ঢাকা ০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

রাজ্যসভা থেকে পদত্যাগ করলেন তৃণমূল সাংসদ অর্পিতা ঘোষ

  • আপডেট সময় : ১১:১৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ৮৪ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রাজ্যসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ অর্পিতা ঘোষ। গত বুধবার রাজ্যসভার চেয়ারম্যান ভেঙ্ককাইয়া নাইডুর কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। সেদিনই রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন।
নাট্যকর্মী হিসেবে পশ্চিমবঙ্গজুড়ে পরিচিতি রয়েছে অর্পিতা ঘোষের। ২০১৪ সালে দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট আসন থেকে তৃণমূলের সাংসদ হন তিনি। পরে ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল থেকে মনোনয়ন পান অর্পিতা। ওই নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের কাছে পরাজিত হন তিনি। লোকসভা নির্বাচনে পরাজয়ের পর তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অর্পিতা ঘোষকে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তৃণমূলের সভাপতির দায়িত্ব দেন। গত বছরের এপ্রিলে এসে অর্পিতাকে রাজ্যসভার সাংসদ করা হয়। এদিকে পদত্যাগের কারণ উল্লেখ করেননি অর্পিতা ঘোষ। তবে মমতার নির্দেশে তিনি এমনটি করেন বলে গুঞ্জন উঠেছে। বলা হচ্ছে, অর্পিতার শূন্যপদে অন্য কাউকে বসাতে চাইছেন মমতা। এ নিয়ে অর্পিতা ঘোষ বলেন, এখন থেকে তিনি সংগঠনের কাজে নিজেকে বেশি যুক্ত করবেন।
ইতিমধ্যে রাজ্যসভায় অর্পিতার শূন্য আসনে কাকে মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে, তা নিয়ে খবর ছড়াচ্ছে রাজনৈতিক মহলে। অনেকেই মনে করছেন, বিজেপি থেকে তৃণমূলে যোগ দেওয়া সাবেক সাংসদ ও মন্ত্রী যশোবন্ত সিনহা অথবা পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুনাল ঘোষ মনোনয়ন পেতে পারেন। তালিকায় আছে পশ্চিমবঙ্গের সদ্য পদত্যাগী অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্তেরও।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

রাজ্যসভা থেকে পদত্যাগ করলেন তৃণমূল সাংসদ অর্পিতা ঘোষ

আপডেট সময় : ১১:১৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রাজ্যসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ অর্পিতা ঘোষ। গত বুধবার রাজ্যসভার চেয়ারম্যান ভেঙ্ককাইয়া নাইডুর কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। সেদিনই রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন।
নাট্যকর্মী হিসেবে পশ্চিমবঙ্গজুড়ে পরিচিতি রয়েছে অর্পিতা ঘোষের। ২০১৪ সালে দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট আসন থেকে তৃণমূলের সাংসদ হন তিনি। পরে ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল থেকে মনোনয়ন পান অর্পিতা। ওই নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের কাছে পরাজিত হন তিনি। লোকসভা নির্বাচনে পরাজয়ের পর তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অর্পিতা ঘোষকে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তৃণমূলের সভাপতির দায়িত্ব দেন। গত বছরের এপ্রিলে এসে অর্পিতাকে রাজ্যসভার সাংসদ করা হয়। এদিকে পদত্যাগের কারণ উল্লেখ করেননি অর্পিতা ঘোষ। তবে মমতার নির্দেশে তিনি এমনটি করেন বলে গুঞ্জন উঠেছে। বলা হচ্ছে, অর্পিতার শূন্যপদে অন্য কাউকে বসাতে চাইছেন মমতা। এ নিয়ে অর্পিতা ঘোষ বলেন, এখন থেকে তিনি সংগঠনের কাজে নিজেকে বেশি যুক্ত করবেন।
ইতিমধ্যে রাজ্যসভায় অর্পিতার শূন্য আসনে কাকে মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে, তা নিয়ে খবর ছড়াচ্ছে রাজনৈতিক মহলে। অনেকেই মনে করছেন, বিজেপি থেকে তৃণমূলে যোগ দেওয়া সাবেক সাংসদ ও মন্ত্রী যশোবন্ত সিনহা অথবা পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুনাল ঘোষ মনোনয়ন পেতে পারেন। তালিকায় আছে পশ্চিমবঙ্গের সদ্য পদত্যাগী অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্তেরও।