ঢাকা ১০:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৯ অগাস্ট ২০২৫

রিটার্নে দর কমেছে ১৫ খাতে

  • আপডেট সময় : ০১:০৪:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ অক্টোবর ২০২২
  • ৮০ বার পড়া হয়েছে

পুঁজিবাজার ডেস্ক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর কমেছে ১৫ খাতে। অন্যদিকে দর বেড়েছে মাত্র ২টি খাতে। বাকি ৩ খাতে দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সূত্র জানায়, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ভ্রমণ-অবকাশ খাতে। এই খাতে ১১.৭ শতাংশ দর কমেছে। এরপরে সেবা-আবাসন খাতে ৭.৬ শতাংশ এবং সিমেন্ট খাতে ৬.২ শতাংশ করে দর কমেছে। তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে বিবিধ খাতে ৩.৮ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ২ দশমিক ৫ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ১.৮ শতাংশ, আইটি খাতে ১.৭ শতাংশ,আর্থিক খাতে ১.১ শতাংশ, ট্যানারি ও ফার্মা খাতে ১ শতাংশ, প্রকৌশল খাতে দশমিক ৮ শতাংশ, জীবন বীমা খাতে দশমিক ৭ শতাংশ, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে দশমিক ৬ শতাংশ, ব্যাংক খাতে দশমিক ২ শতাংশ দর কমেছে। অন্যদিকে দর বেড়েছে পাট ও কাগজ খাতে।
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে ওষুধ-রসায়ন
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ওসুধ-রসায়ন খাত। গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৮.৮ শতাংশ অবদান রয়েছে এই খাতে। সূত্র জানায়, প্রকৌশল খাতে ১৫.৬ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। বিবিধ খাতে ১৪.৩ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে কাগজ খাতে ৭.৫ শতাংশ, সেবা-আবাসন খাতে ৭.৪ শতাংশ, খাদ্য খাতে ৬.৭ শতাংশ, আইটি খাতে ৫.৫ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ৫.৩ শতাংশ, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ৩.৭ শতাংশ, ভ্রমণ-অবকাশ খাতে ৩.২ শতাংশ, সিরামিক খাতে ২.২ শতাংশ, সাধারণ বিমা খাতে ২.১ শতাংশ, জীবন বিমা ও ব্যাংক খাতে ১.৬ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ১.২ শতাংশ, আর্থিক খাতে ১.১ শতাংশ, পাট খাতে ১ শতাংশ, ট্যানারি খাতে দশমিক ৭ শতাংশ, টেলিকমিউনিকেশন খাতে দশমিক ৫ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।
ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে। আগের সপ্তাহের চেয়ে পিই রেশিও কমেছে দশমিক ১৩ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৭ শতাংশ। সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৪ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে। এর আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট। খাতভিত্তিক হিসাবে পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৬.৮ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ২০.২ পয়েন্ট, সিরামিকস খাতে ৩১.৮ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ১৮.৭ পয়েন্ট, আর্থিক খাতে ২৩.৪ পয়েন্ট, খাদ্য খাতে ১৮.৭ পয়েন্ট, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ১১.১ পয়েন্ট, সাধারণ বিমা খাতে ১৩.৯ পয়েন্ট, আইটি খাতে ২৫.২ পয়েন্ট, পাট খাতে ২৮৬.৩ পয়েন্ট, বিবিধ খাতে ১০.৮ পয়েন্ট, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ৮.৯ পয়েন্ট, কাগজ খাতে ৪৫.৩ পয়েন্ট, ওষুধ খাতে ১৭.৮ পয়েন্ট, সেবা-আবাসন খাতে ২১.৬ পয়েন্ট, ট্যানারি খাতে ২৪.১ পয়েন্ট, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ১৫.৩ পয়েন্ট, বস্ত্র খাতে ১৬.৯ পয়েন্ট ও ভ্রমণ-অবকাশ খাতে ২০.৮ পয়েন্ট অবস্থান করছে।
লেনদেনে ফের বেক্সিমকোর আধিপত্য
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে ফের ওরিয়ন ফার্মাকে পেছনে ফেলে শীর্ষস্থান দখল করেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৩৮৬ কোটি ৪১ লাখ ৭৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আলোচ্য সপ্তাহে কোম্পানিটি ৩ কোটি ৯ লাখ ৭২ হাজার ৯৯২টি শেয়ার হাতবদল করেছে। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড। কোম্পানিটির ২ কোটি ৫৯ লাখ ১২ হাজার ৯০২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ৩৪৮ কোটি ৯৪ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। কোম্পানিটির ১২ লাখ ৯ হাজার ৯৫০টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১০৯ কোটি ৬৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আনোয়ার গ্যালবানাইজিং, জেএমআই সিরিঞ্জ, জেএমআই হসপিটাল, পেপার প্রসেসিং, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, কেডিএস অ্যাক্সেসরিজ ও ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড।
দরপতনের শীর্ষে বিডিকম অনলাইন
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টপটেন লুজার বা দরপতনের শীর্ষে রয়েছে বিডিকম অনলাইন লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ৩০.৪৬ শতাংশ। তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সর্বমোট ৫৮ কোটি ৪৯ লাখ ৩৪ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। দ্য পেনিনসুলা চিটাগং লুজার তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ২৩.৯৭ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ৩৫ কোটি ৫৫ লাখ ৯৬ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৭ কোটি ১১ লাখ ১৯ হাজার টাকা। বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমসের ২১.৬১ শতাংশ দর কমে লুজার তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। লুজার তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং, আফতাব অটোমোবাইলস, ইন্দো-বাংলা ফার্মা, রতনপুর স্পিলি, ইয়াকিন পলিমার, ইউনিক হোটেল অ্যান্ড অ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেড।
গেইনারের শীর্ষে এডিএন টেলিকম
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টপটেন গেইনার বা দর বাড়ার শীর্ষে রয়েছে এডিএন টেলিকম লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটির দর ২৫.৫৫ শতাংশ বেড়েছে। আলোচ্য সপ্তাহে শেয়ারটি সর্বমোট ৯৮ কোটি ৪৪ লাখ ৩১ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১৯ কোটি ৬৮ লাখ ৮৬ হাজার টাকা।
গেইনারের দ্বিতীয় স্থানে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বচ্চো দর বেড়েছে ২২ দশমিক ৭৭ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ২১৬ কোটি ৬৬ লাখ ৫৯ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৪৩ কোটি ৩৩ লাখ ৩১ হাজার টাকা।
সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গেইনারের তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বচ্চো দর বেড়েছে ১৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ২৩ কোটি ২১ লাখ ১৩ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৪ কোটি ৬৪ লাখ ২২ হাজার টাকা।
তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- অ্যারামিট লিমিটেড, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, রংপুর ফাউন্ডারি, সোনালী আঁশ, কেডিএস অ্যাক্সেসরিজ, সোনালী পেপার ও রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেড।
সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন পুঁজিবাজারে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হলেও টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২০.০৪ শতাংশ। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধনে নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে।
ডিএসইতে ৫ কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে। এর ফলে ডিএসইর লেনদেনে ইতিবাচক প্রভাব রয়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫ হাজার ৮০১ কোটি ২৪ লাখ ৫০ হাজার ৪৬৫ টাকার শেয়ার। আগের সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪ হাজার ৮৩২ কোটি ৯২ লাখ ২৫ হাজার টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে ৯৬৮ কোটি ৩২ লাখ ২৫ হাজার টাকার বা ২০.০৪ শতাংশ লেনদেন বেড়েছে।
ডিএসইতে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স সপ্তাহের ব্যবধানে ১০১ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৭ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৩৯২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আলোচ্য সপ্তাহে বাজারমূলধনের শীর্ষ৩০ কোম্পানির মূল্যসূচক ডিএস৩০ আগের সপ্তাহের চেয়ে ৩০ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩২ শতাংশ কমে ২ হাজার ২৭৭ পয়েন্টে উঠেছে। অন্যদিকে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২.৬৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৯৮ শতাংশ কমেছে। ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনাবেচা হয়। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৪১টির, কমেছে ১৭১টির। আর ১৭৪টির দাম ছিল অপরিবর্তিত। এদিকে ডিএসইতে সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে বাজার মূলধন। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার ৩২ কোটি ৪০ হাজার টাকা বা শতাংশ। গত সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯৩৯ কোটি ৫৮ লাখ ৭ হাজার ৫৪১ টাকায়।। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৯০৭ কোটি ৫৭ লাখ ৬৬ হাজার টাকায়
বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৩০৮ কোটি টাকা
শেয়ারবাজারে বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৩০৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯৩৯ কোটি ৫৮ লাখ ৭ হাজার টাকা। সপ্তাহের শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৯০৭ কোটি ৫৭ লাখ ৬৬ হাজার টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার ৩২ কোটি ৪০ হাজার টাকা। অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গেলো সপ্তাহের শুরুতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৫৪ হাজার ৮৩২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫০ হাজার ৫৫৬ কোটি ৭১ লাখ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার ২৭৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। দুই স্টক এক্সচেঞ্জে বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৩০৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা। ডিএসইতে গেলো সপ্তাহে ৫ হাজার ৮০১ কোটি ২৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪ হাজার ৮৩২ কোটি ৯২ লাখ ২৫ হাজার টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেনে বেড়েছে ৯৬৮ কোটি ৩২ লাখ ২৫ হাজার টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১০১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩৯২ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪০৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩০ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ২৭৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
ডিএসইতে গেল সপ্তাহে মোট ৩৮৬টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে বেড়েছে ৪১টির, কমেছে ১৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৪টির শেয়ার ও ইউনিটের দর।
অপরবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গেলো সপ্তাহে ১৭২ কোটি ৪৯ লাখ ১৩ হাজার টাকা লেনদেন হয়। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭৩ কোটি ১৭ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৯৯ কোটি ৩১ লাখ ১৪ হাজার টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩১০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৮০০ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১৮৫ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ২৬৮ পয়েন্টে, সিএসই-৩০ সূচক ৬২ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৩১৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ২৯৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে বেড়েছে ৩৮টির, কমেছে ১২৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩১টি শেয়ার ও ইউনিট দর।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিক হত্যার দায় এড়াতে পারি না, আমাদের ব্যর্থতা আছে

রিটার্নে দর কমেছে ১৫ খাতে

আপডেট সময় : ০১:০৪:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ অক্টোবর ২০২২

পুঁজিবাজার ডেস্ক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর কমেছে ১৫ খাতে। অন্যদিকে দর বেড়েছে মাত্র ২টি খাতে। বাকি ৩ খাতে দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সূত্র জানায়, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ভ্রমণ-অবকাশ খাতে। এই খাতে ১১.৭ শতাংশ দর কমেছে। এরপরে সেবা-আবাসন খাতে ৭.৬ শতাংশ এবং সিমেন্ট খাতে ৬.২ শতাংশ করে দর কমেছে। তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে বিবিধ খাতে ৩.৮ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ২ দশমিক ৫ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ১.৮ শতাংশ, আইটি খাতে ১.৭ শতাংশ,আর্থিক খাতে ১.১ শতাংশ, ট্যানারি ও ফার্মা খাতে ১ শতাংশ, প্রকৌশল খাতে দশমিক ৮ শতাংশ, জীবন বীমা খাতে দশমিক ৭ শতাংশ, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে দশমিক ৬ শতাংশ, ব্যাংক খাতে দশমিক ২ শতাংশ দর কমেছে। অন্যদিকে দর বেড়েছে পাট ও কাগজ খাতে।
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে ওষুধ-রসায়ন
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ওসুধ-রসায়ন খাত। গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৮.৮ শতাংশ অবদান রয়েছে এই খাতে। সূত্র জানায়, প্রকৌশল খাতে ১৫.৬ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। বিবিধ খাতে ১৪.৩ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে কাগজ খাতে ৭.৫ শতাংশ, সেবা-আবাসন খাতে ৭.৪ শতাংশ, খাদ্য খাতে ৬.৭ শতাংশ, আইটি খাতে ৫.৫ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ৫.৩ শতাংশ, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ৩.৭ শতাংশ, ভ্রমণ-অবকাশ খাতে ৩.২ শতাংশ, সিরামিক খাতে ২.২ শতাংশ, সাধারণ বিমা খাতে ২.১ শতাংশ, জীবন বিমা ও ব্যাংক খাতে ১.৬ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ১.২ শতাংশ, আর্থিক খাতে ১.১ শতাংশ, পাট খাতে ১ শতাংশ, ট্যানারি খাতে দশমিক ৭ শতাংশ, টেলিকমিউনিকেশন খাতে দশমিক ৫ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।
ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে। আগের সপ্তাহের চেয়ে পিই রেশিও কমেছে দশমিক ১৩ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৭ শতাংশ। সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৪ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে। এর আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট। খাতভিত্তিক হিসাবে পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৬.৮ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ২০.২ পয়েন্ট, সিরামিকস খাতে ৩১.৮ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ১৮.৭ পয়েন্ট, আর্থিক খাতে ২৩.৪ পয়েন্ট, খাদ্য খাতে ১৮.৭ পয়েন্ট, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ১১.১ পয়েন্ট, সাধারণ বিমা খাতে ১৩.৯ পয়েন্ট, আইটি খাতে ২৫.২ পয়েন্ট, পাট খাতে ২৮৬.৩ পয়েন্ট, বিবিধ খাতে ১০.৮ পয়েন্ট, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ৮.৯ পয়েন্ট, কাগজ খাতে ৪৫.৩ পয়েন্ট, ওষুধ খাতে ১৭.৮ পয়েন্ট, সেবা-আবাসন খাতে ২১.৬ পয়েন্ট, ট্যানারি খাতে ২৪.১ পয়েন্ট, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ১৫.৩ পয়েন্ট, বস্ত্র খাতে ১৬.৯ পয়েন্ট ও ভ্রমণ-অবকাশ খাতে ২০.৮ পয়েন্ট অবস্থান করছে।
লেনদেনে ফের বেক্সিমকোর আধিপত্য
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে ফের ওরিয়ন ফার্মাকে পেছনে ফেলে শীর্ষস্থান দখল করেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৩৮৬ কোটি ৪১ লাখ ৭৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আলোচ্য সপ্তাহে কোম্পানিটি ৩ কোটি ৯ লাখ ৭২ হাজার ৯৯২টি শেয়ার হাতবদল করেছে। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড। কোম্পানিটির ২ কোটি ৫৯ লাখ ১২ হাজার ৯০২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ৩৪৮ কোটি ৯৪ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। কোম্পানিটির ১২ লাখ ৯ হাজার ৯৫০টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১০৯ কোটি ৬৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আনোয়ার গ্যালবানাইজিং, জেএমআই সিরিঞ্জ, জেএমআই হসপিটাল, পেপার প্রসেসিং, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, কেডিএস অ্যাক্সেসরিজ ও ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড।
দরপতনের শীর্ষে বিডিকম অনলাইন
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টপটেন লুজার বা দরপতনের শীর্ষে রয়েছে বিডিকম অনলাইন লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ৩০.৪৬ শতাংশ। তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সর্বমোট ৫৮ কোটি ৪৯ লাখ ৩৪ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। দ্য পেনিনসুলা চিটাগং লুজার তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ২৩.৯৭ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ৩৫ কোটি ৫৫ লাখ ৯৬ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৭ কোটি ১১ লাখ ১৯ হাজার টাকা। বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমসের ২১.৬১ শতাংশ দর কমে লুজার তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। লুজার তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং, আফতাব অটোমোবাইলস, ইন্দো-বাংলা ফার্মা, রতনপুর স্পিলি, ইয়াকিন পলিমার, ইউনিক হোটেল অ্যান্ড অ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেড।
গেইনারের শীর্ষে এডিএন টেলিকম
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টপটেন গেইনার বা দর বাড়ার শীর্ষে রয়েছে এডিএন টেলিকম লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটির দর ২৫.৫৫ শতাংশ বেড়েছে। আলোচ্য সপ্তাহে শেয়ারটি সর্বমোট ৯৮ কোটি ৪৪ লাখ ৩১ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১৯ কোটি ৬৮ লাখ ৮৬ হাজার টাকা।
গেইনারের দ্বিতীয় স্থানে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বচ্চো দর বেড়েছে ২২ দশমিক ৭৭ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ২১৬ কোটি ৬৬ লাখ ৫৯ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৪৩ কোটি ৩৩ লাখ ৩১ হাজার টাকা।
সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গেইনারের তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বচ্চো দর বেড়েছে ১৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ২৩ কোটি ২১ লাখ ১৩ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৪ কোটি ৬৪ লাখ ২২ হাজার টাকা।
তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- অ্যারামিট লিমিটেড, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, রংপুর ফাউন্ডারি, সোনালী আঁশ, কেডিএস অ্যাক্সেসরিজ, সোনালী পেপার ও রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেড।
সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন পুঁজিবাজারে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হলেও টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২০.০৪ শতাংশ। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধনে নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে।
ডিএসইতে ৫ কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে। এর ফলে ডিএসইর লেনদেনে ইতিবাচক প্রভাব রয়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫ হাজার ৮০১ কোটি ২৪ লাখ ৫০ হাজার ৪৬৫ টাকার শেয়ার। আগের সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪ হাজার ৮৩২ কোটি ৯২ লাখ ২৫ হাজার টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে ৯৬৮ কোটি ৩২ লাখ ২৫ হাজার টাকার বা ২০.০৪ শতাংশ লেনদেন বেড়েছে।
ডিএসইতে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স সপ্তাহের ব্যবধানে ১০১ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৭ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৩৯২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আলোচ্য সপ্তাহে বাজারমূলধনের শীর্ষ৩০ কোম্পানির মূল্যসূচক ডিএস৩০ আগের সপ্তাহের চেয়ে ৩০ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩২ শতাংশ কমে ২ হাজার ২৭৭ পয়েন্টে উঠেছে। অন্যদিকে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২.৬৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৯৮ শতাংশ কমেছে। ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনাবেচা হয়। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৪১টির, কমেছে ১৭১টির। আর ১৭৪টির দাম ছিল অপরিবর্তিত। এদিকে ডিএসইতে সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে বাজার মূলধন। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার ৩২ কোটি ৪০ হাজার টাকা বা শতাংশ। গত সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯৩৯ কোটি ৫৮ লাখ ৭ হাজার ৫৪১ টাকায়।। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৯০৭ কোটি ৫৭ লাখ ৬৬ হাজার টাকায়
বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৩০৮ কোটি টাকা
শেয়ারবাজারে বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৩০৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯৩৯ কোটি ৫৮ লাখ ৭ হাজার টাকা। সপ্তাহের শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৯০৭ কোটি ৫৭ লাখ ৬৬ হাজার টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার ৩২ কোটি ৪০ হাজার টাকা। অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গেলো সপ্তাহের শুরুতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৫৪ হাজার ৮৩২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫০ হাজার ৫৫৬ কোটি ৭১ লাখ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার ২৭৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। দুই স্টক এক্সচেঞ্জে বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৩০৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা। ডিএসইতে গেলো সপ্তাহে ৫ হাজার ৮০১ কোটি ২৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪ হাজার ৮৩২ কোটি ৯২ লাখ ২৫ হাজার টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেনে বেড়েছে ৯৬৮ কোটি ৩২ লাখ ২৫ হাজার টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১০১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩৯২ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪০৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩০ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ২৭৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
ডিএসইতে গেল সপ্তাহে মোট ৩৮৬টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে বেড়েছে ৪১টির, কমেছে ১৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৪টির শেয়ার ও ইউনিটের দর।
অপরবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গেলো সপ্তাহে ১৭২ কোটি ৪৯ লাখ ১৩ হাজার টাকা লেনদেন হয়। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭৩ কোটি ১৭ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৯৯ কোটি ৩১ লাখ ১৪ হাজার টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩১০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৮০০ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১৮৫ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ২৬৮ পয়েন্টে, সিএসই-৩০ সূচক ৬২ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৩১৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ২৯৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে বেড়েছে ৩৮টির, কমেছে ১২৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩১টি শেয়ার ও ইউনিট দর।