ঢাকা ০২:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫

রাষ্ট্র সংস্কারে ‘দৃশ্যমাধ্যম’ শিল্পীদের দাবি সংস্কৃতির নিরাপত্তা

  • আপডেট সময় : ০৮:৩৮:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
  • ৪ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক: রাষ্ট্র সংস্কারের চলমান প্রক্রিয়ায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংস্কৃতি চর্চার সুষ্ঠু পরিবেশ ও নিরাপত্তার বিষয়টি অন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন ‘দৃশ্যমাধ্যমের’ শিল্পীরা। তারা বলছেন, ‘ন্যায়বিচার বাংলাদেশ রাষ্ট্রের যে কোনো নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। তাই রাষ্ট্রকেই সেই অধিকার নিশ্চিত করতে হবে এবং সব নিরপরাধ নাগরিকের সুরক্ষা দিতে হবে।’

দেশের নাগরিকদের ওপর বিশেষ করে নারী ও শিল্পীদের ওপর হয়রানিমূলক মামলা, গ্রেফতার, সামাজিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে ‘দৃশ্যমাধ্যম সমাজ’-এর পক্ষ থেকে ৭৪ নাগরিক বিবৃতি দিয়েছেন।
চলচ্চিত্র নির্মাতা, অভিনয়শিল্পী, আলোকচিত্রী, চিত্রশিল্পী, চিত্রনাট্যকারসহ অনেকে আছেন বিবৃতিদাতার তালিকায়। আলোকচিত্রশিল্পী ও সংগঠক তাসলিমা আক্তার ও চলচ্চিত্রকার আকরাম খান বিবৃতিটি সংবাদমাধ্যমে পাঠিয়েছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অবিলম্বে জুলাই গণহত্যার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার কর। মিথ্যা মামলা, হয়রানি ও হুমকি বন্ধ কর। শিল্প চর্চার স্বাভাবিক পরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত কর।’ দৃশ্যমাধ্যম সমাজ জুলাইয়ে শেখ হাসিনা সরকারের গণহত্যার প্রতিবাদে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছে, সামাজিক মাধ্যমেও গণহত্যার বিরুদ্ধে ছিল সোচ্চার; বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনে দৃশ্যমাধ্যম শিল্পী সমাজ গুরুত্বপূর্ণ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে ‘দৃশ্যমাধ্যম’ শিল্পী সমাজের প্রত্যাশা ছিল, সুষ্ঠু তদন্ত করে জুলাই হত্যাকাণ্ডে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িতদের গ্রেফতার ও ন্যায় বিচারের মাধ্যমে যথাযথ শাস্তি দেওয়া, যেন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নিজ জনগণের সঙ্গে এ ধরনের নৃশংসতার পুনরাবৃত্তি না ঘটে। কিন্তু গভীর উদ্বেগ এবং ক্ষোভের সঙ্গে দৃশ্যমাধ্যম শিল্পী সমাজ লক্ষ্য করছে যে, হত্যাকাণ্ডের তদন্তের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি নেই। মূল অপরাধীরা আইনের আওতার বাইরে থেকে গেছেন এবং অপরাধীদের দেশের বাইরে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে মিথ্যা হামলা-মামলায় অসংখ্য সাধারণ মানুষকে ফাঁসানো হচ্ছে, যাদের মধ্যে লেখক, শিল্পী ও সাংবাদিকেরা আছেন।

বিবৃতি দেওয়া ব্যক্তিরা মনে করছেন, সাম্প্রতিক সময়ে সাধারণ নিরপরাধ নাগরিক ও শিল্পীদের গ্রেফতার ও জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো শিল্পী সমাজের মধ্যে তাদের নিরাপত্তা নিয়ে গভীর দুশ্চিন্তার জন্ম দিয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি বাংলাদেশে স্বাধীন শিল্প চর্চায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলেও মনে করছে শিল্পীরা।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দৃশ্যমাধ্যম শিল্পী সমাজ দাবি জানিয়েছে, ‘অবিলম্বে সব হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করা হোক। সব নিরপরাধ নাগরিকদের মুক্তি দেওয়া হোক। শিল্পীদের সামাজিক নিরাপত্তা যেন হুমকির মুখে না পড়ে, তার ব্যবস্থা করা হোক। কালবিলম্ব না করে জুলাই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত মূল অপরাধীদের অবিলম্বে বিচার করা হোক।’

বিবৃতি দেওয়া ব্যক্তিদের তালিকায় আছেন চলচ্চিত্রকার আকরাম খান, লেখক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা নূরুল আলম আতিক, আলোকচিত্রশিল্পী ও সংগঠক তাসলিমা আক্তার, শিল্পী আমিরুল রাজিব, প্রযোজক ধ্রুব হাসান, নির্মাতা রেদওয়ান রনি, নাট্যকর্মী লীসা গাজী, আলোকচিত্রী মুনেম ওয়াসিফ। চলচ্চিত্র নির্মাতা শঙ্খ দাশগুপ্ত, তানিম নূর, সৈয়দ আহমেদ শাওকী, কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায়, তাসমিয়াহ আফরিন মৌ, আরিফুর রহমান, ইমামুল বাকের এ্যাপোলো, হুমায়রা বিলকিস, সামির আহমেদ, সৈয়দা নীলিমা দোলা, জাহিন ফারুক আমিন, রাকা নোশিন নাওয়ার, তানহা জাফরীন, ও ইয়াছির আল হকের সইও আছে।

বিবৃতি দিয়েছেন শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক তানজিম ওয়াহাব, শিক্ষক উম্মে ফারহানা, কিউরেটর ও আর্কাইভিস্ট নাঈম উল হাসানও। অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে আছেন আজমেরী হক বাঁধন, নওশাবা আহমেদ, সুষমা সরকার, এ কে আজদ সেতু, সোহেল মণ্ডল, সাফওয়ান মাহমুদ, আহমাদ সাদ, হাসনাত রিপন, তাসনোভা তামান্না, আহসাবুল ইয়ামিন ও মোস্তফা মনওয়ার।

নাট্যকার মনিরুল ইসলাম রুবেল, শিল্পী অদিত রহমান, চিত্রনাট্যকার আনান সিদ্দিকা, পোশাক পরিকল্পক ইদিলা ফরিদ তুরিন, সিনেমাটোগ্রাফার বরকত হোসেন পলাশ, চলচ্চিত্রকর্মী সাইদ খান সাগর, চিত্রশিল্পী লিটন কর, চলচ্চিত্রকর্মী মনোয়ার জাহান রনি, কবি মাইমুন উর রশিদ খান, লেখক নেয়ামত উল্যাহ মাসুম, গায়ক আকিল আশরাফ, লেখক নাসিফ ফারুক আমিন, চিত্রনাট্যকার মুহাম্মদ আবু রাজীন, উন্নয়নকর্মী মায়িদা তানহা, আলোকচিত্রী অভিজিৎ শুভ, চিত্রনাট্যকার মো. আব্দুল কাইয়ুন, শ্যামল শিশির, চলচ্চিত্রকর্মী মিশকাত মাহমুদ ও আবুল হাসানাতও আছেন বিবৃতিদাতার তালিকায়। এ ছাড়া আছেন হাসান ইনাম, তন্ময় পাল রজত, আবরার আতাহার, শাহীন দিল-রিয়াজ, তপেশ চক্রবর্তী, সুহান রিজওয়ান, মুশফিকুর রহমান, কে এম রাকিব, ইয়াসির আরাফাত, জাহিদ প্রীতম, মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম, যোজন মাহমুদ, রিয়াদ আরফিন, জাহিদ গগন, ফজলে হাসান শিশির, হোসাইন এ. তানভির, কাজী আসিফ রহমান, মাহফুজ নাজিম মাপেল ও চিত্রশিল্পী রফিয়া মাহজাবীন বুশরা।

আজকের প্রত্যাশা/কেএমএএ

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

প্রধান উপদেষ্টা হতাশ-ক্ষুব্ধ, ‘পদত্যাগ’ নিয়ে আলোচনা

রাষ্ট্র সংস্কারে ‘দৃশ্যমাধ্যম’ শিল্পীদের দাবি সংস্কৃতির নিরাপত্তা

আপডেট সময় : ০৮:৩৮:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

বিনোদন ডেস্ক: রাষ্ট্র সংস্কারের চলমান প্রক্রিয়ায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংস্কৃতি চর্চার সুষ্ঠু পরিবেশ ও নিরাপত্তার বিষয়টি অন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন ‘দৃশ্যমাধ্যমের’ শিল্পীরা। তারা বলছেন, ‘ন্যায়বিচার বাংলাদেশ রাষ্ট্রের যে কোনো নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। তাই রাষ্ট্রকেই সেই অধিকার নিশ্চিত করতে হবে এবং সব নিরপরাধ নাগরিকের সুরক্ষা দিতে হবে।’

দেশের নাগরিকদের ওপর বিশেষ করে নারী ও শিল্পীদের ওপর হয়রানিমূলক মামলা, গ্রেফতার, সামাজিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে ‘দৃশ্যমাধ্যম সমাজ’-এর পক্ষ থেকে ৭৪ নাগরিক বিবৃতি দিয়েছেন।
চলচ্চিত্র নির্মাতা, অভিনয়শিল্পী, আলোকচিত্রী, চিত্রশিল্পী, চিত্রনাট্যকারসহ অনেকে আছেন বিবৃতিদাতার তালিকায়। আলোকচিত্রশিল্পী ও সংগঠক তাসলিমা আক্তার ও চলচ্চিত্রকার আকরাম খান বিবৃতিটি সংবাদমাধ্যমে পাঠিয়েছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অবিলম্বে জুলাই গণহত্যার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার কর। মিথ্যা মামলা, হয়রানি ও হুমকি বন্ধ কর। শিল্প চর্চার স্বাভাবিক পরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত কর।’ দৃশ্যমাধ্যম সমাজ জুলাইয়ে শেখ হাসিনা সরকারের গণহত্যার প্রতিবাদে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছে, সামাজিক মাধ্যমেও গণহত্যার বিরুদ্ধে ছিল সোচ্চার; বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনে দৃশ্যমাধ্যম শিল্পী সমাজ গুরুত্বপূর্ণ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে ‘দৃশ্যমাধ্যম’ শিল্পী সমাজের প্রত্যাশা ছিল, সুষ্ঠু তদন্ত করে জুলাই হত্যাকাণ্ডে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িতদের গ্রেফতার ও ন্যায় বিচারের মাধ্যমে যথাযথ শাস্তি দেওয়া, যেন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নিজ জনগণের সঙ্গে এ ধরনের নৃশংসতার পুনরাবৃত্তি না ঘটে। কিন্তু গভীর উদ্বেগ এবং ক্ষোভের সঙ্গে দৃশ্যমাধ্যম শিল্পী সমাজ লক্ষ্য করছে যে, হত্যাকাণ্ডের তদন্তের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি নেই। মূল অপরাধীরা আইনের আওতার বাইরে থেকে গেছেন এবং অপরাধীদের দেশের বাইরে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে মিথ্যা হামলা-মামলায় অসংখ্য সাধারণ মানুষকে ফাঁসানো হচ্ছে, যাদের মধ্যে লেখক, শিল্পী ও সাংবাদিকেরা আছেন।

বিবৃতি দেওয়া ব্যক্তিরা মনে করছেন, সাম্প্রতিক সময়ে সাধারণ নিরপরাধ নাগরিক ও শিল্পীদের গ্রেফতার ও জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো শিল্পী সমাজের মধ্যে তাদের নিরাপত্তা নিয়ে গভীর দুশ্চিন্তার জন্ম দিয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি বাংলাদেশে স্বাধীন শিল্প চর্চায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলেও মনে করছে শিল্পীরা।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দৃশ্যমাধ্যম শিল্পী সমাজ দাবি জানিয়েছে, ‘অবিলম্বে সব হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করা হোক। সব নিরপরাধ নাগরিকদের মুক্তি দেওয়া হোক। শিল্পীদের সামাজিক নিরাপত্তা যেন হুমকির মুখে না পড়ে, তার ব্যবস্থা করা হোক। কালবিলম্ব না করে জুলাই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত মূল অপরাধীদের অবিলম্বে বিচার করা হোক।’

বিবৃতি দেওয়া ব্যক্তিদের তালিকায় আছেন চলচ্চিত্রকার আকরাম খান, লেখক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা নূরুল আলম আতিক, আলোকচিত্রশিল্পী ও সংগঠক তাসলিমা আক্তার, শিল্পী আমিরুল রাজিব, প্রযোজক ধ্রুব হাসান, নির্মাতা রেদওয়ান রনি, নাট্যকর্মী লীসা গাজী, আলোকচিত্রী মুনেম ওয়াসিফ। চলচ্চিত্র নির্মাতা শঙ্খ দাশগুপ্ত, তানিম নূর, সৈয়দ আহমেদ শাওকী, কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায়, তাসমিয়াহ আফরিন মৌ, আরিফুর রহমান, ইমামুল বাকের এ্যাপোলো, হুমায়রা বিলকিস, সামির আহমেদ, সৈয়দা নীলিমা দোলা, জাহিন ফারুক আমিন, রাকা নোশিন নাওয়ার, তানহা জাফরীন, ও ইয়াছির আল হকের সইও আছে।

বিবৃতি দিয়েছেন শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক তানজিম ওয়াহাব, শিক্ষক উম্মে ফারহানা, কিউরেটর ও আর্কাইভিস্ট নাঈম উল হাসানও। অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে আছেন আজমেরী হক বাঁধন, নওশাবা আহমেদ, সুষমা সরকার, এ কে আজদ সেতু, সোহেল মণ্ডল, সাফওয়ান মাহমুদ, আহমাদ সাদ, হাসনাত রিপন, তাসনোভা তামান্না, আহসাবুল ইয়ামিন ও মোস্তফা মনওয়ার।

নাট্যকার মনিরুল ইসলাম রুবেল, শিল্পী অদিত রহমান, চিত্রনাট্যকার আনান সিদ্দিকা, পোশাক পরিকল্পক ইদিলা ফরিদ তুরিন, সিনেমাটোগ্রাফার বরকত হোসেন পলাশ, চলচ্চিত্রকর্মী সাইদ খান সাগর, চিত্রশিল্পী লিটন কর, চলচ্চিত্রকর্মী মনোয়ার জাহান রনি, কবি মাইমুন উর রশিদ খান, লেখক নেয়ামত উল্যাহ মাসুম, গায়ক আকিল আশরাফ, লেখক নাসিফ ফারুক আমিন, চিত্রনাট্যকার মুহাম্মদ আবু রাজীন, উন্নয়নকর্মী মায়িদা তানহা, আলোকচিত্রী অভিজিৎ শুভ, চিত্রনাট্যকার মো. আব্দুল কাইয়ুন, শ্যামল শিশির, চলচ্চিত্রকর্মী মিশকাত মাহমুদ ও আবুল হাসানাতও আছেন বিবৃতিদাতার তালিকায়। এ ছাড়া আছেন হাসান ইনাম, তন্ময় পাল রজত, আবরার আতাহার, শাহীন দিল-রিয়াজ, তপেশ চক্রবর্তী, সুহান রিজওয়ান, মুশফিকুর রহমান, কে এম রাকিব, ইয়াসির আরাফাত, জাহিদ প্রীতম, মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম, যোজন মাহমুদ, রিয়াদ আরফিন, জাহিদ গগন, ফজলে হাসান শিশির, হোসাইন এ. তানভির, কাজী আসিফ রহমান, মাহফুজ নাজিম মাপেল ও চিত্রশিল্পী রফিয়া মাহজাবীন বুশরা।

আজকের প্রত্যাশা/কেএমএএ