ঢাকা ০৪:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫

যে কৌশল রপ্ত করলে কিবোর্ডে ঝড় ওঠাতে পারবেন আপনিও

  • আপডেট সময় : ১১:০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৩
  • ১০৬ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : আজকাল কম বেশি প্রায় সবার ঘরেই কম্পিউটার আছে। তবে দীর্ঘদিন ধরে কম্পিউটার ব্যবহার করলেও টাইপিংয়ে খুব একটা মনোযোগ দেওয়া হয়ে ওঠেনি। যার কারণে টাইপিং স্পিড খুব কম হওয়ায় দ্রুতগতির কোনো কাজ করতে গিয়ে অনেক বেশি সময় লেগে যায়। কিংবা দেখা যায়, টাইপ করতে গিয়ে কিবোর্ডের দিকে না তাকালে ঠিকমতো অক্ষরই খুঁজে পান না। এমন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রপ্ত করতে পারেন বেশ কিছু অসাধারণ কৌশল।
চলুন দেখে নেওয়া যাক, কীভাবে দ্রুত গতিতে টাইপ করার কৌশল রপ্ত করতে পারেন, ঝড় তুলতে পারেন কিবোর্ডে।
কিবোর্ডে আঙুল রাখার পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনি আপনার কিবোর্ড স্পিড বাড়াতে পারেন অনায়াসে। মূলত, এ পদ্ধতির ওপর টাইপিং স্পিড সিংহভাগ নির্ভর করে। টাইপ করার জন্য কোন আঙুল দিয়ে কোন অক্ষর লিখবেন তা সবার আগে জানা প্রয়োজন। আপনি যদি প্রতিটি অক্ষরের জন্য এক বা একাধিক আঙুল ব্যবহার করেন তবে টাইপ করতে বেশ দেরি হবে। তাই কিবোর্ডের প্রতিটি অক্ষরের ওপর নির্দিষ্ট আঙুল রেখে টাইপের অভ্যাস করলে ধীরে ধীরে বাড়বে গতি।
শুরুতেই কিবোর্ডে দুটি হাতের অবস্থান এমনভাবে রাখতে হবে যেন আপনার দুই বৃদ্ধাঙ্গুলি স্পেস বারের ঠিক মাঝখানে থাকে। কিবোর্ডের অক্ষরগুলিকে মোট তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে। কিউ (ছ) থেকে, এ (অ) থেকে ও তৃতীয় জেড (ত) থেকে তিনটি সারিতে। তিনটি সারির জন্যই আলাদা আলাদা আঙুলের ব্যবহার করতে জানতে হবে হবে।
কোন আঙুল কোন অক্ষরে ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করতে হবে?
বাঁ হাতের কনিষ্ঠা আঙুল দ্বিতীয় সারির এ (অ)-এর ওপর
অনামিকা এস (ঝ)-এর ওপর
মধ্যমা ডি (উ)-এর ওপর
তর্জনী এফ (ঋ)-এর ওপর
তর্জনী দিয়ে জি (এ) অক্ষরও টাইপ করতে হবে

ডান হাতের কনিষ্ঠ আঙুল সেমিকোলনের ওপর (;)
অনামিকা এল (খ)-এর ওপর
মধ্যমা কে (ক)-এর ওপর
তর্জনী জে (ঔ)-এর ওপর
তর্জনী দিয়ে এইচ (ঐ) অক্ষর টাইপ করতে হবে
উপরের এ নির্দেশনাগুলো মেনে নিয়মিত টাইপ করেই দেখুন, ধীরে ধীরে কীভাবে স্পিড বাড়ে। একটা সময় এমন হবে, আপনি কাজ করছেন আর টাইপরাইটারের মতো দারুণ শব্দ হচ্ছে কিবোর্ডে। নিজের সমৃদ্ধরূপ দেখতে নিজের কাছেই তখন একটা ভালো লাগা কাজ করবে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

যে কৌশল রপ্ত করলে কিবোর্ডে ঝড় ওঠাতে পারবেন আপনিও

আপডেট সময় : ১১:০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৩

প্রযুক্তি ডেস্ক : আজকাল কম বেশি প্রায় সবার ঘরেই কম্পিউটার আছে। তবে দীর্ঘদিন ধরে কম্পিউটার ব্যবহার করলেও টাইপিংয়ে খুব একটা মনোযোগ দেওয়া হয়ে ওঠেনি। যার কারণে টাইপিং স্পিড খুব কম হওয়ায় দ্রুতগতির কোনো কাজ করতে গিয়ে অনেক বেশি সময় লেগে যায়। কিংবা দেখা যায়, টাইপ করতে গিয়ে কিবোর্ডের দিকে না তাকালে ঠিকমতো অক্ষরই খুঁজে পান না। এমন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রপ্ত করতে পারেন বেশ কিছু অসাধারণ কৌশল।
চলুন দেখে নেওয়া যাক, কীভাবে দ্রুত গতিতে টাইপ করার কৌশল রপ্ত করতে পারেন, ঝড় তুলতে পারেন কিবোর্ডে।
কিবোর্ডে আঙুল রাখার পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনি আপনার কিবোর্ড স্পিড বাড়াতে পারেন অনায়াসে। মূলত, এ পদ্ধতির ওপর টাইপিং স্পিড সিংহভাগ নির্ভর করে। টাইপ করার জন্য কোন আঙুল দিয়ে কোন অক্ষর লিখবেন তা সবার আগে জানা প্রয়োজন। আপনি যদি প্রতিটি অক্ষরের জন্য এক বা একাধিক আঙুল ব্যবহার করেন তবে টাইপ করতে বেশ দেরি হবে। তাই কিবোর্ডের প্রতিটি অক্ষরের ওপর নির্দিষ্ট আঙুল রেখে টাইপের অভ্যাস করলে ধীরে ধীরে বাড়বে গতি।
শুরুতেই কিবোর্ডে দুটি হাতের অবস্থান এমনভাবে রাখতে হবে যেন আপনার দুই বৃদ্ধাঙ্গুলি স্পেস বারের ঠিক মাঝখানে থাকে। কিবোর্ডের অক্ষরগুলিকে মোট তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে। কিউ (ছ) থেকে, এ (অ) থেকে ও তৃতীয় জেড (ত) থেকে তিনটি সারিতে। তিনটি সারির জন্যই আলাদা আলাদা আঙুলের ব্যবহার করতে জানতে হবে হবে।
কোন আঙুল কোন অক্ষরে ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করতে হবে?
বাঁ হাতের কনিষ্ঠা আঙুল দ্বিতীয় সারির এ (অ)-এর ওপর
অনামিকা এস (ঝ)-এর ওপর
মধ্যমা ডি (উ)-এর ওপর
তর্জনী এফ (ঋ)-এর ওপর
তর্জনী দিয়ে জি (এ) অক্ষরও টাইপ করতে হবে

ডান হাতের কনিষ্ঠ আঙুল সেমিকোলনের ওপর (;)
অনামিকা এল (খ)-এর ওপর
মধ্যমা কে (ক)-এর ওপর
তর্জনী জে (ঔ)-এর ওপর
তর্জনী দিয়ে এইচ (ঐ) অক্ষর টাইপ করতে হবে
উপরের এ নির্দেশনাগুলো মেনে নিয়মিত টাইপ করেই দেখুন, ধীরে ধীরে কীভাবে স্পিড বাড়ে। একটা সময় এমন হবে, আপনি কাজ করছেন আর টাইপরাইটারের মতো দারুণ শব্দ হচ্ছে কিবোর্ডে। নিজের সমৃদ্ধরূপ দেখতে নিজের কাছেই তখন একটা ভালো লাগা কাজ করবে।