ঢাকা ০২:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

রামপাল কেন্দ্রে দুই ইউনিটে বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড

  • আপডেট সময় : ০৫:২৯:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫ বার পড়া হয়েছে

ছবি সংগৃহীত

বাগেরহাট প্রতিনিধি: বাগেরহাটে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। আগস্ট মাসে কেন্দ্রটি ৭৭১.৭০ মিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে, যা ৭৮.৫৮% প্ল্যান্ট লোড ফ্যাক্টর (PLF) অর্জিত হয়েছে।

এটি দেশের মোট ১০ হাজার ১০০ মিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৭.১৫% অবদান। গত তিন মাস ধরে প্ল্যান্টটি ধারাবাহিকভাবে প্রতি মাসে ৬০০ মিলিয়ন ইউনিটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে, যার মোট উৎপাদন দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৬.৪ মিলিয়ন ইউনিট। মঙ্গলবার (০২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বাংলাদেশ-ভারত ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেডের উপ-মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) আনোয়ারুল আজিম এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানান।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশ ও ভারতের মৈত্রীর প্রতীক এই বিদ্যুৎকেন্দ্র আমদানিকৃত কয়লার ওপর নির্ভরশীল হলেও আল্ট্রা-সুপারক্রিটিক্যালপ্রযুক্তি ব্যবহার করছে এবং আধুনিক পরিবেশ সুরক্ষা ব্যবস্থা—ফ্লু-গ্যাস ডি-সালফারাইজেশন, উন্নত ইলেক্ট্রোস্ট্যাটিক প্রিসিপিটেটর, ২৭৫ মিটার উচ্চতা সম্পন্ন চিমনি, ক্লোজড-সাইকেল কুলিং এবং জিরো লিকুইড ডিসচার্জ সিস্টেম—যা পরিচ্ছন্ন ও নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ নিশ্চিত করছে।

স্থিতিশীল ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে এই কেন্দ্র শিল্পোন্নয়ন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি ও জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা শক্তিশালীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। মৈত্রী বিদ্যুৎকেন্দ্র আজ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়নের এক ভিত্তি স্তম্ভ।

এসি/আপ্র/০২/০৯/২০২৫

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে পরিবারভিত্তিক ব্যবসা

রামপাল কেন্দ্রে দুই ইউনিটে বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড

আপডেট সময় : ০৫:২৯:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বাগেরহাট প্রতিনিধি: বাগেরহাটে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। আগস্ট মাসে কেন্দ্রটি ৭৭১.৭০ মিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে, যা ৭৮.৫৮% প্ল্যান্ট লোড ফ্যাক্টর (PLF) অর্জিত হয়েছে।

এটি দেশের মোট ১০ হাজার ১০০ মিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৭.১৫% অবদান। গত তিন মাস ধরে প্ল্যান্টটি ধারাবাহিকভাবে প্রতি মাসে ৬০০ মিলিয়ন ইউনিটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে, যার মোট উৎপাদন দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৬.৪ মিলিয়ন ইউনিট। মঙ্গলবার (০২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বাংলাদেশ-ভারত ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেডের উপ-মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) আনোয়ারুল আজিম এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানান।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশ ও ভারতের মৈত্রীর প্রতীক এই বিদ্যুৎকেন্দ্র আমদানিকৃত কয়লার ওপর নির্ভরশীল হলেও আল্ট্রা-সুপারক্রিটিক্যালপ্রযুক্তি ব্যবহার করছে এবং আধুনিক পরিবেশ সুরক্ষা ব্যবস্থা—ফ্লু-গ্যাস ডি-সালফারাইজেশন, উন্নত ইলেক্ট্রোস্ট্যাটিক প্রিসিপিটেটর, ২৭৫ মিটার উচ্চতা সম্পন্ন চিমনি, ক্লোজড-সাইকেল কুলিং এবং জিরো লিকুইড ডিসচার্জ সিস্টেম—যা পরিচ্ছন্ন ও নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ নিশ্চিত করছে।

স্থিতিশীল ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে এই কেন্দ্র শিল্পোন্নয়ন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি ও জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা শক্তিশালীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। মৈত্রী বিদ্যুৎকেন্দ্র আজ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়নের এক ভিত্তি স্তম্ভ।

এসি/আপ্র/০২/০৯/২০২৫