ঢাকা ০৪:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫

যেসব ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ডায়াবেটিস

  • আপডেট সময় : ১১:৩৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ জানুয়ারী ২০২২
  • ৭৯ বার পড়া হয়েছে

লাইফস্টাইল ডেস্ক : করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া বিশেষভাবে জরুরি হয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, শরীরে যদি ডায়াবেটিস, ক্যানসার, রক্তচাপের সমস্যার মতো অসুখ আগে থেকেই বাসা বেঁধে থাকে, তাহলে করোনায় সক্রমণের ঝুঁকি বাড়তে পারে। তাই স্বাস্থ্যের কথা ভেবে লাইফস্টাইল এবং খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দিতে হবে। নিয়মিত এমন কিছু খাদ্য রোজকার তালিকায় রাখা দরকার, যাতে যাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, তা পরিবর্তীতেও নিয়ন্ত্রণে রাখা থাকে। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে রোজকার খাবারের তালিকায় বেশ কিছু ফল রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। জেনে নেওয়া যাক কোন কোন ফল নিয়মিত খাবেন। শীতকালে বাজারে খুব সহজেই কমলালেবু পাওয়া যায়। রোজ কমলালেবু খেলে যেমন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে, তেমনই ত্বকের ঔজ্জ্বল্যতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে কমলালেবু। অনেকেই ব্রেকফাস্টে বেরি খেয়ে থাকেন। ওটস কিংবা কর্ন ফ্লেকসের সঙ্গে নিয়মিত বেরি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। এছাড়াও নিয়মিত বেরি খেলে ঘুমও ভালো হয়। প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে অনেক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। অনেক রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে আপেল। রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে আপেল। এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। বিভিন্ন কারণে তাই স্বাস্থ্যের উপকারে রোজকার তালিকায় আপেল রাখার পরামর্শ তাদের।
ডায়াবেটিস রোগীদের একটি বড় সমস্যা হল কোষ্ঠকাঠিন্য। পেয়ারার মধ্যে প্রচুর ফাইবার থাকে। এই ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য কম করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি রোগীকে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের হাত থেকে রক্ষা করে। পেঁপের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি খুবই উপকারী। রক্তে গ্রুকোজের মাত্র বেড়ে গেলে রোগীর হার্ট, নার্ভের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। নিয়মিত পেঁপে খেলে তা কিছুটা রুখে দেওয়া যায়। ডায়াবেটিসে জাম বিশেষ উপকারী। জামের মধ্যে থাকা একটি বিশেষ উপাদান খাবারের স্টার্চকে ভেঙে দেয়। ফলে রক্তে সুগারের মাত্রা ঠিক থাকে। সুগার রোগীদের ঘনঘন প্রস্রাব ও তৃষ্ণার প্রবণতা অনেকটাই কমিয়ে দেয়।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

যেসব ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ডায়াবেটিস

আপডেট সময় : ১১:৩৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ জানুয়ারী ২০২২

লাইফস্টাইল ডেস্ক : করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া বিশেষভাবে জরুরি হয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, শরীরে যদি ডায়াবেটিস, ক্যানসার, রক্তচাপের সমস্যার মতো অসুখ আগে থেকেই বাসা বেঁধে থাকে, তাহলে করোনায় সক্রমণের ঝুঁকি বাড়তে পারে। তাই স্বাস্থ্যের কথা ভেবে লাইফস্টাইল এবং খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দিতে হবে। নিয়মিত এমন কিছু খাদ্য রোজকার তালিকায় রাখা দরকার, যাতে যাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, তা পরিবর্তীতেও নিয়ন্ত্রণে রাখা থাকে। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে রোজকার খাবারের তালিকায় বেশ কিছু ফল রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। জেনে নেওয়া যাক কোন কোন ফল নিয়মিত খাবেন। শীতকালে বাজারে খুব সহজেই কমলালেবু পাওয়া যায়। রোজ কমলালেবু খেলে যেমন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে, তেমনই ত্বকের ঔজ্জ্বল্যতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে কমলালেবু। অনেকেই ব্রেকফাস্টে বেরি খেয়ে থাকেন। ওটস কিংবা কর্ন ফ্লেকসের সঙ্গে নিয়মিত বেরি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। এছাড়াও নিয়মিত বেরি খেলে ঘুমও ভালো হয়। প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে অনেক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। অনেক রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে আপেল। রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে আপেল। এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। বিভিন্ন কারণে তাই স্বাস্থ্যের উপকারে রোজকার তালিকায় আপেল রাখার পরামর্শ তাদের।
ডায়াবেটিস রোগীদের একটি বড় সমস্যা হল কোষ্ঠকাঠিন্য। পেয়ারার মধ্যে প্রচুর ফাইবার থাকে। এই ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য কম করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি রোগীকে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের হাত থেকে রক্ষা করে। পেঁপের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি খুবই উপকারী। রক্তে গ্রুকোজের মাত্র বেড়ে গেলে রোগীর হার্ট, নার্ভের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। নিয়মিত পেঁপে খেলে তা কিছুটা রুখে দেওয়া যায়। ডায়াবেটিসে জাম বিশেষ উপকারী। জামের মধ্যে থাকা একটি বিশেষ উপাদান খাবারের স্টার্চকে ভেঙে দেয়। ফলে রক্তে সুগারের মাত্রা ঠিক থাকে। সুগার রোগীদের ঘনঘন প্রস্রাব ও তৃষ্ণার প্রবণতা অনেকটাই কমিয়ে দেয়।