ঢাকা ০৯:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৪ মে ২০২৫

যানজট নিরসনে কাজ করবে সরকারের ৪ সংস্থা

  • আপডেট সময় : ০৭:৩৩:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫
  • ১৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন এলাকার যানজট নিরসনের ডিএনসিসির সঙ্গে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি), রাজউক ও এমআরটি কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
শনিবার (৩ মে) প্রগতি সরণির বিকল্প জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে (৩০০ ফিট সড়ক) এর ২য় ইউটার্ন থেকে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, আফতাব নগর হয়ে রামপুরা পর্যন্ত তিনটি করিডোর খোলার বিষয়ে সরজমিন পরিদর্শনকালে প্রশাসক এসব কথা বলেন। এসময় তিনি আরো বলেন, এই তিনটি করিডোর যদি খুলে দেয়া যায় তাহলে প্রগতি সরণি এলাকার যানজট কমে যাবে তা ছাড়া আসে পাশের এলাকার যানজটও সহনীয় মাত্রায় থাকবে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বসুন্ধরা, স্বদেশ ও অন্যান্য যেসব হাউজিং প্রকল্প আছে তাদের সাথে আমাদের কথা হয়েছে তারাও তাদের জায়গা থেকে সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আরিফুর রহমান সহ অন্যান্য সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ।
উল্লেখ্য, প্রগতি সরণির বিভিন্ন বেশ কয়েকটি পয়েন্টে মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজ চলমান থাকায় আসে পাশের এলাকাগুলোতে অসহনীয় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে ফলে জনদুর্ভোগ বাড়ছে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য কিছু ডাইভারশন রাস্তা ও সার্ভিস লেন প্রস্তুতের বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

যানজট নিরসনে কাজ করবে সরকারের ৪ সংস্থা

আপডেট সময় : ০৭:৩৩:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন এলাকার যানজট নিরসনের ডিএনসিসির সঙ্গে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি), রাজউক ও এমআরটি কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
শনিবার (৩ মে) প্রগতি সরণির বিকল্প জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে (৩০০ ফিট সড়ক) এর ২য় ইউটার্ন থেকে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, আফতাব নগর হয়ে রামপুরা পর্যন্ত তিনটি করিডোর খোলার বিষয়ে সরজমিন পরিদর্শনকালে প্রশাসক এসব কথা বলেন। এসময় তিনি আরো বলেন, এই তিনটি করিডোর যদি খুলে দেয়া যায় তাহলে প্রগতি সরণি এলাকার যানজট কমে যাবে তা ছাড়া আসে পাশের এলাকার যানজটও সহনীয় মাত্রায় থাকবে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বসুন্ধরা, স্বদেশ ও অন্যান্য যেসব হাউজিং প্রকল্প আছে তাদের সাথে আমাদের কথা হয়েছে তারাও তাদের জায়গা থেকে সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আরিফুর রহমান সহ অন্যান্য সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ।
উল্লেখ্য, প্রগতি সরণির বিভিন্ন বেশ কয়েকটি পয়েন্টে মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজ চলমান থাকায় আসে পাশের এলাকাগুলোতে অসহনীয় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে ফলে জনদুর্ভোগ বাড়ছে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য কিছু ডাইভারশন রাস্তা ও সার্ভিস লেন প্রস্তুতের বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক।