করে দেয়।
কোষ্ঠকাঠিন্যেও বিট: যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে, উচিত বেশি করে বিটের জুস খাওয়া। বিপাকের সমস্যা দূর করে হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। এর পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূর হয়।
রক্তাল্পতা ও আয়রন ঘাটতি পূরণ: বিটে প্রচুর আয়রন থাকে; যা লোহিত রক্তকণিকার জন্য অত্যন্ত জরুরি উপাদান। এ কারণে রক্তাল্পতায় যারা ভুগছেন বা যাদের আয়রনের ঘাটতি রয়েছে, বেশি করে বিট খাওয়া উচিত।
পেশিশক্তি বৃদ্ধি করে: মাসল ফোলাতে রোজ জিমে যাচ্ছেন? তা ভালো, সঙ্গে নিয়ম করে বিটের জুস খান। তার কারণ বিট পেশিশক্তি বৃদ্ধি করে।
ডিপ্রেশন দূর করতে জুড়ি নেই: বিট জুসই হতে পারে সেরা প্রাকৃতিক ওষুধ। বিটে ট্রিপ্টোফান ও বিটেইন নামে যে উপাদান থাকে, তা ডিপ্রেশন কাটাতে ভালো কাজ দেয়।
পুষ্টিগুণে ভরপুর: বিটরুটে রয়েছে আয়রন, ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজের মতো নানা জরুরি পুষ্টিগুণ। ফলে রোজের খাবারে বিট রাখলে তা শরীরের যত্ন নেবে।
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর: বিটের মধ্যে রয়েছে বিটানিন। এর কারণেই লাল রং। বিটানিন এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টও বটে! ফলে শরীরের পক্ষে যথেষ্ট উপকারী।
ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে: বিটের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-এজিং ফর্মুলা। ফলে, ত্বক থেকে বার্ধক্যের ছাপ দূর করতে নিয়ম করে এই বিট জুস খান। ত্বকের অন্যান্য সমস্যাও দূর করে। উজ্জ্বলতাও আসে।
জন্মগত ত্রুটি দূর করে: বিট রুটের মধ্যে রয়েছে ফোলেট ও ফলিক অ্যাসিড। যার কাজ হল জন্মগত ত্রুতি দূর করা। যে কারণে অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের বিট জুস খাওয়ার পরামর্শ দেন ডাক্তাররা।

লেখক: সাংবাদিক

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

লাল বিট রক্ত বৃদ্ধিসহ নিয়ন্ত্রণ করে ক্যানসার ও ডায়াবেটিস

আপডেট সময় : ০৫:২৩:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫

খান অপূর্ব আহমদ : বাইরের দূষণ ও রোজকার অনিয়মিত জীবনযাত্রা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিচ্ছে। কিন্তু কিছু খাবার আছে যা প্রতিদিন খেলে আমরা শুধুই ভালো থাকব না, এইসব রোগের হাত থেকে বাঁচাও সম্ভব হবে। সেটি হলো লাল বিট। প্রাচীন গ্রিক ও রোমানরা বিভিন্ন রোগের হাত থেকে নিস্তার পেতে নিয়ম করে বিট খেতেন। এর নানাবিধ কারণও আছে। ভিটামিন, জিঙ্ক, আয়োডিন, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ক্লোরিন, সোডিয়ামসহ নানা পরিপোষক পদার্থে ভরপুর হলো বিট।
ক্যানসার, ডায়াবেটিস, অ্যানিমিয়া, উচ্চরক্তচাপ, থাইরয়েডের মতো নানা অসুখ নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকরী সবজি হলো বিট। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বলতে গেলে মাত্র একটি। তা হলো বিট খেলে প্রসাবের রং লাল হয়। এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
বিট দিয়ে সহজেই নানা ধরনের পদ বানিয়ে ফেলা যায়। বিটের জুস, বিটের তরকারি, বিটের স্মুদি, বিটের সালাদ, বিটের পরোটা বা গোলা রুটি— চাইলেই বানিয়ে ফেলতে পারেন সব রকমের খাবার। বিট থেঁতো করে আটার সঙ্গে মিশিয়ে রুটি কিংবা গোলা রুটি বানিয়ে ফেলতে পারলে সুস্বাদু অথচ স্বাস্থ্যকর জলখাবার তৈরি হয়ে যাবে নিমিষেই। শরীর সুস্থ রাখতে ও দেহে রক্ত বৃদ্ধিতে বেশি করে বিট খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা? এর কারণগুলো হলো-

ক্যানসার প্রতিরোধ করে: বিটের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিটিউমার গুণ। গবেষণায় দেখা গিয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত কোষের হাত থেকে সুস্থ কোষগুলোকে বাঁচায়। নতুন কোষ গঠনে সাহায্য করে।
অ্যানিমিয়ায় রক্ত বাড়ায়: যাদের রক্তাল্পতার সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে বিট খুব উপকারী। কারণ এতে আছে প্রচুর আয়রন। রক্তস্বল্পতা সমাধান করে, শরীরে প্রয়োজনীয় রক্তের যোগান দেয় এবং অনিয়মিত খুব কম পিরিয়ড যাদের হয় তাদের ক্ষেত্রেও উপকারী। অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
শক্তি বাড়ায়: শরীরকে সুন্দর এবং ফিট রাখার জন্য রোজ জিমের পাশাপাশি রাখুন লাল বিট। এটি পেশীর শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়া খুব তাড়াতাড়ি এনার্জি আনতে খেতে পারেন বিটের রস।ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে: লাল বিটে থাকা আলফা লাইপোইক অ্যাসিড এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা গ্লুকোজ স্তর হ্রাস করতে সহায়তা করে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায়। বিটের এই বৈশিষ্ট্যটি স্ট্রেস-ভিত্তিক ডায়াবেটিসের ওঠানামা প্রতিরোধে সহায়তা করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ: বিটে খুব কম ক্যালোরি রয়েছে। ফ্যাট প্রায় নেই বললেই চলে। তাই যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য বিট খুব ভাল খাবার।
উচ্চ রক্তচাপ কমে: বিট শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। উচ্চ রক্তচাপ বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বেশি করে লাল বিট খেলে বা বিটের রস পান করলে, উচ্চ রক্তচাপ কমে যায়। এটি ওষুধের থেকেও ভালো কাজ করে। এতে থাকা নাইট্রেট নামক উপাদান এই কাজটি করে। শরীরের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। স্ট্রোকের হাত থেকে বাঁচায়। রক্ত পরিশুদ্ধ করে: শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করার জন্য বিট খুব কার্যকর। অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে বিট রক্তে লোহিতরক্তক্ষনিকার সংখ্যা বাড়ায়। শরীরের একাগ্রহতা বাড়াতে সাহায্য করে তাই।
রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক করে: বিটে রয়েছে অতিমাত্রায় নাইট্রেটস। মুখে থাকা ব্যক্টেরিয়ার সংস্পর্শে এসে এই নাইট্রেট মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে তোলে।
লিভার ডিটক্সিফাই করে: ফাস্ট ফুড, স্পাইসিতে অভ্যস্ত জীবনে এমনিতেই লিভারের অবস্থা সঙ্গিন। বিটের জুসে থাকা বেটাইন নামে এক উপাদান কিন্তু লিভার ফাংশান ভালো করে। লিভার থেকে টক্সিন বের করে দেয়।
কোষ্ঠকাঠিন্যেও বিট: যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে, উচিত বেশি করে বিটের জুস খাওয়া। বিপাকের সমস্যা দূর করে হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। এর পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূর হয়।
রক্তাল্পতা ও আয়রন ঘাটতি পূরণ: বিটে প্রচুর আয়রন থাকে; যা লোহিত রক্তকণিকার জন্য অত্যন্ত জরুরি উপাদান। এ কারণে রক্তাল্পতায় যারা ভুগছেন বা যাদের আয়রনের ঘাটতি রয়েছে, বেশি করে বিট খাওয়া উচিত।
পেশিশক্তি বৃদ্ধি করে: মাসল ফোলাতে রোজ জিমে যাচ্ছেন? তা ভালো, সঙ্গে নিয়ম করে বিটের জুস খান। তার কারণ বিট পেশিশক্তি বৃদ্ধি করে।
ডিপ্রেশন দূর করতে জুড়ি নেই: বিট জুসই হতে পারে সেরা প্রাকৃতিক ওষুধ। বিটে ট্রিপ্টোফান ও বিটেইন নামে যে উপাদান থাকে, তা ডিপ্রেশন কাটাতে ভালো কাজ দেয়।
পুষ্টিগুণে ভরপুর: বিটরুটে রয়েছে আয়রন, ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজের মতো নানা জরুরি পুষ্টিগুণ। ফলে রোজের খাবারে বিট রাখলে তা শরীরের যত্ন নেবে।
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর: বিটের মধ্যে রয়েছে বিটানিন। এর কারণেই লাল রং। বিটানিন এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টও বটে! ফলে শরীরের পক্ষে যথেষ্ট উপকারী।
ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে: বিটের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-এজিং ফর্মুলা। ফলে, ত্বক থেকে বার্ধক্যের ছাপ দূর করতে নিয়ম করে এই বিট জুস খান। ত্বকের অন্যান্য সমস্যাও দূর করে। উজ্জ্বলতাও আসে।
জন্মগত ত্রুটি দূর করে: বিট রুটের মধ্যে রয়েছে ফোলেট ও ফলিক অ্যাসিড। যার কাজ হল জন্মগত ত্রুতি দূর করা। যে কারণে অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের বিট জুস খাওয়ার পরামর্শ দেন ডাক্তাররা।

লেখক: সাংবাদিক