ঢাকা ১১:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫

রায়ের অনুলিপি নির্বাচন কমিশনকে দিয়েছে জামায়াত

  • আপডেট সময় : ০৬:০৬:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫
  • ৩৯ বার পড়া হয়েছে

ছবি সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক: দলের নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আপিল বিভাগের রায়ের অনুলিপি নির্বাচন কমিশনকে দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

সোমবার (২ জুন) দুপুরে নির্বাচন ভবনে ইসির সঙ্গে বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের হাতে সংক্ষিপ্ত রায়ের অনুলিপি তুলে দেওয়া হয়।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিলের যে রায় হাই কোর্ট দিয়েছিল, এক যুগ বাদে রোববার তা বাতিল করে দেয় আপিল বিভাগ। এর পরদিন সংক্ষিপ্ত রায়ের অনুলিপি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে হাজির হয় জামায়াতে ইসলামীর ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দল।

আপিল বিভাগের রায়ের মধ্য দিয়ে দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা নিয়ে আগামী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পথ খুলেছে ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপির সঙ্গে সরকারে থাকা জামায়াতে ইসলামীর। সর্বোচ্চ আদালত বলেছে, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এখন নির্বাচন কমিশন জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীকের বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে।

রায়ের পর এক ফেসবুক পোস্টে শুকরিয়া জানান জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। নির্বাচন কমিশন যেন দ্রুত নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়, সেজন্য আল্লাহর ‘সাহায্য’ চান তিনি। সেদিনই নির্বাচন কমিশন বলেছিল, রায়ের অনুলিপি হাতে পাওয়ার পরই জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

সিইসি ছাড়াও বৈঠকে অংশ নেন নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, বেগম তাহমিদা আহমদ, আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ ও ইসি সচিব আখতার আহমেদ।

জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদের নেতৃত্বে প্রতিনিধিত্ব করেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য জসিম উদ্দিন সরকার এবং আইনজীবী শিশির মনির।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দেশে কোরবানির পশু পর্যাপ্ত, পাশের দেশের প্রয়োজন নেই: উপদেষ্টা

রায়ের অনুলিপি নির্বাচন কমিশনকে দিয়েছে জামায়াত

আপডেট সময় : ০৬:০৬:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: দলের নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আপিল বিভাগের রায়ের অনুলিপি নির্বাচন কমিশনকে দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

সোমবার (২ জুন) দুপুরে নির্বাচন ভবনে ইসির সঙ্গে বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের হাতে সংক্ষিপ্ত রায়ের অনুলিপি তুলে দেওয়া হয়।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিলের যে রায় হাই কোর্ট দিয়েছিল, এক যুগ বাদে রোববার তা বাতিল করে দেয় আপিল বিভাগ। এর পরদিন সংক্ষিপ্ত রায়ের অনুলিপি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে হাজির হয় জামায়াতে ইসলামীর ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দল।

আপিল বিভাগের রায়ের মধ্য দিয়ে দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা নিয়ে আগামী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পথ খুলেছে ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপির সঙ্গে সরকারে থাকা জামায়াতে ইসলামীর। সর্বোচ্চ আদালত বলেছে, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এখন নির্বাচন কমিশন জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীকের বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে।

রায়ের পর এক ফেসবুক পোস্টে শুকরিয়া জানান জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। নির্বাচন কমিশন যেন দ্রুত নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়, সেজন্য আল্লাহর ‘সাহায্য’ চান তিনি। সেদিনই নির্বাচন কমিশন বলেছিল, রায়ের অনুলিপি হাতে পাওয়ার পরই জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

সিইসি ছাড়াও বৈঠকে অংশ নেন নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, বেগম তাহমিদা আহমদ, আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ ও ইসি সচিব আখতার আহমেদ।

জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদের নেতৃত্বে প্রতিনিধিত্ব করেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য জসিম উদ্দিন সরকার এবং আইনজীবী শিশির মনির।