ঢাকা ০৪:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫

মোনার্ক হোল্ডিংসকে সেরা ট্রেক করতে চান সাদিয়া

  • আপডেট সময় : ০২:৫৯:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ অক্টোবর ২০২১
  • ১৫৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) যে ৫২টি ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট (ট্রেক) দিয়েছে, তার একটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি)
কাজী সাদিয়া হাসান। আইন বিষয়ে অধ্যয়নকালেই যুক্ত হন শেয়ার ব্যবসায়। এরই মধ্যে শেয়ারবাজারে পার করেছেন নয় বছর। দেশের মধ্যে কোনো ট্রেকের এমডি হওয়া তিনিই প্রথম নারী। ট্রেক হলো শেয়ারবাজারে লেনদেনের মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান। যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারের লেনদেন করেন। এ হিসেবে ট্রাক অনেকটাই ব্রোকার হাউজের মতো। তবে ট্রেকের মালিকরা ব্রোকারেজ হাউজের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের শেয়ার পাবেন না। প্রথম নারী হিসেবে কোনো ট্রেকের এমডি হওয়ার গৌরব অর্জন করা সাদিয়ার স্বপ্ন এখন মোনার্ক হোল্ডিংসকে দেশসেরা ট্রেকে পরিণত করা। শেয়ার ব্যবসার মাধ্যমে নিজের পোর্টফোলিও বড় করেই থেমে থাকেননি এই সাহসী নারী। একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী থেকে এখন তিনি উদ্যোক্তায় পরিণত হয়েছেন। ডিএসইর পাশাপাশি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) থেকেও ট্রেকের সনদ পেয়েছে সাদিয়ার প্রতিষ্ঠান মোনার্ক হোল্ডিংস।
অন্যের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শেয়ার লেনদেন করা এই নারী উদ্যোক্তা এখন স্বপ্ন দেখছেন ভবিষ্যতে তার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে হাজার হাজার বিনিয়োগকারী শেয়ার লেনদেন করবেন। এজন্য ট্রেকের কার্যক্রম শুরু করতে সব প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সাদিয়া বলেন, আমরা ডিএসই ও সিএসই থেকে ট্রেকের সনদ পেয়েছি। এখন আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করা বাকি। এ লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। ইচ্ছা আছে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ট্রেকের কার্যক্রম শুরু করা। সাদিয়া বলেন, আমি সৌভাগ্যবান, কারণ আমাদের ট্রেকের সঙ্গে বিশ্বসেরা ক্রিকেট অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান আছেন। বর্তমান শেয়ারবাজার পরিস্থিতি সম্পর্কে সাদিয়া বলেন, বাজারে বুদ্ধি করে বিনিয়োগ করতে পারলে ভালো মুনাফা করা সম্ভব। ‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বর্তমান নেতৃত্ব শেয়ারবাজারকে গতিশীল করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। যার সুফলও পাওয়া যাচ্ছে। একসময় ডিএসইতে দৈনিক ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকার লেনদেন হতো, এখন নিয়মিতই দুই হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হচ্ছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রায়ের পর দেশজুড়ে আন্দোলনের ডাক ইমরান খানের

মোনার্ক হোল্ডিংসকে সেরা ট্রেক করতে চান সাদিয়া

আপডেট সময় : ০২:৫৯:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ অক্টোবর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) যে ৫২টি ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট (ট্রেক) দিয়েছে, তার একটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি)
কাজী সাদিয়া হাসান। আইন বিষয়ে অধ্যয়নকালেই যুক্ত হন শেয়ার ব্যবসায়। এরই মধ্যে শেয়ারবাজারে পার করেছেন নয় বছর। দেশের মধ্যে কোনো ট্রেকের এমডি হওয়া তিনিই প্রথম নারী। ট্রেক হলো শেয়ারবাজারে লেনদেনের মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান। যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারের লেনদেন করেন। এ হিসেবে ট্রাক অনেকটাই ব্রোকার হাউজের মতো। তবে ট্রেকের মালিকরা ব্রোকারেজ হাউজের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের শেয়ার পাবেন না। প্রথম নারী হিসেবে কোনো ট্রেকের এমডি হওয়ার গৌরব অর্জন করা সাদিয়ার স্বপ্ন এখন মোনার্ক হোল্ডিংসকে দেশসেরা ট্রেকে পরিণত করা। শেয়ার ব্যবসার মাধ্যমে নিজের পোর্টফোলিও বড় করেই থেমে থাকেননি এই সাহসী নারী। একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী থেকে এখন তিনি উদ্যোক্তায় পরিণত হয়েছেন। ডিএসইর পাশাপাশি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) থেকেও ট্রেকের সনদ পেয়েছে সাদিয়ার প্রতিষ্ঠান মোনার্ক হোল্ডিংস।
অন্যের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শেয়ার লেনদেন করা এই নারী উদ্যোক্তা এখন স্বপ্ন দেখছেন ভবিষ্যতে তার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে হাজার হাজার বিনিয়োগকারী শেয়ার লেনদেন করবেন। এজন্য ট্রেকের কার্যক্রম শুরু করতে সব প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সাদিয়া বলেন, আমরা ডিএসই ও সিএসই থেকে ট্রেকের সনদ পেয়েছি। এখন আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করা বাকি। এ লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। ইচ্ছা আছে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ট্রেকের কার্যক্রম শুরু করা। সাদিয়া বলেন, আমি সৌভাগ্যবান, কারণ আমাদের ট্রেকের সঙ্গে বিশ্বসেরা ক্রিকেট অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান আছেন। বর্তমান শেয়ারবাজার পরিস্থিতি সম্পর্কে সাদিয়া বলেন, বাজারে বুদ্ধি করে বিনিয়োগ করতে পারলে ভালো মুনাফা করা সম্ভব। ‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বর্তমান নেতৃত্ব শেয়ারবাজারকে গতিশীল করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। যার সুফলও পাওয়া যাচ্ছে। একসময় ডিএসইতে দৈনিক ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকার লেনদেন হতো, এখন নিয়মিতই দুই হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হচ্ছে।