ঢাকা ০৫:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫

‘মেঘনা কন্যা’ এবার দেশজুড়ে শিল্পকলায়

  • আপডেট সময় : ১২:০৯:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
  • ৮৭ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক: গ্রাম ও শহরের দুই নারীর শেকল ভাঙার গল্প এবং নারীপাচারকে কেন্দ্র করে তৈরি সিনেমা ‘মেঘনা কন্যা’ এবার প্রদর্শিত হবে জেলায় জেলায় শিল্পকলা একাডেমিতে। ফুয়াদ চৌধুরীর পরিচালনায় পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছে আজাদ ফিল্মস এবং এস জে মোশনস পিকচার্স। ঈদ উপলক্ষে সিনেমাটি স্টার সিনেপ্লেক্সসহ প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। নির্মাতা ফুয়াদ চৌধুরী বলেন, “মেঘনা কন্যা বাংলাদেশের নারীপাচারকে কেন্দ্র করে সত্যকাহিনী অবলম্বনে নির্মিত সিনেমা।” সারাদেশের বিভিন্ন শিল্পকলায় ‘মেঘনা কন্যা’ প্রদর্শনের ব্যাপারে তিনি বলেন, ” এটি শুধু ঢাকা নয়, ঢাকার বাইরেও দেখানো প্রয়োজন। নারীপাচার রোধে দেশব্যাপী সচেতনতা তৈরি ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। আমার ধারণা মেঘনা কন্যা দর্শকদের বিনোদনের পাশাপাশি সচেতন করতেও ভূমিকা রাখবে।” চলচ্চিত্রটি নির্মাণ সহযোগিতায় আছে সুইজারল্যান্ড এবং টেলিভিশন পার্টনার দীপ্ত টিভি। সিনেমার বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজী নওশাবা আহমেদ, ফজলুর রহমান বাবু, শতাব্দী ওয়াদুদ, সেমন্তি দাস সৌমি, সাজ্জাদ হোসেইনসহ অনেকে। আর গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিনেত্রী জয়শ্রী কর জয়া, তার চরিত্রের নাম রেনুবালা।
জয়শ্রী কর জয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এই সিনেমায় আমার চরিত্রের নাম রেনুবালা। এটা একটু নেতিবাচক চরিত্র, খল চরিত্র বলা যায়। এই সিনেমায় থিয়েটারের অনেক শিল্পী কাজ করেছেন। অভিনয় দেখে মুগ্ধ হবেন দর্শক। “সিনেমাটির গল্প যেহেতু নারী পাচার এবং বর্ডার এলাকার গল্প। আমি মনে করি সিনেমাটি জেলা শহরে, বিশেষ করে বর্ডার এলাকাগুলোতে দেখানো উচিত। জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে এই সিনেমার প্রদর্শন হবে জেনে ভালো লাগছে।” সিনেমায় সংগীতায়োজনে রয়েছেন চিরকুট ব্যান্ডের ভোকালিস্ট শারমিন সুলতানা সুমি। চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন ফাহমিদুর রহমান এবং আহমেদ খান হীরক। গত ৮ মার্চ নারী দিবসে এসেছে সিনেমাটির টিজার। এক মিনিট সাত সেকেন্ডের টিজারে নিষিদ্ধপল্লীর অন্ধকার জগতের মানুষদের পাশাপাশি আছে শহুরে নারীর অসহায়ত্বের গল্পের ইঙ্গিতও।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

গভীর সংস্কার না করলে স্বৈরাচার ফিরে আসবে

‘মেঘনা কন্যা’ এবার দেশজুড়ে শিল্পকলায়

আপডেট সময় : ১২:০৯:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪

বিনোদন ডেস্ক: গ্রাম ও শহরের দুই নারীর শেকল ভাঙার গল্প এবং নারীপাচারকে কেন্দ্র করে তৈরি সিনেমা ‘মেঘনা কন্যা’ এবার প্রদর্শিত হবে জেলায় জেলায় শিল্পকলা একাডেমিতে। ফুয়াদ চৌধুরীর পরিচালনায় পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছে আজাদ ফিল্মস এবং এস জে মোশনস পিকচার্স। ঈদ উপলক্ষে সিনেমাটি স্টার সিনেপ্লেক্সসহ প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। নির্মাতা ফুয়াদ চৌধুরী বলেন, “মেঘনা কন্যা বাংলাদেশের নারীপাচারকে কেন্দ্র করে সত্যকাহিনী অবলম্বনে নির্মিত সিনেমা।” সারাদেশের বিভিন্ন শিল্পকলায় ‘মেঘনা কন্যা’ প্রদর্শনের ব্যাপারে তিনি বলেন, ” এটি শুধু ঢাকা নয়, ঢাকার বাইরেও দেখানো প্রয়োজন। নারীপাচার রোধে দেশব্যাপী সচেতনতা তৈরি ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। আমার ধারণা মেঘনা কন্যা দর্শকদের বিনোদনের পাশাপাশি সচেতন করতেও ভূমিকা রাখবে।” চলচ্চিত্রটি নির্মাণ সহযোগিতায় আছে সুইজারল্যান্ড এবং টেলিভিশন পার্টনার দীপ্ত টিভি। সিনেমার বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজী নওশাবা আহমেদ, ফজলুর রহমান বাবু, শতাব্দী ওয়াদুদ, সেমন্তি দাস সৌমি, সাজ্জাদ হোসেইনসহ অনেকে। আর গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিনেত্রী জয়শ্রী কর জয়া, তার চরিত্রের নাম রেনুবালা।
জয়শ্রী কর জয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এই সিনেমায় আমার চরিত্রের নাম রেনুবালা। এটা একটু নেতিবাচক চরিত্র, খল চরিত্র বলা যায়। এই সিনেমায় থিয়েটারের অনেক শিল্পী কাজ করেছেন। অভিনয় দেখে মুগ্ধ হবেন দর্শক। “সিনেমাটির গল্প যেহেতু নারী পাচার এবং বর্ডার এলাকার গল্প। আমি মনে করি সিনেমাটি জেলা শহরে, বিশেষ করে বর্ডার এলাকাগুলোতে দেখানো উচিত। জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে এই সিনেমার প্রদর্শন হবে জেনে ভালো লাগছে।” সিনেমায় সংগীতায়োজনে রয়েছেন চিরকুট ব্যান্ডের ভোকালিস্ট শারমিন সুলতানা সুমি। চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন ফাহমিদুর রহমান এবং আহমেদ খান হীরক। গত ৮ মার্চ নারী দিবসে এসেছে সিনেমাটির টিজার। এক মিনিট সাত সেকেন্ডের টিজারে নিষিদ্ধপল্লীর অন্ধকার জগতের মানুষদের পাশাপাশি আছে শহুরে নারীর অসহায়ত্বের গল্পের ইঙ্গিতও।