ঢাকা ০৫:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫

মুশফিককে টপকে মে মাসের সেরা ম্যাথিউস

  • আপডেট সময় : ১০:২৬:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ জুন ২০২২
  • ৮৫ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া ডেস্ক : আইসিসির মাস সেরার লড়াইয়ে প্রথমবার জায়গা পেয়েই বাজিমাত করলেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। মে মাসে বাংলাদেশ সফরে দুই টেস্টেই সেঞ্চুরি উপহার দিয়ে শ্রীলঙ্কান এই অলরাউন্ডার জিতে নিলেন ‘আইসিসি প্লেয়ার অব দা মান্থ’ স্বীকৃতি। দেশটির প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে এই সম্মান পেলেন তিনি। গত মাসের সেরা পুরুষ ও নারী ক্রিকেটারের নাম সোমবার প্রকাশ করে বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্তা সংস্থা। সতীর্থ বিসমাহ মারুফ ও জার্সির ট্রিনিটি স্মিথকে হারিয়ে মেয়েদের সেরা নির্বাচিত হয়েছেন পাকিস্তানের তুবা হাসান। গত বছরের মে মাসের সেরা হওয়া মুশফিকুর রহিম এবার লঙ্কানদের বিপক্ষে ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়ে দ্বিতীয়বারের মতো সেরার সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নেন। ঘরের মাঠে দুই টেস্টে বাংলাদেশের অভিজ্ঞ এই ব্যাটসম্যানও করেন দুটি সেঞ্চুরি। ছেলেদের তালিকায় আরেকজন ছিলেন লঙ্কান পেসার আসিথা ফার্নান্দো। বাংলাদেশের বিপক্ষে দলকে সিরিজ জেতানোয় সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখে সিরিজ সেরা হয়েছিলেন ম্যাথিউস। এবার পেলেন আইসিসির সেরার পুরস্কার। চট্টগ্রামে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে তার চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞায় গড়া ১৯৯ রানের ইনিংসের সুবাদেই চারশর কাছে যেতে পারে শ্রীলঙ্কা। আর মিরপুরে দ্বিতীয় টেস্টে খেলেন অপরাজিত ১৪৫ রানের ইনিংস। সিরিজে ১৭২ গড়ে সর্বোচ্চ ৩৪৪ রান আসে ম্যাথিউসের ব্যাট থেকে। নারী ক্রিকেটে গত মাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে বল হাতে নিজেকে মেলে ধরে আইসিসির মাস সেরার লড়াইয়ে প্রথমবার জায়গা করে নেন তুবা। তিন ম্যাচের সিরিজে প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করায় বড় অবদান ছিল পাকিস্তানের এই লেগ স্পিনারের। ওভারপ্রতি ৩.৬৬ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেন তিনি। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে আইসিসি মাস সেরা ক্রিকেটারের স্বীকৃতি দেওয়া শুরু করে। আইসিসির ভোটিং একাডেমি ও ক্রিকেট সমর্থকদের যৌথ ভোটে নির্বাচন করা হয় মাসের সেরা দুই ক্রিকেটার। ভোটিং একাডেমিতে আছেন জ্যেষ্ঠ ক্রীড়া সাংবাদিক, সাবেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকাররা। তারা ভোট দেন ই-মেইলে, আইসিসির নিবন্ধিত সমর্থকদের ভোট দিতে হয় আইসিসির ওয়েবসাইটে। সেরার রায়ে ভোটিং একাডেমির ভোট বিবেচনায় নেওয়া হয় শতকরা ৯০ ভাগ, সমর্থকদের ভোট বাকি ১০ ভাগ।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

মুশফিককে টপকে মে মাসের সেরা ম্যাথিউস

আপডেট সময় : ১০:২৬:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ জুন ২০২২

ক্রীড়া ডেস্ক : আইসিসির মাস সেরার লড়াইয়ে প্রথমবার জায়গা পেয়েই বাজিমাত করলেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। মে মাসে বাংলাদেশ সফরে দুই টেস্টেই সেঞ্চুরি উপহার দিয়ে শ্রীলঙ্কান এই অলরাউন্ডার জিতে নিলেন ‘আইসিসি প্লেয়ার অব দা মান্থ’ স্বীকৃতি। দেশটির প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে এই সম্মান পেলেন তিনি। গত মাসের সেরা পুরুষ ও নারী ক্রিকেটারের নাম সোমবার প্রকাশ করে বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্তা সংস্থা। সতীর্থ বিসমাহ মারুফ ও জার্সির ট্রিনিটি স্মিথকে হারিয়ে মেয়েদের সেরা নির্বাচিত হয়েছেন পাকিস্তানের তুবা হাসান। গত বছরের মে মাসের সেরা হওয়া মুশফিকুর রহিম এবার লঙ্কানদের বিপক্ষে ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়ে দ্বিতীয়বারের মতো সেরার সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নেন। ঘরের মাঠে দুই টেস্টে বাংলাদেশের অভিজ্ঞ এই ব্যাটসম্যানও করেন দুটি সেঞ্চুরি। ছেলেদের তালিকায় আরেকজন ছিলেন লঙ্কান পেসার আসিথা ফার্নান্দো। বাংলাদেশের বিপক্ষে দলকে সিরিজ জেতানোয় সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখে সিরিজ সেরা হয়েছিলেন ম্যাথিউস। এবার পেলেন আইসিসির সেরার পুরস্কার। চট্টগ্রামে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে তার চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞায় গড়া ১৯৯ রানের ইনিংসের সুবাদেই চারশর কাছে যেতে পারে শ্রীলঙ্কা। আর মিরপুরে দ্বিতীয় টেস্টে খেলেন অপরাজিত ১৪৫ রানের ইনিংস। সিরিজে ১৭২ গড়ে সর্বোচ্চ ৩৪৪ রান আসে ম্যাথিউসের ব্যাট থেকে। নারী ক্রিকেটে গত মাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে বল হাতে নিজেকে মেলে ধরে আইসিসির মাস সেরার লড়াইয়ে প্রথমবার জায়গা করে নেন তুবা। তিন ম্যাচের সিরিজে প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করায় বড় অবদান ছিল পাকিস্তানের এই লেগ স্পিনারের। ওভারপ্রতি ৩.৬৬ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেন তিনি। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে আইসিসি মাস সেরা ক্রিকেটারের স্বীকৃতি দেওয়া শুরু করে। আইসিসির ভোটিং একাডেমি ও ক্রিকেট সমর্থকদের যৌথ ভোটে নির্বাচন করা হয় মাসের সেরা দুই ক্রিকেটার। ভোটিং একাডেমিতে আছেন জ্যেষ্ঠ ক্রীড়া সাংবাদিক, সাবেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকাররা। তারা ভোট দেন ই-মেইলে, আইসিসির নিবন্ধিত সমর্থকদের ভোট দিতে হয় আইসিসির ওয়েবসাইটে। সেরার রায়ে ভোটিং একাডেমির ভোট বিবেচনায় নেওয়া হয় শতকরা ৯০ ভাগ, সমর্থকদের ভোট বাকি ১০ ভাগ।